দিনাজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মর্তুজা আল-মুঈদ বলেছেন, অনাকাঙ্খিত গর্ভপাত প্রতিরোধে সরকারি নিয়ম মেনে এমআরএম পদ্ধতি যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে। তবে এর যেন অপব্যবহার না হয় সেদিকে সকলকে লক্ষ রাখতে হবে।
১৪ মার্চ সোমবার সমিতির এ্যাডঃ এম ফয়জুর রহমান মিলনায়তনে এফপিএবি দিনাজপুর জেলা শাখার আয়োজনে “মুভমেন্ট এক্সিলারেন্ট গ্রান্ড” প্রকল্পের আওতায় জেলা পর্যায়ে সেলফ কেয়ার এমআরএম মডেল-কার্যক্রম বাস্তবায়ন সহায়ক ও সমন্বয় কমিটির সদস্যদের সমন্বয়ে এ্যাডভোকেসী সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথাগুলো বলেন। এফপিএবি দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি প্রফেসর আ.ন.ম গোলাম রাব্বানীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এফপিএবি’র কোষাধ্যক্ষ শাহ-ই-ইয়াজদান মার্শাল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এফপিএবি’র দিনাজপুর জেলা শাখার জেলা কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামান। প্রকল্প বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করতে গিয়ে এফপিএবি’র মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোছাঃ মজিদা খাতুন বলেন, এখন থেকে এমআর হবে মেডিসিনের মাধ্যমে। এতে অন্য সব জটিলতা কমে যাবে এবং পদ্ধতি নিরাপদ হবে। ঔষধের মাধ্যমে অনিয়মিত মাসিক চালু রাখতে এবং জনসংখ্যা প্রতিরোধে এমআরএম এর এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এমআরএম পদ্ধতিকে জনপ্রীয়তা অর্জনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থার সাথে মত বিনিময় করে ব্যাপক জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন একেএম মেহেরুল্লাহ বাদল, সুনীল চক্রবর্তী, রবিউল আলম, কাশী কুমার দাস, মোঃ আলমগীর হোসেন, সুদীপ্ত কুমার বসাক, মোঃ মিজানুর রহমান ডোফুরা, মোঃ আমিরুল ইসলাম, জিনাত রহমান, মোঃ ইয়াকুব আলী।