বগুড়ার গাবতলী উপজেলায় একটি দাখিল মাদ্রাসার নিয়োগ বাণিজ্য। নিয়োগ বাতিলের দাবীতে মানব বন্ধন। মাদরাসা সুপার দায় চাপালেন ম্যানেজিং কমিটির উপর, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী। সরে জমিনে, পত্রিকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও মামলা সুত্রে জানা গেছে, বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বালিয়া দিঘি ইউনিয়নের কালাই হাটা দাখিল মাদ্রাসায় গত ২০ মে বগুড়া থেকে প্রকাশিত দৈনিক মুক্ত বার্তা পত্রিকায় নব সৃষ্ট পদে একজন আয়া নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। সে অনুয়াযী এলাকার সমাপ্তি আকতার আয়া পদে আবেদন করেন। সে স্থানীয় হওয়াই কমিটি ও মাদরাসা সুপারের মনমত না হওয়ায় মোটা অংকের ঘুষ দিতে পারবে না বুঝতে পেয়ে কমিটির লোকজনের সাথে যোগ সাজসে নিয়োগ পরীক্ষা না নিয়ে গোপনে ১৯/৯/২১ ইং তারিখে রেজুলেশন করে মামুনুর রশিদের মেয়ে মাসুদা বেগমকে গোপনে আয়া পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। বিষয়টি সমাপ্তি আকতার জানতে পেয়ে গাবতলী সহকারী জজ আদালত, মোকদ্দমা নং ১১৭/২০ একটি মামলা দায়ের করেন। যা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ ব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার মাওঃ মোয়াজ্জেম হোসেন সাথে কথা বললে তিনি জানান, পরীক্ষা ও নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে আমি কিছু জানিনা, মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিই সব জানেন। মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে তার ফোনের সুইচ বন্ধ পাওয়া যায়। মাদরাসা বোর্ডের ডিজির প্রতিনিধি হযরত আলীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে আমার দায়িত্ব থাকলেও আমি কিছু জানিনা বা সেখানে সমস্যা থাকার কারনে আমি মাদ্রসায় যাইনি।