বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমরা চাই না ছাত্র ভাইদের কঠোর হয়ে দমন করতে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ মানুষ কেন তাদের ওপর বিক্ষুব্ধ, গণমাধ্যমের তা স্পষ্ট করা উচিত : নাহিদ ইসলাম

রাজধানীতে ডেঙ্গু ‘স্থিতিশীল’, ঢাকার বাইরে বাড়ছে; অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৩

ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্তের হার কিছুটা বাড়লেও রাজধানীতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ‘স্থিতিশীল’ রয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। বুধবার (২ আগস্ট) দুপুরে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান অধিদফতরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন। এ সময় ডেঙ্গু চিকিৎসায় ভিড় থাকা রাজধানীর মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বেড কিছু ফাঁকা আছে বলেও জানান তিনি। অধ্যাপক ডা.শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্তের হার মোটামুটি স্থিতিশীল, তবে ঢাকার বাইরে আক্রান্তের হার বাড়ছে। রাজধানীতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ৪৮৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। এই হাসপাতালে রোগীদের জন্য মোট শয্যা রয়েছে ৬০০টি।’
তিনি বলেন, ‘রাজধানীতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি (৩৪৮ জন) রয়েছে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। এছাড়া অন্যান্য প্রায় সব হাসপাতালেই শয্যা ফাঁকা রয়েছে। তবে যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেগুলোতে অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থাও রয়েছে।’ কয়েকটি এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কয়েকটি এলাকায় এখনও ডেঙ্গু সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। এর মধ্যে অন্যতম হলো যাত্রাবাড়ী, মুগদা, উত্তরা, জুরাইন ও মিরপুর। এসব এলাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী যাত্রাবাড়ী এলাকায়। বিভাগীয় পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, আক্রান্তের দিক থেকে ঢাকার পরেই চট্টগ্রামের অবস্থান।’ ডেঙ্গুতে মৃত্যু প্রসঙ্গে অধ্যাপক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘ডেঙ্গুতে এখনও পর্যন্ত (চলতি বছরে) ২৬১ জন মারা গেছেন, যদিও একটি মৃত্যুও আমাদের কাম্য না। তাদের প্রায় প্রত্যেকেই হাসপাতালে ভর্তির দুই দিনের মধ্যে মারা গিয়েছেন। মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগ ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম, যাদের প্লাজমা লিকেজ হয়েছে। এছাড়া শক সিন্ড্রোমের কারণে তাদের দেহের অন্যান্য অর্গানও আক্রান্ত হয়েছিল।’




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com