মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

দৃশ্যমান হলো পদ্মা সেতুর পৌনে ৬ কিলোমিটার

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০

মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের ১ ও ২ নম্বর পিলারের ওপর পদ্মা সেতুর ৩৮তম স্প্যান বসানো হয়েছে। গতকাল শনিবার (২১ নভেম্বর) দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে ‘ওয়ান-এ’ স্প্যানটি বসানো হয়। এর মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুর ৫ হাজার ৭০০ মিটার (প্রায় পৌনে ৬ কিলোমিটার) দৃশ্যমান হলো।

পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ৩৭তম স্প্যান ‘২-সি’ বসানোর ৯ দিনের মাথায় ৩৮তম স্প্যান ‘ওয়ান-এ’ বসানো সম্পন্ন হলো। এর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হলো পদ্মা সেতুর ৫ হাজার ৭০০ মিটার। এখন আধা কিলোমিটারের মতো বাকি রইল। তিনি আরও জানান, এ মাসে ১০ ও ১১ নম্বর পিলারের ওপর ৩৯তম স্প্যানটি বসানোর কথা রয়েছে। সব কিছু ঠিক থাকলে ডিসেম্বর মাসে ১১ ও ১২ নম্বর পিলারে ৪০তম স্প্যান ‘২-ই’ ও ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারে সর্বশেষ ৪১তম স্প্যান ‘২-এফ’ বসানোর কথা রয়েছে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর খুঁটিতে প্রথম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় পদ্মা সেতু। এরপর একে একে বসানো হলো ৩৭টি স্প্যান। এতে দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর ৫ হাজার ৫৫০ মিটার। ৪২টি পিলারে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্প্যান বসিয়ে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হবে। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন। দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণ করছে বাংলাদেশের আব্দুল মোমেন কো. লিমিটেড।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com