বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজে মনমাতানো ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

আজ রাজশাহীতে বিএনপির গণসমাবেশ 

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২২

পায়ে হেঁটে এসে খোলা আকাশের নিচে হাজার হাজার মানুষ

আজ শনিবার ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ। রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদরাসা মাঠে (হাজী মুহম্মদ মুহসীন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ) গণসমাবেশ করবে দলটি। এদিকে গণসমাবেশে নেতাকর্মীদের ব্যাপক সমাগম ঠেকাতে বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) থেকে রাজশাহী বিভাগে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট ডাকায় বুধবার সকাল থেকেই বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে নেতাকর্মীরা পায়ে হেঁটে রাজশাহীতে আসতে শুরু করেছেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু জানিয়েছেন, বুধবার রাত পর্যন্ত অন্তত দুই লাখ নেতাকর্মী বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে রাজশাহী এসে পৌঁছান। এ সংখ্যা বাড়ছেই। তারা রাজশাহীতে আবাসিক হোটেল ও কমিউনিটি সেন্টারে থাকার সুযোগ না পেয়ে খোলা আকাশের নিচে রাত যাপন করছেন। এছাড়া যারা যেভাবে পারছেন নিজেদের মতো করে অবস্থান নিয়ে থাকছেন।
আটটি শর্তে রাজশাহীতে বিএনপিকে গণসমাবেশের অনুমতি দিয়েছে পুলিশ। প্রতিটি বিভাগীয় গণসমাবেশের আগেই ডাকা হচ্ছে গণপরিবহন ধর্মঘট। তাই আগে থেকেই নেতাকর্মীরা আসছেন রাজশাহীতে। নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে ও সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পথে পথে পুলিশি বাধার কারণে অন্তত ১০ থেকে ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত পায়ে হেঁটে নেতাকর্মীরা রাজশাহী আসছেন। একে তো পরিবহন ধর্মঘট, তার ওপর নিজস্ব ও ভাড়া করা পরিবহনে বুধবার রাতে ও বৃহস্পতিবার রাজশাহী আসার পথে পুলিশি বাধার কারণে দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে রাজশাহী পৌঁছান নেতাকর্মীরা। এতে তারা মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়েন।
বেগম বদরুন্নেসা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক ভিপি ও পাবনার সাথিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি খায়রুন নাহার খানম মিরু বলেন, বুধবার রাতে আমার নিজ এলাকা থেকে বাসে করে ছয় শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে রাজশাহী আসছিলাম। পথে কাটাখালী আসার আগেই পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয়। শেষ পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে রাজশাহী পৌঁছি।
রাজশাহীতে গণসমাবেশের উদ্দেশে বুধবার রাতে বগুড়া থেকে বাসে রওনা দিয়েছিলেন অন্তত ৫০০ নেতাকর্মী। কিন্তু পথেই তারা রাজশাহীর মোহনুপুর উপজেলার কামারপাড়া এলাকায় পুলিশি বাধার মুখ পড়েন। এ ব্যাপারে বগুড়া শহর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম মর্শেদুল মিঠন গণমাধ্যমকে বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে বগুড়া থেকে রাজশাহী আসছিলেন। পথে কামারপাড়া এলাকায় পৌঁছলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় একটি গাড়ির কাঁচ ভাঙচুর করা হয়। এক নেতা মাথায় রক্তাক্ত জখম হন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়া হয়। পরে সেখান থেকে ৩০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে সকাল সাড়ে ৬টায় তারা রাজশাহী নগরীতে এসে পৌঁছান। একইভাবে বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে নেতাকর্মীরা রাজশাহী আসার পথে বিভিন্ন স্থানে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। পরে তারা পায়ে হেটে রাজশাহী পৌঁছান। বিভিন্ন দূরবর্তী এলাকা থেকে বহু কষ্টে নেতাকর্মীরা রাজশাহী পৌঁছার পর পদ্মা নদীর ধারে ও নগরীর অন্য ফাঁকা জায়গায় খোলা আকাশের নিচে রাত কাটান।
মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম বাদশা গণমাধ্যমকে বলেন, বেশ কিছু গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এ ধরণের গাড়িতে করে লোকজন আসছিল। এসব গাড়ি গিয়ে নাশকতা ঘটানোর আশঙ্কা রয়েছে। এজন্য এসব গাড়ি তারা ফিরিয়ে দিয়েছেন। এছাড়া রাজশাহী মহানগর ও মোহনপুর থানার সীমানায় ব্যাপক যানজট দেখা দিয়েছিল। তবে কেউ আহত হননি বা ভাঙচুরের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানান ওসি। বৃহস্পতিবার সকালে মাদরাসা মাঠ সংলগ্ন শাহমখদুম ঈদগাহ মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর কেউ খোলা আকাশের নিচে, কেউ গাছতলায় কিংবা কাপড়ের তাবু বানিয়ে মাঠে খড়ের ওপর জটলা করে শুয়ে রয়েছেন। তাদের শৌচকার্যের জন্য অদূরেই বাধের ওপারে নদীর বালুর ওপর তৈরি করা হয়েছে সীমিত পরিসরে অস্থায়ী শৌচাগার। রাতে আবু বক্কর নামের এক ব্যক্তি নওগাঁ থেকে রাজশাহী এসে পৌঁছান। পরনে কাফনের কাপড় পরা ওই ব্যক্তি বলেন, গণসমাবেশ স্থলে দাবি আদায় করেই তবে ঘরে ফিরবেন তিনি। তাই প্রস্তুত হয়েই এসেছেন।
এ সময় বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদককে দেখা গেল ঘুরে ঘুরে খোলা আকাশের নিচে থাকা কর্মীদের খোঁজখবর নিচ্ছেন। তিনি জানান, আজকের মধ্যেই তাদের জেলা থেকে ট্রাকে করে শত শত মানুষ চলে আসবেন। পথে পথে পুলিশি বাধা রয়েছে। তারপরও নেতাকর্মীরা ২০ থেকে ৩০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে চলে আসছেন। দুপুরে দেখা গেল রাজশাহী মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম রবি দূর থেকে আসা কর্মীদের তদারকি ও খোঁজখবর নিচ্ছেন। কোনো সমস্যা হলে সমাধানের চেষ্টা করছেন। সিরাজগঞ্জ জেলার নুরুন্নবীকে দেখা গেল মুড়িভর্তি বড় পলিথিন হাতে নিয়ে কর্মীদের ডেকে বেড়াচ্ছেন। অনেকেই তার কাছে এসে চিড়া ও মুড়ি খেয়ে যাচ্ছেন। তিনি জানান, খাবার হিসেবে চিড়া, মুড়ি ও পানি মজুদ রয়েছে। অনেকেই চাল, ডাল, সবজি, তেল একসাথে বেঁধে নিয়ে এসেছেন। মাঠের বিভিন্ন স্থানে শুয়ে থাকা জটলার পাশে অস্থায়ী চুলায় রান্না ওঠানো হয়েছে।
মাঠে বসে কেউ রান্না করছেন খিচুড়ি, কেউবা সবজি ভাত। এই তিন দিন কী খাবেন জানতে চাইলে সমাবেশে আসা বৃদ্ধ মোতালেব জানান, পেলে খাবো না পেলে খাবো না। পরিবারের কী হবে এই তিন দিন, এমন প্রশ্নে তার উত্তর আল্লাহ দেখবেন। এমন অনেক নেতাকর্মীর তিন দিনের আবাস এখন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ ও আশপাশের এলাকা। এদিকে রাজশাহী নগরীর নিরাপত্তায় এরই মধ্যে প্রতিটি প্রবেশমুখে পুলিশি পাহারা বাড়ানো হয়েছে। মাদরাসা মাঠ সমাবেশ কেন্দ্রের পাশেও পুলিশ সদস্যদের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। তবে বিএনপির এই গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে সীমাহীন দুর্ভোগ ও কষ্টের সবকিছু ছাপিয়ে দলটির নেতাকর্মীরা যেন আবারো উজ্জীবিত হয়ে উঠেছেন বহু গুণে।
বাসের পর এবার রাজশাহীতে বন্ধ তিন চাকার যানও: আজ ৩ ডিসেম্বর শনিবার রাজশাহীতে বিএনপির গণসমাবেশ। গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত দুইদিন ধরে চলছে বাস ধর্মঘট। তবে এবার নতুন করে শুরু হয়েছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও থ্রিহুইলারের ধর্মঘট। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টা থেকেই সড়কে অবাধ চলাচল ও হয়রানিমুক্ত রেজিস্ট্রেশনের দাবিতে রাজশাহীতে অনির্দিষ্টকালের জন্য চলছে এ ধর্মঘট। এদিকে বাস বন্ধের পর একমাত্র পরিবহন হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল তিন চাকার যান। ভোর থেকে সেসব যান চলাচল বন্ধ আছে। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চললেও বেলা বাড়ার সঙ্গে তার সংখ্যা একেবারে কমে এসেছে। ফলে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে রাজশাহী। এখন একমাত্র ট্রেনই যোগাযোগের মাধ্যম। সব পরিবহন ধর্মঘটের কারণে বেশ বেকায়দায় পড়েছে যাত্রীরা। বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা লোকদের হেঁটে রাজশাহী নগরে প্রবেশ করতে দেখা গেছে। এদিকে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিতে হেঁটে আসছেন নেতাকর্মীরা
