রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
আমার কথা বলে চাঁদা-সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করলে পুলিশে দিন : আসিফ নজরুল তিস্তার পানি দ্রুত বাড়ছে আজ আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন মাহমুদুর রহমান ঢাকার খাল দিয়ে ব্লু নেটওয়ার্ক তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার : পানিসম্পদ উপদেষ্টা শিক্ষাব্যবস্থায় হিন্দুত্ববাদ ও নাস্তিক্যবাদ বরদাস্ত করা হবে না : মামুনুল হক নৌকা থাকায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন হতে পারে : উপদেষ্টা আদর্শিক ভিন্নতা থাকলেও সবাই একসঙ্গে জাতি গঠনে কাজ করবে: মঞ্জুরুল ইসলাম জাতিসংঘে ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা মাহমুদ আব্বাসের মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আব্দুল গফুরের দাফন ছাত্র-জনতার অদম্য সংকল্প ও প্রত্যয় স্বৈরাচার থেকে আমাদের মুক্তি দিয়েছে

চকরিয়ায় মৌসুমী ক্ষেতে বন্য হাতির তান্ডবে ৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি

মনির আহম্মদ কক্সবাজার :
  • আপডেট সময় সোমবার, ১ আগস্ট, ২০২২

ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক সংলগ্ন ফাসিয়াখালীর রিংভং মৌজায় কৃষকের মৌসুমী ক্ষেতের সীম ও রকমারি ক্ষেত খেয়ে ও পায়ে পিষ্ট করে পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি করেছে বন্য হাতি। এক সপ্তাহ ধরে প্রতি রাতের আঁধারে হাতির পাল তান্ডব চালাচ্ছে। ডুলাহাজারা চা বাগান এলাকার মোজাফ্ফর আহমদের পুত্র বর্গা চাষী আব্দু ছফুর জানান, সর্বশেষ ৩০ জুলাই শনিবার ভোর রাতে ২ টায় তার মৌসুমী ক্ষেতের সীম ক্ষেতে নামে হাতি। রাতভর খেয়ে ও পায়ে পিষ্ট করে ১২০ শতক জমির সীম ও রকমারী ক্ষেতে তান্ডবে ৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি করে হাতি। বর্গা চাষী আব্দু ছফুর বলেন, বন্য হাতির একটি পাল খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে নেমে আসে। ফলে চরম দুশ্চিন্তায় সময় কাটছে কৃষকদের। বেশি দুশ্চিন্তা করছেন অন্যের জমিতে বর্গায় চাষাবাদকারীরা। বন বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, ক্ষতিগ্রস্ত খেতের ছবি ও ব্যাংক হিসাব নম্বরসহ বন বিভাগের ফরমে আবেদন করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। বন বিভাগ ও স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্য হাতির জঙ্গলে অবস্থান নিয়েছে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় বন্য হাতির পাল ক্ষেত ও ধানের খেতে নেমে আসে। এ সময় প্রান্তিক কৃষকরা তাঁদের পরিবারের সদস্য, এলাকাবাসী হইচৈই করে, বাঁশি বাজিয়ে ও মশাল জ্বালিয়ে হাতি জঙ্গলে ফেরাতে প্রাণপন চেষ্টা করেন। এ ছাড়া শতাধিক কৃষক পাহাড়ের ঢালুয় খেতের পাশে মাঁচা বেঁধে রাত্রী যাপন করে জেগে পাহারা দেন। কিন্তু তাতে ও হাতির আক্রমণ বন্ধ হয় না। বনকর্মীরা বলেন, নিয়ম মেনে আবেদন করা হলে একজন কৃষক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন। ফাসিয়াখালীর রেঞ্জ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, একজন কৃষককে ক্ষতিগ্রস্ত খেতের ছবি, তাঁর নিজের ছবি, ব্যাংক হিসাব নম্বরসহ বন বিভাগের ফরমে আবেদন করতে হয়। দুই মাসের মধ্যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়ে থাকে। এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে আনুষ্টানিকভাবে আবেদন করতে বলা হয়েছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com