সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
মানবতা বিরোধী ও গণহত্যাকারী সংগঠন আওয়ামী লীগ কর্তৃক দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল সমন্বিত খামার স্থাপন ও সম্প্রসারণ এবং বাযো গ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মশালা রায়গঞ্জে প্রতিবন্ধী কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতা কর্মীরা মানিকগঞ্জে গণপ্রকৌশল দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালি-আলোচনাসভা সৎ, যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে বৈষম্যহীন দেশ গড়ার আহবান জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৭নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালী বিএনপির র‌্যালি গত এক যুগে পুলিশের এসআই নিয়োগে অনিয়ম দুর্নীতি ও আওয়ামীকরণের অভিযোগ প্রেসক্লাবে তারেক রহমানের পিপিই বিতরণ করার অপরাধে বহিস্কৃত শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাব সম্পাদক ফিরে পেলেন সদস্যপদ চকরিয়া থানার পুলিশ মিরাজ ও মিজান সহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে শেরপুরে ডি.কে.আই.বি’র সদর উপজেলা শাখার নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ

করোনা: স্বাস্থ্যবিধিতে অবহেলায় পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ৭ মার্চ, ২০২১

স্বাস্থ্যবিধিতে অবহেলা করলে যেকোনো সময় পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে। শনাক্তের হার শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমলেও দেশে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি কমেনি। এই অবস্থায় কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। শনাক্তের সংখ্যা কমে গেলেও করোনা শেষ হয়ে গেছে- এমনটা ভাবা ভুল মনে করছেন বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. এবিএম আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, মানুষ সভা- সমাবেশ, হাট-বাজারে যেভাবে চলাফেরা করছেন তা মোটেও ঠিক নয়। জনসমাবেশও করছেন অনেকে। সবমিলিয়ে সবার মধ্যে ঢিলেঢালাভাব চলে এসেছে। যা সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ। তিনি আরো বলেন, একবার করোনা হয়েছে কিংবা টিকা নিয়েছেন বলে নিরাপদ হয়ে গেছেন- তাও ভাবা ঠিক নয়। টিকা নেয়ার পরও করোনা হওয়ার ঝুঁকি থাকে। পৃথিবীর অনেক দেশে প্রচুর আক্রান্ত হচ্ছে করোনায়। এসব দেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত সবার।
দেশে গত কয়েকদিন ধরে একই হারে করোনা পরীক্ষা হলেও শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। বেড়েছে শনাক্তের হার। এ অবস্থায় সংক্রমণ বাড়ছে বলেই মনে করা হচ্ছে। করোনার ঝুঁকির বিষয়ে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, করোনা টেস্টের সংখ্যা মোটামুটি একই আছে। সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শনাক্তের হার শতকরা তিন থেকে বেড়ে চার হচ্ছে।
