কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে হঠাৎ পর্যটকের ঢল নেমেছে। গত দুই দিনে (শুক্রবার ও শনিবার) সৈকত ভ্রমণ করেন দুই লাখের বেশি মানুষ। মৌসুমের শেষ মুহূর্তে পর্যটক টানতে হোটেল, মোটেল, গেস্ট হাউস ও কটেজগুলোতে
তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, চর গঙ্গামতী ও লাল কাঁকড়ার চরসহ কুয়াকাটার প্রতিটি পর্যটন স্পটে হাজারো পর্যটকদের আনাগানো। আর সৈকতের জিরো পয়েন্টে পর্যটকদের ভিড়ে যেন পা ফেলার
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি, রুমা ও থানচিতে পর্যটকদের ভ্রমণে আবারও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১১ জানুয়ারি সকাল থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সাত দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর
মেঘের রাজ্য নামে খ্যাত রাঙামাটির ‘সাজেক’ পর্যটকদের কাছে অন্যতম দর্শনীয় একটি স্পট। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ঘেরা উঁচুনিচু পাহাড়সহ শীতের মৌসুমে কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকা প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য দেখতে তাই বছরজুড়ে পর্যটকদের
টানা তিনদিনের ছুটিতে পর্যটকের ঢল নেমেছে চায়ের রাজ্য মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে। অতিরিক্ত পর্যটক আসায় ভিড় জমেছে এখানকার হোটেল-রিসোর্টগুলোয়। ব্যবসায়ীদের দাবি, পর্যটকের তুলনায় হোটেল-রিসোর্ট কম এখানে। বেসরকারিভাবে যেসব অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে সে
পরিবহন ধর্মঘটের কারণে অধিকাংশ হোটেলের বুকিং বাতিল করেছেন পর্যটকরা। পটুয়াখালী জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির ডাকে শুরু হয়েছে অনির্দিষ্ট কালের পরিবহন ধর্মঘট। এর ফলে সমুদ্র কন্যা হিসেবে পরিচিত দেশের অন্যতম