অবৈধ বন্যপ্রাণী ক্রয়-বিক্রয় ও বন্যপ্রাণী অপরাধ দমনের লক্ষ্যে বন সংরক্ষক, বন্যপ্রাণী ওপ্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল ইমরান আহমেদ এর নির্দেশে এবং বন্যপ্রানী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শারমিন তিতলী মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় রবিবার বিকেল ৪.০০ ঘটিকায় গাজীপুরের টঙ্গী বাজার এলাকায় টহল অভিযান পরিচালনা করে মুনিয়া ৪০, শালিক ২৮, টিয়া ২৬, ঘুঘু ১৫ সহ মোট ১০৯ টি দেশীয় পাখি উদ্ধার করা হয়। তাছাড়া বন্যপ্রাণী ক্রয়-বিক্রয় ও বন্যপ্রাণী অপরাধ দমনের লক্ষ্যে ব্যাপক জনসচেতনা বৃদ্ধি করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জনাব নিগার সুলতানা, বন্যপ্রাণী পরিদর্শক ও তার দল। পরবর্তীতে বন্যপ্রানী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ ঢাকা বন্যপ্রানী সমূহকে প্রকৃতিতে অবমুক্ত করা। ”চলুন বন্যপ্রাণী ক্রয়-বিক্রয় হতে বিরত এবং সচেতন থাকি” নিগার সুলতানা বলেন, আমাদের ও ভবিষৎ প্রজন্মের জন্য বন ও বন্যপ্রানীকে পৃথিবীতে টিকিয়ে রাখতে হবে। প্রতিটি বন্যপ্রানী ইকোসিস্টেমের চেইন মেইনটেইন করে। আর এই চেইনের যদি ধারাবাহিকতা না থাকে তবে পৃথিবী ধ্বংসের দিকে চলে যাবে। তাই বন্যপ্রাণী রক্ষার দায়িত্ব আপনার আমার সকলের। শীত মৌসুমে দেশীয় পাখি/অতিথি পাখি শিকার বন্ধে সচেতনতা কাযক্রম সহ নিয়মিত মনিটরিং করা হবে এবং অতিথি পাখি সুরক্ষিত থাকবে দেশীয় পাখি নিরাপদে থাকবে এটাই আমাদের লক্ষ্য আমরাই পারি বন ও বন্যপ্রাণী বাঁচতে জনাবা শারমীন আক্তার বিভাগীয় বন কর্মকর্তা।