আমাদের দেশে অন্যান্য সেক্টরে স্বাস্থ্যবিধি মানার পরিস্থিতি একই রকম আছে। কিন্তু গরমের সময় আমাদের দেশে যেটা হয় বদ্ধ বা অল্প স্থানে বেশি লোক থাকলে আমরা ফ্যান চালিয়ে দেই। অথবা এসি চালানো হয়। সেক্ষেত্রে কারো যদি করোনা সংক্রমণ থাকে সেটা ছড়িয়ে পড়ে। কারণ, বাতাসটি কক্ষের ভেতরে ঘুরতে থাকে। শীতপ্রধান দেশে এটা হয় শীতের সময় ছোট ঘরে বেশি লোক থাকায়। সেখানে এয়ার হিটিং করে। এর ফলে গরম বাতাস কক্ষের ভেতরে ঘুরতে থাকে। তখন এটা একজনের কাছ থেকে আরেকজন সংক্রমিত হয়। আমাদের এই গ্রীষ্ম প্রধান দেশে যত বেশি বদ্ধ ঘরে বায়ু চলাচল কম সেখানে মানুষ থাকলে, হাঁচি-কাশি দিলে, কথা বললে, মাস্ক ব্যবহার না করলে সেক্ষেত্রে সংক্রমণটা বাড়ে।
তিনি বলেন, খোলা জায়গা বিশেষ করে বাজারে যত লোক সংক্রমণ ছড়াবে তার চেয়ে বেশি ছড়াবে ছোট একটা রেস্টুরেন্টে যদি কোনো ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা না থাকে। এবং সেখানে খাওয়া-দাওয়ার সময় মাস্ক খুলতে হবে। সেখানে ফ্যান অথবা এয়ারকন্ডিশন চলবে। ফলে সেখানে বেশি আক্রান্ত হবে। কাজেই বদ্ধ স্থানে যেখানে ভেন্টিলেশন নেই সেটা বিপজ্জনক। সেখানে যদি কাউকে প্রবেশ করতেই হয় তাহলে খুবই দ্রুত বেরিয়ে আসতে হবে। বলা আছে ১৫ মিনিট অবস্থান করলে সংক্রমণ হয়। ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আরো তাড়াতাড়ি হয়। অর্থাৎ ওখানে চুপচাপ থাকলে ১৫ মিনিট কিন্তু কথা-বার্তা ও হাঁচি-কাশি দিলে সেখানে আরো তাড়াতাড়ি সংক্রমণ হয়। ডা. মুশতাক বলেন, বস্তি এলাকায় সংক্রমণের ঝুঁকি আছে। কিন্তু তাদের ওখানে এক কক্ষে অনেক মানুষ থাকলেও সেখানে তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে ফ্যান চালিয়ে দিচ্ছে না। তাদের বাসার দরজা-জানালা খোলা থাকে এবং ভেন্টিলেশন ভালো হয়। এ কারণে ঝুঁকি কম।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক ভিসি এবং ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, শীতকালে আমাদের দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমাদের এখানে বাড়েনি। এটা কেন হয়েছে সে বিষয়ে আমরা কিন্তু ওভাবে গবেষণা করিনি। তবে আমাদের একটি হাইপোথিসিস (ধারণা) হচ্ছে শীতকালে ইনফ্লুয়েঞ্জা-এ-ভাইরাস, প্যারা ইনফ্লুয়েঞ্জা, রাইনোসহ মোট চারটি ভাইরাস বিপুলভাবে সংক্রমিত হয়। এ সময় সাধারণ মানুষ, সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া ইত্যাদিতে আক্রান্ত হয়। ভাইরোলজিতে একটি কথা আছে দেহে যদি একটি ভাইরাস আগে প্রবেশ করে তাহলে পরবর্তীতে অন্য ভাইরাসও প্রবেশ করে। যেটাকে ভাইরাল ইন্টারফেয়ার বলে। যখন আশঙ্কা করেছিলাম করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসবে। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউ আসেনি। কমে যেতে শুরু করে। এবং শীতকালে প্রচ- শীত থাকলেও তখন করোনাভাইরাসটি কমে গেল। এখন যেহেতু আমাদের দেশীয় ভাইরাস শীতের জন্য গ্রো (জন্মানো) করেছিল সেটা এখন কমে গেছে। সর্দি-কাশি সবকিছুই কমে গেছে। এখন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হয়তো কিছুটা বাড়তেও পারে। মার্চ মাস থেকে সংক্রমণটা বেড়েছে। স্যালো একটি ওয়েভ আমাদের এখানে হয়তো আসছে। কারণ, আমাদের এখানে ভাইরাল ইন্টারফেয়ারেন্সটা কমে গেছে। তাই সংক্রমণ এড়াতে অবশ্যই নিয়মিত মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. মোজাহেরুল হক বলেন, প্রথমত আমাদের এখানে সংক্রমণের হার যেভাবে কমে এসেছিল সেটা নিয়ে আমরা আশাবাদী হচ্ছিলাম। কিন্তু এখন আবার যেহেতু সংখ্যাটা বাড়ছে সুতরাং সরকারকে এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে দুটো বিষয়ে। প্রথমটি, হলো