নোয়াখালী কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা চর-কাকঁড়া ইউনিয়নের ৯ নাম্বার ওয়ার্ডের জমিতে মাটি ফেলাকে কেন্দ্র করে একই পরিবারের তিন বোনকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে, একই বাড়ির প্রতিবেশী ফকির আহমেদ ও তার ছেলে আলী আকবর রিপন।জানা যায়, মহিন উদ্দিন মিয়াজী বাড়ির ফকির আহমেদ ভলু তার বাড়িতে চলাচলের রাস্তার জন্য ১ শতাংশ জায়গা কিনেন মুরশেদ আলমের ছেলে মোহাম্মদ দুলাল এর থেকে যা উল্লেখিত দলিল সূএে চলাচলের পথে না বুঝায়ে দিয়া পুকুরের দখল বুঝায় দেন যা উক্ত দলিলে উল্লেখ করা হয় । অধ্য সোমাবার ১১ মার্চ ফকির আহমদ তার নিজের জায়গাতে দখল না গিয়ে একই বাডির মোস্তফা মিয়ার দখলকৃত জায়গাতে চলাচলের রাস্তার জন্য ফকির আহমেদ ও তার ছেলেরা সহ এবং ১০/১৫ জন সন্ত্রাসী বাহিনীর নিয়ে চলাচলের জন্য মাটি দিয়ে ভরাট করিতে থাকে। এ সময় মোস্তফা মিয়ার মেয়ে রানী, আয়েশ ও ফারজানা তারা তিন বোন মাটি ভরাট করিতে বাধা দিলে তাদেরকে ট্রাকের চাকার পাশে ফেলে এলোপাতাড়ি লাটি,সোঁটা ও লোহার রড দিয়ে মারিতে থাকে এবং মোস্তফা মিয়ার পরিবারের বাকি সদস্যদের সহ মোস্তফা মিয়ার বসত ঘরে অবরুদ্ধ করে রাখে। ঘটনার এক পর্যায়ে ৯৯৯ এ কল করার পরে পুলিশ গিয়ে ঘটনা স্থলে উপস্থিত হলে ফকির আহমেদ ও তার দলবল ঘটনা স্থল ত্যাগ করেন। ,ঘটনার এক পর্যায়ে আহত মোস্তফা মিয়ার মেয়ে রানী ও তার দুই বোন কে কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য আনলে জরুরি বিভাগের ডাক্তার তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ফেরন করেন। এ বিষয়ে চর- কাঁকড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ সবুজের মুঠো ফোনে কল দিলে তিনি বলেন,আমি ঘটনার বিষয়ে জানিনা আমি ঢাকায় আছি বলে বলে জানান। চর-কাঁকড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নাম্বার এর ইউপি সদস্য সৌরভ হোসেন বলেন,পূর্ব হতে তাদের উভয় পক্ষের মধ্যে জায়গা নিয়ে সমস্যা থাকায়, বিষয়টি চেয়ারম্যানকে অবগত করি। এবং সমস্যাটি চেয়ারম্যান এর নিজ বাড়ির হওয়ায় তিনি নিজে সমাধান করবেন বলেন। তার পর ও আমি খোঁজ খবর নিয়ে দেখতেছি। বিষয়টি সম্পর্কে আরো জানতে চাইলে কোম্পানিগন্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি প্রণব চৌধুরী জানান,জায়গা জমির বিষয় নিয়ে মাটি ফেলাকে কেন্দ্র করে একটি সংঘাতময় পরিস্থিতি ঘটনা ঘটেছে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।