ধান গাছে পোকামাকড় দমন রোধে কৃষকের দিন দিন কীটনাশকের ব্যবহারের মাত্রা যেন বেড়ে যাচ্ছে তেমনি ফসলের উচ্চ ফলনশীল আশায় অনেকেই কষ্ট করে হলেও রাসায়নিক কীটনাশক স্প্রে করেন থাকেন এতে সঠিক পরিমান রাসায়নিক কীটনাশক ও কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ না পেয়ে অনেকেই নানান ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন। তেমনী ভুলবশত কীটনাশকের পরিবর্তে যদি আগানাশক ব্যাবহার করে থাকেন তাহলে তো মহাবিপদ তেমনী এমন এক ঘটনা ঘটেছে জামালপুরের বকশীঞ্জ উপজেলা সেকেরচর গ্রামে মোহাম্মদ আলী নামে কৃষকের প্রায় ১৫ বিঘার মতো ফসল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন কৃষক এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন প্রায় ল্যাক্ষাদিক টাকার ধানের আবাদি ফসল। জানায়ায়, মাজরা পোকা দমনে চলতি মৌসুমে বাজার থেকে কৃষিবিধি এর পরামর্শে সাইফুল ট্রেডার্স এর দোকান থেকে ১৫ বিগা জমির জন্য কীটনাশক ক্রয় করেন। রবিাবারে বিকাল তিনটায় কীটনাশক স্প্রে করার জন্য কৃষক মোহাম্মদ আলী দিনমজুর চাঁন মিয়াকে তার মটর মেশিন থেকে বিষ নিয়ে স্প্রে করার জন্য বলে। কিন্তু ভুলক্রমে এক সঙে আগাছানাশক ও রাসায়নিক থাকায় তিনি আগাছানাশক বিষ প্রয়োগ করেন। বিষ প্রয়োগের তিন দিন পর মোহাম্মদ আলী বিষয়টা জানতে পারলেও তিনী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ অনুযায়ী বিষক্রিয়া নষ্ট করার জন্য পানি ও পটাশ ব্যাবহার পরেও কোন ফসল বাঁচানো যাইনি। ধীরে ধীরে সব ফসল নষ্ট হয়ে যায়।