যাদের সংক্রমণ হচ্ছে তাদেরকে সঠিকভাবে শনাক্ত করে তাদের সংস্পর্শে যারা আসছে তাদেরকে পুনরায় আইসোলেট করে কোয়ারেন্টিনে রাখতে হবে। সরকারিভাবে এই কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হবে। বাসায় কোয়ারেন্টিন করা যাবে না। দ্বিতীয়ত, যাদেরকে কোভিড ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে তাদেরকে সরকারিভাবে ফলোআপ করতে হবে। কারণ, আমাদের সম্পূর্ণভাবে চিহ্নিত করতে হবে কারা এখনো টিকা নেয়নি। এবং টিকা নেয়ার পরেও তারা যে সংক্রমণ ঘটাতে পারে এটাও মাথায় রাখতে হবে। টিকা নেয়ার পরেও এটার ইমিউনিটি তৈরি হতে কমপক্ষে ৬ সপ্তাহ থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে। সুতারং তারা সংক্রমণ ছড়াতে পারে। টিকা নেয়ার পরেও প্রত্যেককে মাস্ক পরতে হবে, হাতকে জীবাণুমুক্ত করতে হবে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এই তিনটি বিষয় টিকা নেয়ার পরেও সবাইকে মেনে চলতে হবে। আর সরকারের জন্য যেটা করণীয়, সেটা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধিগুলো মানাতে জনগণকে সম্পৃক্ত এবং বাধ্য করতে হবে।
সব উন্মুক্ত, স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই: বাসে ওঠা অধিকাংশ যাত্রীর মুখে নেই মাস্ক। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে বাসে ওঠার আগে স্যানিটাইজার দেয়ার কথা ছিল। সে দৃশ্যও ছিল অনুপস্থিত। আর বাসের ফটকে মাস্ক পরে যাত্রীদের যাতায়াত করার নির্দেশনা থাকলেও তা ছিল না বলেই চলে। এমন দৃশ্য শুধু বাসেই নয়। হাট-বাজার, শপিংমল, সড়ক কোথাও নেই স্বাস্থ্যবিধি। গত বছর জুন মাস থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু চালু করার নির্দেশনা দিয়েছিল সরকার। কিন্তু প্রথম এক মাস সরকারি নির্দেশনা কিছুটা মানলেও পরবর্তীতে সব স্বাভাবিক হয়ে যায়। করোনা নিয়ে মানুষের ভেতর যে আতঙ্ক ছিল তা অনেকটা উধাও হয়ে যায়। এর সঙ্গে সঙ্গে হারিয়ে যায় স্বাস্থ্যবিধি। তবে মানুষের এই স্বাভাবিক জীবন-যাপন বড় হুমকির কারণ বলেই মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, শনাক্তের সংখ্যা কমে যাওয়া মানেই করোনা শেষ হয়ে যাওয়া নয়।
গত কয়েকদিনে ঢাকার বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, সাধারণ মানুষের চলাচল করোনা পূর্ববর্তী সময়ের মতোই স্বাভাবিক। হাটবাজারে গেলেই এ দৃশ্য আরো ভয়াবহ। খুব কম সংখ্যক মানুষই মুখে মাস্ক ব্যবহার করছেন। কাওরান বাজার এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, বাজারে কেনাকাটা করতে আসা অনেকেই ঘেঁষাঘেঁষি করে অবস্থান করছেন। মুখে মাস্ক নেই। নেই সামাজিক দূরত্বের বালাই। বিক্রেতাদের মধ্যেও নেই সচেতনতা। মাহফুজ নামের এক সবজি বিক্রেতাকে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে বলেন, ‘করোনাই তো নাই। মাস্ক পইরা কি হবে। কাওরান বাজারে ডাব বিক্রি করছেন এক তরুণ। কিছুক্ষণ অবস্থান করে দেখা যায়, তিনি পাশে থাকা আরো কয়েকজন ব্যবসায়ী বন্ধুকে আড্ডাচ্ছলে জড়িয়ে ধরছেন। করোনাভাইরাস সংক্রমণের কথা বলায় সবুজ নামের এই তরুণ অট্টহাসি দিয়ে বললেন, করোনা কই। বাজারে কেনাকাটা করতে আসা ফারুক হোসেন বলেন, আসলে করোনাভাইরাস এখন কমে গেছে। সেজন্য ভয় কমে গেছে। আর হয়ে গেলে আল্লাহ্ রক্ষা করবেন। ভয় পেয়ে কি ঘরে বসে থাকবো?
