সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে বলেছেন, ‘আমাদের অবশ্যই জলবায়ু সহনশীল ফসলের গবেষণায় একে অপরকে সহযোগিতা করতে হবে। আমাদের মতো
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ভারতে অবস্থানরত প্রবাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হলেও দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল। স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরুদ্ধে যে কয়েকটি দল অবস্থান গ্রহণ করেছিল, তার
বাংলাদেশ অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব বাংলার সন্তান হয়েও ভারতীয় উপমহাদেশে প্রায় ৫০ বছর ধরে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সুপরিচিত নাম ছিলো- এ কে ফজলুল হক, বাংলার মানুষের কাছে যার পরিচিতি ছিলো শেরে বাংলা
ব্রাহ্মণ, সনাতন ধর্মের চতুবর্ণের এক বর্ণ। শাস্ত্রমতে যিনি ব্রহ্মকে জেনেছেন বা দর্শন করেছেন তিনিই ব্রাহ্মণ। সনাতন সমাজের বর্ণাশ্রম অনুযায়ী একজন উপনয়ন সংস্কারের মধ্য দিয়ে হন দ্বিজ, বেদ পাঠের মধ্য দিয়ে
শিক্ষাই জাতির মেরুদ-। এই আপ্ত-বাক্যটির সাথে পরিচিত আমরা সবাই। শিক্ষাই মানুষকে আলোকিত করে। বিকশিত করে তার মননকে। আত্মিক সুপ্ত গুণাবলির বিকাশ ঘটায়। পরিচিত করে পরিবেশ ও প্রতিবেশের সাথে। শেখায় দায়িত্বানুভূতি
সরকারের পক্ষ থেকে বার বার বলা হচ্ছে, অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে। সব কিছু স্বাভাবিক গতিতেই চলছে। কোথাও কোনো সমস্যা নেই। বাস্তবতা হলো, অর্থনীতিতে তেমন কোনো সুখবর নেই। কমছে রিজার্ভ, রপ্তানি