সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৮৯তম জন্মদিন উপলক্ষে আগৈলঝাড়া বিএনপি’র উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্তুদের অবস্থান কর্মসূচি জামালপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ভুট্টা চাষে দেশের শীর্ষে চুয়াডাঙ্গা: ৫৯,৬৫৬ হেক্টর জমিতে আবাদ

গাজীপুরে ভাওয়াল গড় বাঁচাও আন্দোলনের ১০ দফা দাবিতে মানববন্ধন

এ. কে. এম রিপন আনসারী গাজীপুর:
  • আপডেট সময় সোমবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২১

ভাওয়াল গড় রক্ষায় ১০ দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য মানববন্ধন করেছে ভাওয়াল গড় বাঁচাও আন্দোলন। সোমবার ভাওয়াল গড় বাঁচাও আন্দোলন কর্তৃক গাজীপুর সদর উপজেলা প্রেসক্লাব প্রাঙ্গনে ভাওয়াল গড় রক্ষায় ১০ দফা দাবিতে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভাওয়াল গড় বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় ভাইসচেয়ারম্যান কামাল আহমেদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ও ১০ দফা দাবি উপস্থাপন করেন ভাওয়াল গড় বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় মহাসচিব ও গাজীপুর জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ড. এ. কে. এম রিপন আনসারী। সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: বোরহান উদ্দিন অরণ্যের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন, কেন্ত্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ফেডরিক মুকুল বিশ্বাস, গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ভুইয়া, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইসমাইল হোসেন মাষ্টার, সাংবাদিক আবুল কাশেম, সাংবাদিক লাভলু মিয়া, শিক্ষক প্রতিনিধি সাদিকুল ইসলাম প্রমূখ। মানববন্ধন শেষে অসহায় মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয় মানববন্ধনের প্রধান অতিথি এ কে এম রিপন আনসারী তার বক্তব্যে দাবি বাস্তবায়নে আগামী ত্রিশ দিনের মধ্যে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে একমাস পর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গনে কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান।
দাবি সমূহঃ
১। বনের জমি জবর দখল বন্ধ করতে হবে।
২। পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের সহযোগিতা করতে হবে এবং সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে করা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
৩। বন বিভাগের দায়ের করা সকল মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
৪। বন দখলের সাথে জড়িত অসাধু সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের তদন্তপূর্বক আইনের আওতায় আনতে হবে।
৫। ব্যাক্তি মালিকানাধীন সম্পত্তি বন বিভাগের রেকর্ড ও গেজেট থেকে অবমুক্ত করতে হবে।
৬। বনের জায়গাতে যে সকল অবৈধ ঘরবাড়ি দোকান পাট ও স্থাপনা গড়ে উঠেছে তা উদ্ধার করতে হবে।
৭। বনের গাছ কাটা ও পাচার বন্ধ করতে হবে।
৮। বনের জায়গা উদ্ধার পূর্বক যথাযথ সংরক্ষণ ও পরিকল্পিত বনায়ন করতে হবে।
৯। বন বিভাগ কর্তৃক অসীম ক্ষমতা প্রাপ্ত মামলা দায়ের এখতিয়ার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
১০। বন আইন সংশোধন করে সময় উপযোগী আইন প্রণয়ন করতে হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com