বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ভারত-রাশিয়া অনৈতিক হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ জাতিসঙ্ঘের সাহায্য নিতে পারে বলে মন্তব্য করেছে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেছে, যখন পুরো বিশ্ব বাংলাদেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, সুশাসন ও মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার তখন রাশিয়া ও ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া খুবই দুঃখজনক। যদিও সম্প্রতি সময়ে ভারত ও রাশিয়ার এ ধরনের হস্তক্ষেপ রাষ্ট্রবিদ্বেষী ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে অবরোধের সমর্থনে ১২ দলীয় জোটের বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জোট নেতারা এসব কথা বলেন। মিছিলটি পল্টন-বিজয়নগর মোড় ঘুরে পুনরায় পল্টন মোড় এসে শেষ হয়।
নেতারা বলেন, এই সরকারের জুলুম অত্যাচারে জনগণের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। ৭ জানুয়ারি বাংলার মাটিতে নির্বাচন হবে না। দেশের জনগণ এই সরকারের পরিবর্তন চায়। গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফেরত চায়। এখন আমাদের একমাত্র পথ এই স্বৈরাচার সরকারের পতন নিশ্চিত করা। অন্যথায় দেশের পরিনতি খারাপের দিকে যাবে।