বিএফইউজে ও ডিইউজে : ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজের সদস্য কবি আহমদ বাসির এর মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের সভাপতি এম আবদুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম।
শোক বার্তায় বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দ বলেন, আহমদ বাসির এতো অল্প বয়সে যে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন তা অম্লান হয়ে থাকবে। একাধারে একজন শিল্পী, আবৃত্তিকার, গীতিকার , সুরকার ,কবি, সাংবাদিক, সর্বত্রই প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন তিনি। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই মৃত্যু এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমরা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদ: প্রথম দশকের অন্যতম কবি আহমদ বাসির (৪০) গত ১৮ নভেম্বর রাত নয়টায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর মৃত্যুতে একযৌথ বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের আহবায়ক আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ ও সমন্বয়ক মোস্তফা মনোয়ার।
শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ বলেনÑ আহমদ বাসির ছিলেন একাধারে একজন কবি, গীতিকার, কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক, প্রাবন্ধিক, সাহিত্য সমালোচক,সম্পাদক ও বাচিকশিল্পী। তাঁর মতো বিরল প্রতিভার আকস্মিক মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তাঁর মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্য এক উজ্জ¦ল নক্ষত্র হারালো। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
কবি আহমদ বাসির নতুন প্রজন্মের কবি সাহিত্যিকদের জন্য এক অনুস্মরণীয় কাব্য ও শিল্পী প্রতিভা ছিলেন। তাঁর রেখে যাওয়া সাহিত্যকর্ম চর্চা ও বাঁচিয়ে রাখা একান্ত প্রয়োজন। সম্ভাব্য সকল সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকে কবি আহমদ বাসিরের স্মরণে দোয়া ও আলোচনা সভা আয়োজন করার আহবান জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ তাঁর ইয়াতিম তিন শিশু এবং অসহায় পরিবারকে ধৈর্য় ধারণ ও তাঁর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় দান করুন।