শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বিজয় ছিনিয়ে নিতে ষড়যন্ত্র চলছে: নজরুল ইসলাম খান পতিত আ’লীগ সরকারের কবল থেকে ভিক্ষুকরাও রেহাই পায় নাই : ডা. শফিকুর রহমান জাতির মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই : তারেক রহমান ব্যবসায়ী ওয়াদুদ হত্যা: সাবেক ডিসি মশিউর সাত দিনের রিমান্ডে ভারতে ‘অবৈধ’ শেখ হাসিনা, এখন কী পদক্ষেপ নেবে ভারত দেশবাসী তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছে ফোন নম্বর মুখস্থ থাকাই কাল হলো তোফাজ্জলের? আরও কিছু সংস্কার কমিশন করার পরিকল্পনা আছে : নাহিদ মুসল্লিদের প্রতিরোধের মুখে স্বৈরাচারী হাসিনার নিযুক্ত খতিব রুহুল আমিনের পলায়ন আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া দেশের জন্য অশনিসংকেত: অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

পদ্মার পানি বৃদ্ধি পেয়ে তীর রক্ষা প্রকল্পের ৩ ইয়ার্ড প্লাবিত

শরীয়তপুর প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর পয়েন্টে পদ্মানদীর পানি বিপদসীমার ২৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের তিনটি ইয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। সাত দিন আগেই ওই তিনটি ইয়ার্ড বন্ধ করে তিন শতাধিক শ্রমিককে অন্য জায়গায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের গেজ রিডার শিল্পী মোবাইল ফোনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট থেকে পদ্মা নদীর পানি নড়িয়ার সুরেশ্বর পয়েন্টে বিপদসীমার ২ সেঃমিঃ ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীতে স্রোত ও বেড়েছে। এতে জাজিরা উপজেলার কুন্ডেরচর পদ্মা নদী তীরবর্তী বিভিন্ন এলাকায় এবং কীর্তিনাশা নদীর বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন রোধে জাজিরার ৩৭টি, নড়িয়ার ১২টি, ভেদরগঞ্জের ২২টি, গোসাইরহাটের ১৪টি ও সদর উপজেলার ১৫টি স্থানে প্রায় ৩১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে বালু ভর্তি জিওব্যাগ ও জিওটিউব ডাম্পিং করছে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড। খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, নড়িয়া থেকে জাজিরা পর্যন্ত পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা প্রকল্প নামে একটি প্রকল্পের কাজ চলছে। এক হাজার ৪১৭ কোটি টাকার ওই প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য নদীর তীরবর্তী ১০টি স্থানে সিসি ব্লক নির্মাণ করা হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির ফলে নড়িয়া উপজেলার ঈশ্বরকাঠি, শেহের আলী মাদবরকান্দি ও চেরাগ আলী বেপারি কান্দি এলাকায় সিসি ব্লক নির্মাণের তিনটি ইয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। সাত দিন আগে ওই ইয়ার্ড তিনটি বন্ধ করে তিন শতাধিক শ্রমিককে অন্য জায়গায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবীব বলেন, পদ্মায় পানি বৃদ্ধির কারণে কিছু নিচু স্থানে পানি ঢুকে পড়েছে। তবে লোকালয়ে এখনো পানি প্রবেশ করেনি। ভাংগন কবলিত এলাকায় জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com