গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাাপুর উপজেলার কামারপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ হাট বামনী গ্রামের এক যুবককে তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী কতৃক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর প্রতিবাদে এক সংবাদ সম্মেলন করেন তার পরিবার। এ ঘটনার সুষ্ট, নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। ২১ সেপ্টেম্বর দুপুরে গাইবান্ধা জেলা প্রেসক্লাবে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগীর ছোট ভাই মোঃ লিটন মিয়া। জানাগেছে, সাদুল্লাপুর উপজেলার কামারপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ হাট বামনী গ্রামের মোঃ লাল বাহাদুর এর জৈষ্ঠ্যপুত্র মোঃ দুলাল মিয়ার সাথে একই ইউনিয়নের মধ্য হাট বামনী গ্রামের মোঃ মনজু মিয়ার বড় মেয়ে মোছাঃ মুন্নী খাতুনের সাথে ২ বছর পূর্বে বিবাহ বন্ধনে আবন্ধ হয়। বিয়ের পর থেকে মুন্নী সংসার না করতে অপারগতা জানান এবং বিভিন্ন সময় হুমকি ধামকি দিয়ে আসাকালে উক্ত মুন্নি তার স্বামীকে গতবছর তালাক দেন। তালাক দেওয়ার পর থেকেই উক্ত মুন্নী বেগম মোঃ দুলাল মিয়া ও তার পরিবারের লোকজনকে মিথ্যা মামলা হামলা করে ক্ষতি সাধনের এক পর্যায়ে ১৫/১১/২০২০ইং তারিখে একই ইউনিয়নের দক্ষিণ হাট বামনী গ্রামের মৃত মাসুদ মিয়ার পুত্র আসাদুল ইসলাম এর সাথে মোছাঃ মুন্নী বেগমের ২য় বিয়ে সম্পন্ন হয় এবং সেখানেই মুন্নী বেগম সংসার করতেছে। মুন্নী বেগম হঠাৎ করে পূর্বে কথা অনুযাযী মোঃ দুলাল মিয়াকে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দিয়ে হয়রানী করেন। পরে তদন্ত ছাড়াই সাদুল্লাপুর থানা পুলিশ মোঃ দুলাল মিয়াকে আটক করেন। এঘটনার প্রতিকার চেয়েছেন তার পরিবারের সদসরা। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ দোষী মুন্নী বেগমের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য কর্তৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, তার মা মোছাঃ বুলবুলি বেগম, বাবা মোঃ লাল বাহাদুর।