বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি: আশির দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আসাদ বিন হাফিজ গতকাল ১ জুলাই সোমবার ১২টা ৫৫ মিনিটে (৩০ জুন দিবাগত রাত) ইন্তেকাল করেছেন। তার ইন্তেকালে শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির সভাপতি আবেদুর রহমান এবং সেক্রেটারি ইবরাহীম বাহারী। বিবৃতিতে তারা কবির বিশুদ্ধ ধারার কাব্য চর্চার অসামান্য অবদানের কথা উল্লেখ্য করে বলেন, আসাদ বিন হাফিজের কবিতা,গান, গল্প ও প্রবন্ধ বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করছে। এদেশের বিশ্বাসী তরুণদের আত্মচেতনাবোধ জাগ্রত করেছে। তিনি ধর্ম-বর্ণ দলমত নির্বিশেষে সকল মানুষেকে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছিলেন তার অসাধারণ সৃষ্টিকর্ম দ্বারা। বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি মহান আল্লাহর কাছে কবি আসাদ বিন হাফিজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের ধৈর্যধারণের শক্তি কামনা করেছেন।
আধুনিক কবিতা পরিষদ: আশির দশকের অন্যতম কবি, কবিতা বাংলাদেশ এর অন্যতম সহ-সভাপতি কবি আসাদ বিন হাফিজের মৃত্যুতে আধুনিক কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মোশাররফ হোসেন খান ও সেক্রেটারি কবি হেলাল আনওয়ার শোক জানিয়েছেন। শোকবার্তায় তাঁরা উল্লেখ করেন, কবি আসাদ বিন হাফিজ ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি, গীতিকার, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, বিশুদ্ধ সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম সফল সংগঠক ও প্রকাশক। ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চাকে ছড়িয়ে দেবার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান ছিলো অনন্য। তাঁর সাহিত্যে বাংলার মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণ এবং বিপ্লবের অনুপ্রেরণা প্রকাশ পেয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে উচ্চতর ডিগ্রি লাভকারী এই বিদগ্ধ কবির প্রায় ৮০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্যের আদর্শিক ধারায় বিরাট শূন্যতার সৃষ্টি হলো।
আমরা কবি আসাদ বিন হাফিজের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
কিশোরকন্ঠ সম্পাদক: আশির দশকের অন্যতম কবি আসাদ বিন হাফিজের মৃত্যুতে কিশোরকন্ঠের সম্পাদক কবি মোশাররফ হোসেন খান শোক জানিয়েছেন। শোকবার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, কবি আসাদ বিন হাফিজ ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি, গীতিকার, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, বিশুদ্ধ সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম সফল সংগঠক ও প্রকাশক। ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চাকে ছড়িয়ে দেবার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান ছিলো অনন্য। তাঁর সাহিত্যে বাংলার মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণ এবং বিপ্লবের অনুপ্রেরণা প্রকাশ পেয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে উচ্চতর ডিগ্রি লাভকারী এই বিদগ্ধ কবির প্রায় ৮০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্যের আদর্শিক ধারায় বিরাট শূন্যতার সৃষ্টি হলো। আমরা কবি আসাদ বিন হাফিজের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্র: কবি আসাদ বিন হাফিজের ইন্তেকালে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি যাকিউল হক জাকী, সেক্রেটারি মাহবুব মুকুল।
নেতৃদ্বয় বলেন কবি আসাদ বিন হাফিজ সাহিত্যের সব শাখাতেই অসামান্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। দেশের সুস্থ ধারার সাহিত্য সংগ্রামে কবি আসাদ বিন হাফিজ এক কিংবদন্তী।
অনিবার্য ইশতেহারের কবি আসাদ বিন হাফিজ বাংলাদেশে বিশ্বাসদীপ্ত সাহিত্য সাংস্কৃতিক আন্দোলনে সম্মুখসারিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সকল বৈরিতার মধ্যেও তিনি সতত সক্রীয় অভিনিবেশ ও সৃজনশীলতা দিয়ে জাতীয় জাগরণে উদ্দীপকের ভূমিকা পালন করেছেন। শতাধিক গ্রন্থপ্রণেতা এই কবি প্রীতি প্রকাশনীর মাধ্যমে দেশের প্রকাশনা শিল্পে অনন্য অবদান রেখেছেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার সকল নেক আমল কবুল করে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন।