বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজে মনমাতানো ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমরা চাই না ছাত্র ভাইদের কঠোর হয়ে দমন করতে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ

মহাকাশে কেউ মারা গেলে তাঁর দেহের কী হয় উত্তর দিলো নাসা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩

সমস্ত সতর্কতা এবং ব্যবস্থা সত্ত্বেও, মিশনের সময় মহাকাশে একাধিক প্রাণহানি ঘটে। ১৯৮৬ সালের মহাকাশযানে বিপর্যয়ের জেরে নাসা ১৪ জনকে হারিয়েছিল। ১৯৭১ সালে সয়ুজের ১১ টি মিশনে ৩ জন মহাকাশচারী প্রাণ হারান। স্পেসফ্লাইট ক্রুদের প্রাণহানি একাধিক কারণে ঘটতে পারে। যেমন -আগুন, চাপের তারতম্য, কেবিনে বিষাক্ত পদার্থের মুক্তি, বৈদ্যুতিক গোলযোগ, দূষণ, খাদ্য এবং পানির অভাব। একটি মিশনের সময় মৃত্যুর ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। চাপা উদ্বেগ থাকলেও অবশিষ্ট ক্রু সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়। তাদের সুরক্ষিত জায়গায় স্থানান্তরের ব্যবস্থা করা হয়। পরিবেশ এক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ মৃত্যুর পরে দেহে পচন শুরু হয়ে যায়। অন্যান্য ক্রু সদস্যদের শরীরের ক্ষেত্রে এটি সমস্যা তৈরী করতে পারে।
বিশাল দূরত্বের কারণে চটজলদি ওই দেহ পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। অভিযানের মাঝপথে ফিরে আসাও সম্ভব নয়। এই ক্ষেত্রে কোনও মৃত মহাকাশচারীর দেহ, অভিযানের শেষে, কয়েক বছর পর জীবিত ক্রু সদস্যদের সঙ্গে পৃথিবীতে ফিরে আসবে। এই সময়কালে, দেহটিকে মহাকাশযানের মধ্যেই সংরক্ষণ করা হবে। নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ তৈরি করে দেহের পচনের গতি কমিয়ে দেওয়া হবে। অর্থাৎ দেহটি যাতে সহজে না পচে যায়, তার ব্যবস্থা করা হবে। ক্রুদের স্বাস্থ্য বিবেচনা করে সতর্ক পরিকল্পনা প্রয়োজন। প্রতিটি পরিস্থিতিতে একটি ভিন্ন প্রক্রিয়া প্রয়োজন। ধরা যাক, কেউ যদি মিশনে মারা যায় যা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মতো পৃথিবীর কক্ষপথের কাছাকাছি, ক্যাপসুল বা ক্রু অভিযানের মতো ‘সুইফ্ট রিটার্ন মেকানিজম’-এর মাধ্যমে কয়েক ঘণ্টা বা দিনের মধ্যে পৃথিবীতে মৃতদেহ ফিরিয়ে আনা যাবে। এই পরিস্থিতিতে, দেহটি সংরক্ষণের থেকে বেশি জোর দেওয়া হয় ক্রুদের সুরক্ষা এবং অপারেশনাল প্রোটোকলের উপর। মঙ্গল গ্রহের মতো মিশনের সময় একজন নভোচারী মারা গেলে তা ভিন্ন। এই পরিস্থিতিতে মিশন শেষে নভোচারীর দেহ পৃথিবীতে ফেরত আসে। অবতরণের পর মহাকাশচারী মারা গেলেও একই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সূত্র: টাইমস নাও




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com