এদিকে করোনার ঝুঁকি উপেক্ষা করে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতেও মানুষের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার চিত্র দেখা যায়নি। সবাই একে- অন্যের সঙ্গে ঘেঁষাঘেঁষি করে চলাচল করতে দেখা গেছে। এমনকি বেশির ভাগ মানুষ মাস্ক ব্যবহার ছেড়ে দিয়েছেন।
রাজধানীর গণপরিবহনের চিত্র সবচেয়ে ভয়াবহ। আসন অতিরিক্ত মানুষ ঠাসাঠাসি করে যাতায়াত করছেন। বাসচালকের সহকারীরাও তাতে কোনো বাধা দিচ্ছেন না। বরং অতিরিক্ত মুনাফার আশায় বেশি যাত্রী বহন করে বেশ খোশ মেজাজে রয়েছেন সবাই। শাহবাগ বাসস্ট্যান্ডে মিরপুরগামী শিকড় পরিবহন নামের একটি বাসে যাত্রী পরিপূর্ণ। এমন সময় যাত্রীরাও চালককে বাস ছাড়ার জন্য জোর দেন। কিন্তু আরো যাত্রী ওঠানোর জন্য বাসটি থামিয়ে রাখা হয়। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বাসে মাস্ক ছাড়া কেউ চলাচল করতে পারবেন না এমনটা লেখা থাকলেও তা মানা হয়নি। অনেক যাত্রীর মুখে ছিল না মাস্ক। আবার ওঠার সময় যাত্রীদের স্যানিটাইজার দেয়ার কথা থাকলেও তা ছিল না। চালকের সহকারী ফরিদ বলেন, এগুলা তো আমরা জানি না। মালিক আগে স্যানিটাইজার দিতেন, এখন দেয় না। আর এখন নাকি করোনা শেষ হয়ে গেছে। তাই মানুষও চায় না।
করোনা সংক্রমণের কারণে সভা- সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা পুরোপুরি উঠে গেছে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের এলাকা, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় নানা সংগঠনের সভা-সমাবেশ হচ্ছে নিয়মিত। রাজধানীর কয়েকটি শপিং মল ঘুরে দেখা যায়, বাইরের ফটকে নির্দেশনা অনুযায়ী মাস্ক পরে ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করে ভেতরে প্রবেশ করছেন ক্রেতারা। কিন্তু ভেতরে ঢুলকেই দৃশ্য বদলে যায়। অনেকেরই মাস্ক নেমে যায় থুতনির নিচে। এমনও দেখা গেছে, ছোট একটি দোকানে ছয় থেকে সাতজন পর্যন্ত ক্রেতা ভিড় করছেন। যেখানে কোনো ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই।
পর্যবেক্ষকমহল মনে করেন, এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে পরিস্থিতি যেকোন সময় মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তাই টিকা নেয়ার পরেও প্রত্যেককে মাস্ক পরতে হবে, হাতকে জীবাণুমুক্ত করতে হবে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এই তিনটি বিষয় টিকা নেয়ার পরেও সবাইকে মেনে চলতে হবে। আর সরকারের জন্য যেটা করণীয়, সেটা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধিগুলো মানাতে জনগণকে সম্পৃক্ত এবং বাধ্য করতে হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com