কবি আল মুজাহিদী বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের চেতনার বাতিঘর। আজ আমাদের যে অমানিশা ঘিরে ধরেছে, তা দূর করতে হবে। নজরুল সাহিত্য নিয়ে যত বেশি গবেষণা হবে সাহিত্যের সৌন্দর্য্য ও দর্শনের তত নতুন নতুন দুয়ার খুলবে। কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্য স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রেরণা। তাই স্বৈরাচারী শাসকরা নজরুলকে ভয় পায়। তাকে নতুন প্রজন্মের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে নানামুখী ষড়যন্ত্র করে। আমাদের দায়িত্ব সেই ষড়যন্ত্রের দুয়ার আঘাত হেনে ঊষার আলোয় জগৎ রাঙিয়ে দেয়া। মন জগতে অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া। গত ৩০ আগস্ট তিনি বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি (বিসিএ)-এর আয়োজিত কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেছেন। বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি (বিসিএ)-এর সভাপতি আবেদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কবি আব্দুল হাই সিকদার ও কবি আসাদ বিন হাফিজ। বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি (বিসিএ) সেক্রেটারি ইবরাহীম বাহারীর পরিচালনায় এ অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন তাফাজ্জল হোসাইন খান,আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি শহীদ সিরাজী, শিল্পী হাসনাত আব্দুল কাদের। জাতীয় কবির লেখা হামদ,নাত সঙ্গীত ও কবিতা থেকে আবৃত্তি করেছেন বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি (বিসিএ) সদস্যরা ও অতিথি শিল্পী ও আবৃত্তিকাররা। তাদের মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্যরা হলেন, লিটন হাফিজ চৌধুরী, মশিউর রহমান, গোলাম মাওলা.ওবায়দুল্লাহ তারেক.রোকনুজ্জামান আল্লাহ তে যার ০৫ মি.মোস্তাগীছুর রহমান মোস্তাক, জাহিন ইকবাল,বারিধারা কালচারাল ক্লাব, হাতিরঝিল সংস্কৃতি কেন্দ্র, উত্তরা কালচারাল একাডেমি,শিশু শিল্পী আব্দুল্লাহ নাজিল। প্রেসবিজ্ঞপ্তি