রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
বিজয় ছিনিয়ে নিতে ষড়যন্ত্র চলছে: নজরুল ইসলাম খান পতিত আ’লীগ সরকারের কবল থেকে ভিক্ষুকরাও রেহাই পায় নাই : ডা. শফিকুর রহমান জাতির মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই : তারেক রহমান ব্যবসায়ী ওয়াদুদ হত্যা: সাবেক ডিসি মশিউর সাত দিনের রিমান্ডে ভারতে ‘অবৈধ’ শেখ হাসিনা, এখন কী পদক্ষেপ নেবে ভারত দেশবাসী তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছে ফোন নম্বর মুখস্থ থাকাই কাল হলো তোফাজ্জলের? আরও কিছু সংস্কার কমিশন করার পরিকল্পনা আছে : নাহিদ মুসল্লিদের প্রতিরোধের মুখে স্বৈরাচারী হাসিনার নিযুক্ত খতিব রুহুল আমিনের পলায়ন আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া দেশের জন্য অশনিসংকেত: অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

গণপরিবহন চালুর দাবি

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১

ঈদ সামনে রেখে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে দ্রুত গণপরিবহন চালুর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের ঈদের বেতন-ভাতা পরিশোধে ৫ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা দেয়ার আহ্বানও জানায় সংগঠনটি। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর গাবতলীর বাগবাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ। তিনি বলেন, প্রতিদিন কমপক্ষে ২ কোটি যাত্রী গণপরিবহনে সড়ক পথে যাতায়াত করে থাকে। করোনা সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় দফায় লকডাউনে মালিক-শ্রমিক, কর্মচারীবৃন্দের পরিবার পরিজন নিয়ে এক মানবেতর জীবনযাপন করছে।
রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও পরিবহন পরিচালনার সংশ্লিষ্ট ব্যয় চলমান রয়েছে। যেমন কাউন্টার ভাড়া, গ্যারেজ ভাড়া, স্টাফ বেতন, পার্কিং চার্জ, গাড়ি পাহারা ও পার্টস ড্যামেজ। সব মিলিয়ে দৈনিক প্রতিটি কোম্পানি বড় অংকের ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। গত বছর ৯০ দিনের লকডাউনে সড়ক পরিবহন সেক্টরে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়, যা পরিবহন মালিকরা এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
তিনি আরও বলেন, বেশিরভাগ কমার্শিয়াল যানবাহন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণের মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে। ফলে বাসগুলোর বিপরীতে ঋণের বোঝা পরিবহন মালিকদের নিকট করোনা সংক্রমণের ভয়ের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছে। অনেক পরিবহন মালিক দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় গণপরিবহন খাতের জন্য চার দফা দাবি উত্থাপন করেন রমেশ চন্দ্র ঘোষ। প্রসঙ্গত, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকার জনসমাগম এড়াতে প্রথমে ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে। পরে এ নিষেধাজ্ঞা আরওি বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়। তবে সে সময় সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানা, গণপরিবহন চালু ছিল। এরপর সরকার ১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউনে যায়, যাতে বন্ধ ছিল গণপরিবহন এবং দোকানপাট। সরকারের সর্বশেষ নির্দেশ অনুযায়ী, আগামী ৫ মে পর্যন্ত গণপরিবন বন্ধ থাকছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com