শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খানকে গ্রেফতার:বিএফইউজে ও ডিইউজে’র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ আহতরা যেই দলেরই হোক চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ঢালাওভাবে মামলা-গ্রেপ্তার বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি সুজনের নিরীহ মানুষ হত্যাকারী রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা  দিতে ব্যর্থ সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন  অধিকার নেই: মির্জা ফখরুল ছাত্র-জনতার খুনের দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ জনরোষ থেকে বাঁচাতে সরকার জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির ও বিরোধীদলের ওপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় যুক্তরাষ্ট্র নিন্দা:ম্যাথিউ মিলার পবিত্র আশুরার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহবান ব্লাকবেঙ্গল জাতের ছাগল মেহেরপুরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম উৎস দিনাজপুর হাবিপ্রবিতে সাপ নিয়ে গবেষণায় সফল শিক্ষার্থী কামরুন নাহার কনা

প্রেমের টানে সাভারে এসে বিয়ে করলেন সাইপ্রাসের তরুণী

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩

এবার প্রেমের টানে সাইপ্রাসের এক তরুণী ঢাকার সাভারে এসেছেন। আন্থি তেলেবান্থু নামের ওই তরুণী বাংলাদেশে এসে বিয়ে করেছেন প্রেমিক শামীম আহমেদকে। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) তাদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে, গত ৩০ নভেম্বর ঢাকা জজকোর্টে বিয়ে করেন আন্থি ও শামীম। তারও আগে, গত ২৭ নভেম্বর আশুলিয়ায় শামীমের বাড়িতে আসেন আন্থি তেলেবান্থু।
জানা যায়, ২০১৫ সালে স্টুডেন্ট ভিসায় সাইপ্রাসে যান শামীম। সেখানে পড়ালেখার পাশাপাশি একটি প্রতিষ্ঠানে পার্টটাইম চাকরি নেন। একই প্রতিষ্ঠানে কাজের সুবাদে আন্থির সঙ্গে পরিচয় হয় শামীমেম। এক সময় দুইজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।
শামীম আহমেদ বলেন, সাইপ্রাসের লিমাসোল শহরে আন্থির বাসায় আমার আসা-যাওয়া ছিল। একপর্যায়ে ওর পরিবারের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয়। পরে ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে আসলে আমি দেশে ফিরে আসি। তারপরও আন্থি এবং আমার মধ্যে অনলাইনে যোগাযোগ হতো। আমার পরিবারের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলত। গত ২৭ নভেম্বর সে বাংলাদেশে চলে আসে। এরপর উভয় পরিবারের সম্মতিতে আমরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হই। সাইপ্রাসের তরুণী আন্থি তেলেবান্থু বলেন, আমরা দুজন একসঙ্গে কাজ করেছি, তারপর বন্ধু হয়েছি। তাকে ব্যক্তিগতভাবে একজন ভালো মানুষ হিসেবে জানি। সে অসহায় মানুষদের সাহায্য করতে পছন্দ করে। এসব কারণে আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ে যাই। আমার পরিবারও শামীমকে অনেক পছন্দ করে। তারাও আমাদের এই সম্পর্ককে মেনে নিয়েছে।শামীমের চাচা ফরিদ উদ্দিন বলেন, বিদেশি মেয়ে হলেও ওর সঙ্গে আমাদের পারিবারিক সম্পর্ক হয়ে গেছে। গত তিনদিন যখনই আমার সামনে এসেছে, বাঙালি মেয়েদের মতো ঘোমটা পরে আসছে। পুত্রবধূকে নিয়ে খুব আনন্দে আছি।- রাইজিংবিডি.কম




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com