বন্যায় তলয়িে গছেে দশেরে উত্তর র্পূবাঞ্চল। পানি আসছে উত্তর পশ্চমিরে জলোগুলোতওে। দশেরে প্রায় এক কোটি মানুষ পানবিন্দী, ভাসমান লাখো পরবিার। বশিষে করে সলিটে,সুনামগঞ্জ মৌলভীবাজার নত্রেকোণা কশিোরগঞ্জ জলোর লাখ লাখ মানুষ বর্ন্যাত। অনকে দরদ্রি পরবিাররে বাড়ঘির, সহায়-সম্পদ ও জীবন-জীবকিার ক্ষয়ক্ষতি সাধতি হয়ছে।ে বহু রাস্তাঘাট, দোকানপাট, বসতভটিা, জম-িজরিাত ও ফল-ফসল নশ্চিহ্নি ও বলিীন হয়ে গছে।ে এ অবস্থায় বন্যাকবলতি অঞ্চলরে অসহায় বানভাসি মানুষ কতটা দুঃখ-কষ্টরে মধ্যে পড়ছে,ে তা সহজইে অনুময়ে। বন্যার্দুগত বভিন্নি এলাকায় পানবিাহতি নানা ধরনরে রোগব্যাধি ছড়য়িে পড়ছ।ে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্ররে অভাবে তারা সুচকিৎিসা পাচ্ছে না। দশেরে প্রধান নদ-নদীর পানি বপিৎসীমার ওপর দয়িে প্রবাহতি হওয়ায় প্রবল স্রোতে পানরি সংযোগ পাইপ, গভীর নলকূপ ও কুয়া চরমভাবে ক্ষতগ্রিস্ত হওয়ায় র্সবত্র বশিুদ্ধ খাওয়ার পানরি তীব্র সংকট দখো দয়িছে।ে
আমরা জানতে পরেছে,ি ১২২ বছররে ইতহিাসে সলিটে ও সুনামগঞ্জে এমন ভয়ংকর বন্যা আর হয়ন।ি সবকছিু হারয়িে মানুষ এখন র্সবশান্ত। ত্রাণরে জন্য গোটা বন্যার্দুগত এলাকা হাহাকার করছ।ে সলিটে ও সুনামগঞ্জে শুকনো মাটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সারাদশে থকেে পুরোপুরি বচ্ছিন্নি হয়ে গছেে জলো দুট।ি এই বন্যার আরও কারণ আছ।ে হাওর ও নদীগুলোতে বাঁধ এবং সতেু দওেয়া হয়ছেে অপরকিল্পতিভাব।ে সখোনে এত র্দুনীতি হয়ছেে য,ে সব বাঁধ ভঙেে যাচ্ছে এবং নতুন করে যসেব রাস্তা তরৈি করা হয়ছে,ে তাও ভঙেে যাচ্ছ।ে সবকছিু সয়লাব হয়ে যাচ্ছ।ে সজেন্য আজকে এমন একটা অবস্থার সৃষ্টি হয়ছেে আমাদরে দশে।ে
এরই মধ্যে সলিটে মহানগর, সলিটে, হবগিঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও নত্রেকোণায় বসোমরকি প্রশাসনকে সহায়তা করছে সনোবাহনিী। সরকার, আওয়ামী লীগ, বএিনপ,ি জামায়াতে ইসলামী গণঅধকিার পরষিদসহ বভিন্নি রাজনতৈকি দল বন্যার্দুগতদরে সাহার্য্যাথে কাজ করে যাচ্ছ।ে তারা স্যালো নৌকা ও ট্রলার দয়িে র্দুগত এলাকার লোকজনদরে নরিাপদ স্থলে আনতে সহযোগতিা শুরু করছে।ে বর্ন্যাতদরে মাঝে বএিনপরি পক্ষ থকেে ত্রাণ-সামগ্রীও বতিরণ করা হচ্ছ।ে তবে র্দুযােগরে তুলনায় তা অপ্রতুল। তাই জরুরি ভত্তিতিে বন্যা উপদ্রুত এলাকায় মানবতের জীবনযাপনরত বানভাসি মানুষরে জন্য প্রয়োজনীয় ত্রাণ তৎপরতা, শুকনা খাদ্যসামগ্রী প্রদান, র্আথকি সাহায্য-সহযোগতিা ও চকিৎিসাসবো নশ্চিতি করার ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যাবশ্যক। যমেনভাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) দকিনর্দিশেনা প্রদান করে বলছেনে, ‘তোমরা ক্ষুর্ধাতকে খাদ্য দাও, অসুস্থ বা রুগ্ণ ব্যক্তরি সবো করো এবং বন্দীকে মুক্ত করো অথবা ঋণরে দায়ে আবদ্ধ ব্যক্তকিে ঋণমুক্ত করো।’ (বুখার)ি
