শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন

দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৯ হাজার ৭২৭ মেগাওয়াট

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

দেশে স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে বর্তমানে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৯ হাজার ৭২৭ মেগাওয়াট। এর মধ্যে গ্রিডভিত্তিক উৎপাদন ক্ষমতা ২৬ হাজার ৫০৪ মেগাওয়াট। এমন তথ্য জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম. আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান। সংসদ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘ক্যাপটিভ ও অফগ্রিড নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ বর্তমানে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৯ হাজার ৭২৭ মেগাওয়াট। বর্তমানে গ্রিডভিত্তিক স্থাপিত কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৬ হাজার ৫০৪ মেগাওয়াট। এর মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস ভিত্তিক ১১ হাজার ৩৫০ মেগাওয়াট, যা মোট সক্ষমতার ৪৩ শতাংশ।’
‘এছাড়া ফার্নেস অয়েল ভিত্তিক ৬ হাজার ৪৯২ মেগাওয়াট, যা মোট সক্ষমতার ২৪ শতাংশ। ডিজেল ভিত্তিক ৮২৬ মেগাওয়াট, যা মোট সক্ষমতার ৩ শতাংশ। কয়লা ভিত্তিক ৪ হাজার ৪৯১ মেগাওয়াট, যা মোট সক্ষমতার ১৭ শতাংশ। হাইড্রো ২৩০ মেগাওয়াট বা সক্ষমতার এক শতাংশ। এছাড়া অনগ্রিড সৌরবিদ্যুৎ ৪৫৯ মেগাওয়াট, যা মাত্র ২ শতাংশ। এছাড়া আমদানি করা হচ্ছে ২ হাজার ৬৫৬ মেগাওয়াট বা ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিদ্যুতের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রাপ্যতা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ে থাকে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্রীষ্মকালে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার বিপরীতে ২০২৩ সালের ১৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৬৪৮ মেগাওয়াট। শীতকালে বিদ্যুতের চাহিদা কমে যাওয়ায় এবছর শীতকালে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ উৎপাদন ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার মেগাওয়াটে নেমে আসে। আগামী গ্রীষ্মকালে বিদ্যুতের সম্ভাব্য চাহিদার পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার ৫০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হবে।’




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com