বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমরা চাই না ছাত্র ভাইদের কঠোর হয়ে দমন করতে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ মানুষ কেন তাদের ওপর বিক্ষুব্ধ, গণমাধ্যমের তা স্পষ্ট করা উচিত : নাহিদ ইসলাম

রাশিয়ার কথা ও কাজে মিল নেই : অ্যান্টনি ব্লিনকেন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেছেন, ইউক্রেন আক্রমণের পর থেকে শান্তির পথ অনুসরণের ব্যাপারে রাশিয়ার দপ্রকৃত আগ্রহের কোনো লক্ষণ’ যুক্তরাষ্ট্র দেখছে না। গত মঙ্গলবার রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত এই আলোচনার পর মস্কো ঘোষণা দিয়েছে, ইউক্রেনের কিয়েভ এবং চেরনিহিভে রাশিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে হামলা কমাবে। রাশিয়ার এই ঘোষণার পরই ব্লিনকেন এই মন্তব্য করেন। এদিকে আলোচনার আয়োজক দেশ তুরস্কও প্রথম দিনের আলোচনা শেষে বলেছে, রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু ব্লিনকেন বলেছেন, রাশিয়া যা বলে এবং যা করে তার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। পরবর্তীতে কি ঘটে তার দিকে যুক্তরাষ্ট্র দৃষ্টি নিবন্ধ করেছে। এ সময় তিনি আরও বলেন, রাশিয়ার এখন অভিযান শেষ করা এব সৈন্য ফিরিয়ে নেওয়া উচিত।
আলোচনায় ইউক্রেনে সামরিক অভিযান কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রাশিয়া। এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে এটাই সবচেয়ে বড় অগ্রগতি। রুশ উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী আলেক্সান্দার ফোমিন জানিয়েছেন, যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে চলমান আলোচনায় আস্থা তৈরি এবং পরবর্তী সমঝোতার পথ তৈরির জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে মস্কোর এই নমনীয় অবস্থানের পেছনে রয়েছে ইউক্রেনের প্রস্তাব। মঙ্গলবার ইস্তাম্বুলে সরাসরি আলোচনায় বসেছিলেন রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা বলেছেন, রাশিয়ার দাবি অনুযায়ী জোট নিরপেক্ষ (নিউট্রাল স্ট্যাটাস) অবস্থান গ্রহণে রাজি আছেন তাঁরা। তবে সে ক্ষেত্রে ইউক্রেনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে। জোট নিরপেক্ষ অবস্থানের অর্থ হলো – ইউক্রেন ন্যাটোর মতো কোনো সামরিক জোটে যোগ দেবে না। কোনো দেশ বা জোটকে সামরিক ঘাঁটিও করতে দেবে না তারা। এর বিনিময়ে ইউক্রেনকে যে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে, সেখানে গ্যারান্টার হিসেবে পোল্যান্ড, ইসরায়েল, তুরস্ক, কানাডাসহ কয়েকটি দেশ থাকতে পারে। এ ছাড়া ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখলে যাওয়া ক্রিমিয়া অঞ্চলের স্ট্যাটাস কী হবে, সে বিষয়ে আলোচনার জন্য ১৫ বছরের সময় চেয়েছে ইউক্রেন। বৈঠক শেষে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত সাভাসগলু বলেছেন, আজকের সমঝোতা আলোচনায় ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’ হয়েছে। নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে দুই পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছেছে। যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধ বন্ধের বিষয়েও তাঁরা একমত প্রকাশ করেছেন।রাশিয়ার কথা ও কাজে মিল নেই : অ্যান্টনি ব্লিনকেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেছেন, ইউক্রেন আক্রমণের পর থেকে শান্তির পথ অনুসরণের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘প্রকৃত আগ্রহের কোনো লক্ষণ’ যুক্তরাষ্ট্র দেখছে না। গত মঙ্গলবার রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত এই আলোচনার পর মস্কো ঘোষণা দিয়েছে, ইউক্রেনের কিয়েভ এবং চেরনিহিভে রাশিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে হামলা কমাবে। রাশিয়ার এই ঘোষণার পরই ব্লিনকেন এই মন্তব্য করেন। খবর বিবিসির। এদিকে আলোচনার আয়োজক দেশ তুরস্কও প্রথম দিনের আলোচনা শেষে বলেছে, রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু ব্লিনকেন বলেছেন, রাশিয়া যা বলে এবং যা করে তার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। পরবর্তীতে কি ঘটে তার দিকে যুক্তরাষ্ট্র দৃষ্টি নিবন্ধ করেছে। এ সময় তিনি আরও বলেন, রাশিয়ার এখন অভিযান শেষ করা এব সৈন্য ফিরিয়ে নেয়া উচিত। আলোচনায় ইউক্রেনে সামরিক অভিযান কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রাশিয়া। এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে এটাই সবচেয়ে বড় অগ্রগতি। রুশ উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী আলেক্সান্দার ফোমিন জানিয়েছেন, যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে চলমান আলোচনায় আস্থা তৈরি এবং পরবর্তী সমঝোতার পথ তৈরির জন্য এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে মস্কোর এই নমনীয় অবস্থানের পেছনে রয়েছে ইউক্রেনের প্রস্তাব। মঙ্গলবার ইস্তাম্বুলে সরাসরি আলোচনায় বসেছিলেন রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা বলেছেন, রাশিয়ার দাবি অনুযায়ী জোট নিরপেক্ষ (নিউট্রাল স্ট্যাটাস) অবস্থান গ্রহণে রাজি আছেন তাঁরা। তবে সে ক্ষেত্রে ইউক্রেনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে। জোট নিরপেক্ষ অবস্থানের অর্থ হলো – ইউক্রেন ন্যাটোর মতো কোনো সামরিক জোটে যোগ দেবে না। কোনো দেশ বা জোটকে সামরিক ঘাঁটিও করতে দেবে না তারা। এর বিনিময়ে ইউক্রেনকে যে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে, সেখানে গ্যারান্টার হিসেবে পোল্যান্ড, ইসরায়েল, তুরস্ক, কানাডাসহ কয়েকটি দেশ থাকতে পারে। এ ছাড়া ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখলে যাওয়া ক্রিমিয়া অঞ্চলের স্ট্যাটাস কী হবে, সে বিষয়ে আলোচনার জন্য ১৫ বছরের সময় চেয়েছে ইউক্রেন। বৈঠক শেষে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত সাভাসগলু বলেছেন, আজকের সমঝোতা আলোচনায় ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’ হয়েছে। নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে দুই পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছেছে। যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধ বন্ধের বিষয়েও তাঁরা একমত প্রকাশ করেছেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com