আমরা মনে কর,িসমাজে যাঁরা বত্তিবান র্বতমান প্রাকৃতকি র্দুযােগর্পূণ সময়ে তাঁরা হাত গুটয়িে বসে থাকতে পারনে না। এ জন্য দশেরে ধনাঢ্য ও সংগতসিম্পন্ন লোকরো বন্যায় ক্ষতগ্রিস্ত দরদ্রি ব্যক্তদিরে পরবিার-পরজিন ও আত্মীয়স্বজনকে ইসলামরে নর্দিশেনা অনুযায়ী মুক্ত হস্তে দান-সাদকা করে সাহায্য-সহযোগতিার প্রয়াসে গতসিঞ্চার করতে পারনে। সাহায্যকারীর দান কখনো বৃথা যায় না, যদি না তা লোক দখোনো হয়ে থাক।ে অসহায় মানুষকে অন্নদানে বহেশেতরে সুসংবাদ দয়িে নবী করমি (সা.) ঘোষণা করছেনে, ‘একটি রুটি দানরে কারণে তনি ব্যক্তকিে জান্নাতে পাঠানো হব।ে ১. আদশেদাতা, ২. রন্ধনর্কতা, ৩. সইে পরবিশেনর্কতা—যে রুটি নয়িে গরবিকে দয়িে পরবিশেন করছে।ে’ (হাকমি, তাবারান)ি যে ব্যক্তি শুধু প্রথাগত ইবাদত করনে, কন্তিু আল্লাহর রাস্তায় বপিদগ্রস্ত ও দুস্থ মানবতার কল্যাণরে জন্য দান-খয়রাত, জাকাত-সাদকা, ত্যাগ-ততিক্ষিা ও সাহায্য-সহযোগতিায় এগয়িে আসনে না; সমাজরে অসহায় বপিন্ন, বন্যার্দুগত ও ক্ষতগ্রিস্ত নঃিস্ব র্অধাহারী-অনাহারী গরবি মানুষরে অভাব দূরীকরণ, চরম ক্ষুধা নবিারণ ও দারদ্র্যি বমিোচনে দানরে হাত সম্প্রসারণ করনে না র্অথাৎ দানশীলতা ও বদান্যতার র্চচা করনে না; ত্রাণ ও পুর্নবাসনরে কাজে অংশ ননে না; তনিি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলরে কাছে কখনোই প্রয়িভাজন হতে পারবনে না। বধৈ সম্পদ থকেে দরদ্রি ব্যক্তকিে দানরে সওয়াব সর্ম্পকে নবী করমি (সা.) বলছেনে, ‘কউে হালাল উর্পাজন থকেে দান করলে আল্লাহ নজিে সইে দান গ্রহণ করনে, সটেি উত্তমরূপে সংরক্ষণ করনে। একসময় সইে দানরে সওয়াব পাহাড়তুল্য হয়ে যায়।’ (বুখারি ও মুসলমি)
আমরা যে যে প্রান্তইে থাকি না কনে, নজিদেরে সার্মথ্য অনুযায়ী বর্ন্যাতদরে সাহায্য-সহযোগতিান হাত বাড়াতে হব।ে র্আতমানবতার সবোয় সবাই স্বচ্ছোয় যথাসাধ্য সাহায্য-সহযোগতিার মনোভাব নয়িে বর্ন্যাতদরে সহায়তায় আমাদরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগয়িে আসতে হব।ে তাহলে প্রাকৃতকি র্দুযােগ বা বালা-মুসবিত যত বড়ই হোক না কনে, তার মোকাবলিা করা কঠনি হবে না ইনশাআল্লাহ ।