বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজে মনমাতানো ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমরা চাই না ছাত্র ভাইদের কঠোর হয়ে দমন করতে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ

হাসপাতালে বাড়ছে ডায়রিয়া ও মাম্প্স রোগীর সংখ্যা

রিয়াদ ইসলাম (জলঢাকা) নীলফামারী :
  • আপডেট সময় শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জলঢাকার জনজীবন

গত কয়েকদিনের তীব্র গরমে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বাড়ছে ডায়রিয়া ও মাম্প্?স রোগীর সংখ্যা। এতে অতিষ্ঠ জনজীবন। একটু প্রশান্তির আশায় মানুষ ছুটছে বাশঁ ঝাড় কিংবা গাছের ছায়ায়। এই তিব্র গরমে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো পড়েছে মহা-বিপদে। সূর্য্যের গতি কেড়ে নিচ্ছে তাদের খাবার। এমনকি সূর্য্যের তীব্রতায় যানবাহনে বসে দিন কাটাচ্ছে আটোবাইক, রিক্সা ও ভ্যান চালকরা। উপজেলার ইউনিয়ন গুলো ঘুরে দেখা যায়, গরম সহ্য করতে না পেরে পার্শ্ববর্তী ক্যানেলে দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করছে অনেকে এবং গ্রামের মানুষজন বাশঁ ঝাড়ের নিচে টংয়ে বসে অলস সময় পাড় করছেন। অনেক কে আবার গাছতলায় ছায়ায় বসে ও ঘুমিয়ে থাকতে দেখা যায়। শুধু মানুষ বা প্রাণীকুল নয়, গরমের প্রভাব পড়ছে গাছ-গাছালিতেও। সরেজমিনে উপজেলার কয়েকজন দিনমজুর এর সাথে কথা হলে তারা জানান, ‘অতিরিক্ত গরমে কাজ হাতে উঠছে না। সকালে কাজে বের হয়েছি কিন্তু দুপুরের কড়া রোদ আর সহ্য হচ্ছে না। তাই কাজের ফাঁকে গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছি।’ জলঢাকা শহরের আটোবাইক, রিক্সা ও ভ্যান চালকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, রোদের এতো তাপ সকাল ৯টার পর আর গাড়ি নিয়ে বের হওয়া যায় না। সারাদিন গাড়ি নিয়ে বসে থাকতে হয়। শণিবার দুপুরে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গিয়ে দেখায় যায়, গত এক সপ্তাহে ক্রমান্বয়ে জ্বর, ডায়রিয়া ও মাম্প্?স রোগের রোগি ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলছে। এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ। তাছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ বহির্বিভাগে প্রতিনিয়ত প্রায় ৬০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আবু হাসান মোঃ রেজওয়ানুল কবীর বলেন, গত এক সপ্তাহে রোগির সংখ্যা বেড়েছে। এই গরমে ডায়রিয়া ও মাম্প্?স রোগের রোগির সংখ্যা বেশি মনে হচ্ছে। তবে ভয়ের কোন কারন নাই গরম কমে গেলেই সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com