শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৫:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বিশ্বমানের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে : রাষ্ট্রপতি রাসূল (সা.)-এর সীরাত থেকে শিক্ষা নিয়ে দৃঢ় শপথবদ্ধ হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে—ড. রেজাউল করিম চৌদ্দগ্রামে বাস খাদে পড়ে নিহত ৫, আহত ১৫ চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখ কোরবানির পশু বেশি আছে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রাজনীতিবিদেরা অর্থনীতিবিদদের হুকুমের আজ্ঞাবহ হিসেবে দেখতে চান: ফরাসউদ্দিন নতজানু বলেই জনগণের স্বার্থে যে স্ট্যান্ড নেয়া দরকার সেটিতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার মালয়েশিয়ার হুমকি : হামাস নেতাদের সাথে আনোয়ারের ছবি ফেরাল ফেসবুক হামাসের অভিযানে ১২ ইসরাইলি সেনা নিহত আটকে গেলো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের অর্থ ছাড় গাজানীতির প্রতিবাদে বাইডেন প্রশাসনের ইহুদি কর্মকর্তার লিলির পদত্যাগ

হাসপাতালে বাড়ছে ডায়রিয়া ও মাম্প্স রোগীর সংখ্যা

রিয়াদ ইসলাম (জলঢাকা) নীলফামারী :
  • আপডেট সময় শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জলঢাকার জনজীবন

গত কয়েকদিনের তীব্র গরমে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বাড়ছে ডায়রিয়া ও মাম্প্?স রোগীর সংখ্যা। এতে অতিষ্ঠ জনজীবন। একটু প্রশান্তির আশায় মানুষ ছুটছে বাশঁ ঝাড় কিংবা গাছের ছায়ায়। এই তিব্র গরমে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো পড়েছে মহা-বিপদে। সূর্য্যের গতি কেড়ে নিচ্ছে তাদের খাবার। এমনকি সূর্য্যের তীব্রতায় যানবাহনে বসে দিন কাটাচ্ছে আটোবাইক, রিক্সা ও ভ্যান চালকরা। উপজেলার ইউনিয়ন গুলো ঘুরে দেখা যায়, গরম সহ্য করতে না পেরে পার্শ্ববর্তী ক্যানেলে দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করছে অনেকে এবং গ্রামের মানুষজন বাশঁ ঝাড়ের নিচে টংয়ে বসে অলস সময় পাড় করছেন। অনেক কে আবার গাছতলায় ছায়ায় বসে ও ঘুমিয়ে থাকতে দেখা যায়। শুধু মানুষ বা প্রাণীকুল নয়, গরমের প্রভাব পড়ছে গাছ-গাছালিতেও। সরেজমিনে উপজেলার কয়েকজন দিনমজুর এর সাথে কথা হলে তারা জানান, ‘অতিরিক্ত গরমে কাজ হাতে উঠছে না। সকালে কাজে বের হয়েছি কিন্তু দুপুরের কড়া রোদ আর সহ্য হচ্ছে না। তাই কাজের ফাঁকে গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছি।’ জলঢাকা শহরের আটোবাইক, রিক্সা ও ভ্যান চালকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, রোদের এতো তাপ সকাল ৯টার পর আর গাড়ি নিয়ে বের হওয়া যায় না। সারাদিন গাড়ি নিয়ে বসে থাকতে হয়। শণিবার দুপুরে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গিয়ে দেখায় যায়, গত এক সপ্তাহে ক্রমান্বয়ে জ্বর, ডায়রিয়া ও মাম্প্?স রোগের রোগি ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলছে। এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ। তাছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ বহির্বিভাগে প্রতিনিয়ত প্রায় ৬০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আবু হাসান মোঃ রেজওয়ানুল কবীর বলেন, গত এক সপ্তাহে রোগির সংখ্যা বেড়েছে। এই গরমে ডায়রিয়া ও মাম্প্?স রোগের রোগির সংখ্যা বেশি মনে হচ্ছে। তবে ভয়ের কোন কারন নাই গরম কমে গেলেই সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com