কুড়িগ্রামের রৌমারী রাজিবপুর সীমান্ত দিয়ে অবাধে দেশে ঢুকছে বড়বড় চালান মাদক ও গরুর। সীমান্তের ২১ টি পয়েন্ট দিয়ে প্রায় প্রতিরাতে আসে ভারতীয় মাদক ও গরুর চোরাচালান। রৌমারী ও রাজিবপুরে আনাচে কানাচে ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে মাদক ব্যবসা ও সেবন। প্রতিদিন ইয়াবা, গাঁজা, ফেন্সিডিল ও মদ রৌমারী থেকে বিভিন্ন বাহনে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সীমান্ত দিয়ে মাদক ও গরুর চোরাচালান আসছে। এতে মাদকের ছড়াছড়িতে হাট-বাজার ও বাড়ির চিপেচাপিতেই অবাধে এসবের বেচাকেনা হচ্ছে। সেবন করছে কিশোর থেকে যুবক ও মধ্য বয়সীরাও। ক্ষতি হচ্ছে, পরিবারের, সমাজের ও এলাকার। পুলিশ ও র্যাবের হাতে মাঝে মধ্যে মাদকের চালান আটকের কথা শোনা যায় । সীমান্তরক্ষী বাহিনী তৎপরতা আরো বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। ভারতের আসাম ও মেঘালয় রাজ্যের সীমানা ও বাংলাদেশের সাহেবের আলগা থেকে পাথরেরচর পর্যন্ত ৪০ কিঃ মিঃ দীর্ঘ পথ। এই সীমান্ত পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এ জন্য রৌমারী রাজিবপুর হয়ে উঠেছে মাদক চোরাচালানের নিরাপদ রুট।