ব্যালট বক্সে হাত দেওয়া যাবেনা। কেন্দ্র দখল করার চেষ্ঠা করলে কঠোর আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। ইতিমধ্যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে পৃথক পৃথকভাবে টিম গঠন করা হয়েছে। কোন ধরণের নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনা ঘটনার চেষ্ঠা করলে কঠোর হাতে দমন করা হবে। আমরা লাইসেন্সবিহীন মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি। লোহাগাড়ায় কোন বহিরাগত লোক দেখলে আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিবো। অশান্তি চাইনা, আমরা চাইবো একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে। ৩ জানুয়ারি বুধবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত করার লক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সেল, ভিজিল্যান্স ও অবজারভেশন টিম এবং নির্বাচন মনিটরিং টিম এর সদস্যদের সাথে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় উপরোক্ত কথা বলেন লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোঃ রাশেদুল ইসলাম।উক্ত অনুষ্ঠিত সভার সভাপতিত্ব করেন সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) মুুহাম্মদ ইনামুল হাছান। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্যে রাখেন, লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আবদুল শুক্কুর। সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) মুুহাম্মদ ইনামুল হাছান জানান, নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে। নির্বাচনে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি, আর্মড ফোর্সসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত থাকবেন। কারো সম্পর্কে কোন কথা না আসে, সেজন্য প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার মত কোন কাজ এ নির্বাচনে হবেনা। কেন্দ্রে কেন্দ্রে আমাদের ফোর্স থাকবে। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা কাজ করছে। কেন্দ্র দখলের কোন সুযোগ নেই। ভোটাররা এবারের নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র গিয়ে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে। নির্বাচন সামনে রেখে লাইসেন্স বিহীন মোটর সাইকেল চালানো যাবেনা। পর্যবেক্ষক কার্ড ছাড়া কেউ কেন্দ্র ঢুকতে পারবেনা। কোন গণ মাধ্যম কর্মীরা পর্যবেক্ষক কার্ড নিয়ে কেন্দ্র গেলে প্রিজাইডিং অফিসারের অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে হবে। লোহাগাড়ার মানুষ শান্তিপ্রিয়। আমরা সুন্দর, শান্তিপুর্ণভাবে একটি নির্বাচন উপহার দিবো।