হেঁটে সমাবেশস্থলে যাচ্ছেন মহিদুল ইসলাম নামের এক যুবক। তিনি বলেন, কোনো গাড়ি চলছে না। প্রায় ৩০ কিলোমিটার হেঁটে রাজশাহীতে এসেছি। এখনো হাঁটছি। হয়তো আর কিছুক্ষণের মধ্যে সমাবেশস্থলে পৌঁছাবো। সিরাজগঞ্জ বিএনপির প্রচার সম্পাদক মকবুল জাগো নিউজকে বলেন, পরিবহন ধর্মঘট আমাদের সমাবেশে যোগদানে বাধা দিতে পারেনি। আওয়ামী লীগ সরকার যতই বাড়াবাড়ি করুক, ক্ষমতা এবার ছাড়তেই হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের মাধ্যমে আমাদের কর্মসূচি থামবে।
সিএনজি মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দিদার হোসেন ভুলু জাগো নিউজকে বলেন, সরকার বৈধভাবে সিএনজিচালিত অটোরিকশা আমদানি করে। সেই সিএনজি বিক্রি করে সরকার লাভও করে। তবে আমাদের লাইসেন্স পেতে কেন ভোগান্তি হবে। প্রধান প্রধান সড়ক বাদে সব সড়কেই চলাচলে অনুমতি আছে। তবে কেন আমাদের হয়রানি করা হবে। লাইসেন্স ও হয়রানি মুক্তির দাবিতে ভোর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট ডেকেছি।
ভুলু আরও বলেন, বিএনপির সমাবেশর সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এমনকি বাস মালিক সমিতির সঙ্গেও নয়। আমরা আমাদের যৌক্তিক কিছু দাবিতেই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছি।
নিত্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, পুলিশের গুলিতে নেতাকর্মীদের মৃত্যুর প্রতিবাদ এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দেশের প্রত্যেক বিভাগে গণসমাবেশ করছে বিএনপি। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর, সিলেট, কুমিল্লার পর ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে গণসমাবেশ করবে দলটি। রাজশাহীর মাদরাসা মাঠে সমাবেশের আয়োজন চলছে। এটি বিএনপির নবম বিভাগীয় গণসমাবেশ। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রান্নার চুলায় পানি ঢেলে দেয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে: রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ স্থলে রান্না করার সময় চুলায় পানি ঢেলে দেয়ার অভিযোগে উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। বেগম বদরুন্নেসা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক ভিপি ও পাবনার সাথিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি খায়রুননাহার খানম মিরু ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বুধবার রাত ১১টার দিকে গণসমাবেশস্থল মাদরাসা মাঠ সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায়
নেতাকর্মীদের খাবারের জন্য চুলায় রান্না করা হচ্ছিল। এ সময় সিভিল পোশাকে একদল পুলিশ এসে চুলায় পানি ঢেলে ভিজিয়ে দেয়। রাত আড়াইটা পর্যন্ত পুলিশ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এতে করে মারাত্মক ভোগান্তি পোহাতে হয় আমাদের।
তিনি আরো বলেন, চুলায় কেন পানি ঢেলে দেয়া হলো আমি তা পুলিশকে জিজ্ঞাসা করি। তখন পুলিশ পাল্টা প্রশ্ন করে বলে, আপনারা কেনো এখানে এসেছেন?
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিদ্দিকুর রহমান নয়া দিগন্তকে বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।
সিরাজগঞ্জ জেলার নুরুন্নবীকে দেখা গেল মুড়িভর্তি বড় পলিথিন হাতে নিয়ে কর্মীদের ডেকে বেড়াচ্ছেন। অনেকেই তার কাছে এসে চিড়া ও মুড়ি খেয়ে যাচ্ছেন। তিনি জানান, খাবার হিসেবে চিড়া, মুড়ি ও পানি মজুদ রয়েছে। অনেকেই চাল, ডাল, সবজি, তেল একসাথে বেঁধে নিয়ে এসেছেন। মাঠের বিভিন্ন স্থানে শুয়ে থাকা জটলার পাশে অস্থায়ী চুলায় রান্না ওঠানো হয়েছে। মাঠে বসে কেউ রান্না করছেন খিচুড়ি, কেউবা সবজি ভাত। এই তিন দিন কী খাবেন জানতে চাইলে সমাবেশে আসা বৃদ্ধ মোতালেব জানান, পেলে খাবো না পেলে খাবো না। পরিবারের কী হবে এই তিন দিন, এমন প্রশ্নে তার উত্তর আল্লাহ দেখবেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com