রাজনীতির কূটকৌশল গেম না হয়ে হত দরিদ্র, দুরারোধ্য রোগী, মেধাবী শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের প্রাণের স্পন্দন নিয়ে রাজনীতির পক্ষে। আর সেই শ্লোগান নিয়ে দুর্দান্ত গতিতে মানুষের কাছে যাওয়ার বাসনা নিয়ে মাঠে রয়েছে একজন নেতা। পিরোজপুর-২ আসনে (ভান্ডারিয়া- কাউখালি ও স্বরূপকাঠী) উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ক্লিন ইমেজ নিয়ে ভোট যুদ্ধে রয়েছে এই নেতা।আর সেই নেতার নাম হলো সকলের সুনজরে থাকা স্বরূপকাঠী উপজেলার কৃত্তি সন্তান বিশিষ্ট এ্যাডভোকেট মোঃ মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ। ইতিমধ্যে রাজনীতির পাশাপাশি আত্ম মানাবতার সেবায় নিয়োজিত ছিল বিগত সময়ে। দলমত নির্বিশেষে সমগ্র স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার মানুষ হিসেবে সুনাম সুখ্যাতি রয়েছে। কিশোর বয়স থেকেই একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য নিয়ে পথ চলা শুরু। রাজনীতির জটিল সমীকরণ নিয়ে পথ চলতে আহামরি পছন্দ নয়।হিংসা বিদ্বেষ নিয়ে মারামারি কাটাকাটি কখনোই পছন্দ নয়। বরং রাজনীতির আদর্শ হবে সাধারণ মানুষের জন্য সংগ্রাম করা। জীবন জীবিকার জন্য সংগ্রাম করে মানুষের বাঁচার অধিকার প্রতিষ্ঠা করাই হবে রাজনীতি। অথচ চলতি সময়ে রাজনীতির জৌলুস নেই বরং ক্ষমতার ভাগাভাগি হচ্ছে রাজনীতির মাঠে। আর সেই বৈশিষ্ট্য নিয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মাছ প্রতিক নিয়ে ভোট যুদ্ধে এ্যাডভোকেট মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ। নিজস্ব ঐতিহ্য ধরে রেখে মানবতার সেবায় এগিয়ে চলছে আগামীর জন্য। যদিও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করাও আর একটা যুদ্ধ। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, গানিতিক টেবিলের হিসাব অনুযায়ী স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে ভোট ব্যাংক রয়েছে। আর সেই স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একমাত্র সতন্ত্র প্রার্থী এ্যাডভোকেট মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ। ঐতিহাসিক জয় ছিনিয়ে আনতে হলে সবার আগে রাজনীতির উর্ধ্বে থেকে মাহতাব উদ্দিন মাহমুদের সঙ্গে ঐক্য গড় একাগ্রতা চিত্তে কাজ করতে হবে।দলমত নির্বিশেষে স্বরূপকাঠি উপজেলার স্বার্থে গন মানুষের জন্য একজন মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ দরকার। আর হ্যা আমরাও বলছিলাম সুপ্রিয় ভোটারদের সন্মানার্থে একজন মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ ভাইয়ের কথা।আসলেই সূচনা লগ্ন থেকেই জ্ঞান ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়তে বদ্ধ পরিকর। গুনে ধরা সমাজ পরিবর্তন করার নিমিত্তে সমাজে এক একজন মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ দরকার। স্বরূপকাঠি উপজেলার কৃত্তি সন্তান এ্যাডভোকেট মোঃ মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ বরাবরই নীতি ও আদর্শের সৈনিক। চারিত্রিক গুণাবলী দিয়ে ন্যায় ভিত্তিক রাস্ট্র পরিচালনার পক্ষে। আর সেই কারণে এবারের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। সকাল থেকে রাত অবদি নেতা কর্মীরা মাছ প্রতিকের লিফলেট বিতরণ করে যাচ্ছেন যত্রতত্র ভাবে। আওয়ামী লীগ কিংবা অন্য দলের প্রচার প্রচারণার স্টাইল থেকে ভিন্নতা লক্ষ করা গেছে। সতন্ত্র প্রার্থী মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ ভাইয়ের আগামী চিন্তা ভাবনা গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছেন যত্রতত্র ভাবে। রাজনীতির জটিল সমীকরণ থেকে বাহির হয়ে উন্নয়ন ও টেকসই রাজনীতির পক্ষে মাছ প্রতিক নিয়ে ভোট যুদ্ধে রয়েছে এ্যাড মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ ভাই। এব্যাপারে স্বরূপকাঠি উপজেলার বহু ভোটাররা গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, নিঃসন্দেহে মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ যোগ্য দাবীদার। কিন্তু রাজনৈতিক বড় দলের গ্যাড়াকলে যোগ্য প্রার্থীও হোচট খায়। অথচ তিন উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে। গানিতিক টেবিলের হিসাব অনুযায়ী এলাকার মধ্যে ঐক্য হলে মাহতাবের বিজয় টেকানোর কেহ নেই। তবে আক্ষেপ নিয়ে সুশীল সমাজের লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমরা হতভাগ্য স্বরূপকাঠি উপজেলাবাসীরা। যোগ্য দাবীদার হওয়া সত্বেও আমরা আওয়ামী লীগ কিংবা সতন্ত্র লীগের কারনে মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ ভাইয়ের সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছিনা। এটা আমাদের জন্য বড়ই লজ্জা। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথ হয় মাছ প্রতিক নিয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী এ্যাডভোকেট মোঃ মাহতাব উদ্দিন মাহমুদ ভাইয়ের সাথে। তিনি বলেন, আমি নীতি ও আদর্শের সৈনিক হিসেবে রাজনীতির মাঠে আছি। পরিবর্তন করার নিমিত্তে জ্ঞান ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়তে বদ্ধ পরিকর। আমি গনতান্ত্রিক চর্চায় বিশ্বাসী। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, রাজনীতি হোক মানুষের কল্যাণে। আর তাহলেই দেশের সাধারণ মানুষ রাজনীতির জটিল সমীকরণ থেকে রক্ষা পাবে। যার ফলে দেশের মধ্যে শান্তি সহ উন্নয়নের ধারায় সমৃদ্ধ হবে।