“সমুখে শান্তি পারবার, ভাসাও তরনী হে কর্নধার” এই সংগীতের ছন্দে অনুষ্ঠিত হলো রাজবাটি হরিসভা প্রাঙ্গনে স্বাস্থ্য বিধি মেনে জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদের উদ্দ্যেগে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়ান দিবস-১৪২৮। জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদ দিনাজপুর এর সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকার সভাপতিত্বে স¦াগত বক্তব্য ও সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ ঘোষ। আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন বিশিষ্ট কবি সাহিত্যক ও গবেষক ড. মাসুদুল হক, সংগঠনের সহ সভাপতি রাজিউদ্দিন চৌধুরী ডাবলু, মানস ভট্টাচার্য্য, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট দিনাজপুর এর সভাপতি সুলতান কামাল উদ্দিন বাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক রহমত উল্লাহ রহমত, দিনাজপুর শিল্পকলা একাডেমীর কালচারাল অফিসার মীনআরা পারভীন ডালিয়া, রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সংস্থা দিনাজপুরের সভাপতি মোঃ মোকসেদ আলী, সংগীত শিল্পী আবু সাইদ, লেলিন নাগ, সুমন কান্তি রায়, কবি বিধান দত্ত, কবি নিরঞ্জন রায়, স্থানীয় সমাজ সেবক ও রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব দেবাশিষ ভট্টাচার্য্য, মিহির ঘোষ, রাজু কুমার দাস, জয়ন্ত ঘোষ, বিশিষ্ট নাট্য ব্যাক্তিত্ব তারেকুজ্জামান তারেক, হরিসভার সভাপতি বিনোদ চন্দ্র সরকার, কবি বাসপ রায় ও অশোক কুন্ড। সভার শুরুতে বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান জুয়েল এর দেয়া এক বস্তা আটা করোনা কালীন সময় কর্মহীন গরিব অসহায় মানুষের মাঝে আটা বিতরণ করা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়ান দিবসে বক্তারা বলেন, রবীন্দ্রনাথ আমাদের জাতীয় গর্ব। বিশ্বে রবীন্দ্র বাঙ্গালী হিসেবে আমরা পরিচিতি লাভ করেছি। রবীন্দ্রনাথ এর সাহিত্য চর্চা আমাদের সম্প্রীতির সেতু বন্ধন রচনা করছে। রবীন্দ্রনাথ ব্যবহারিক জীবনকে কেন্দ্র করে গান, কবিতা ও সাহিত্য রচনা করে গেছেন। জাতীগত ঐক্য গড়ে তুলতে রবীন্দ্রনাথ এর আদর্শকে লালন করেতে হবে আমাদের।