পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলা বিএনপি ও বিএনপির সকল অংগ সংগঠনের উদ্যোগে ১৪ই আগস্ট বুধবার সকাল ১০টা হইতে নাজিরপুর উপজেলা সদরে দফায় দফায় খুনি হাসিনার বিচারের দাবিতে অবস্থাণ কর্মসূচী পালন করেছেন। এ সময় ছাত্র জনতার উপরে গুলি চালিয়ে গণহত্যার দায়ে খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই বলে স্লোগান দিয়েছেন নেতা-কর্মীরা। উক্ত অবস্থান কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনিপর সাবকে সফল সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম খান, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম লিটন, বিএনপির সিনিয়র নেতা হিরুয়ার রহমান মোল্লা, স্বেচ্ছাসেবক দরের সদস্য সচিব রিয়াজ ফরাজী, স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক বেলায়েত মাঝি, উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মিল্টন মাঝি, অপর দিকে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব অবস্থান কর্মসূচী পালনের লক্ষ্যে পৃথক ভাবে আরো একটি টিম নিয়ে মাঠে নামেন। ঐ অবস্থান কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনিপর সদস্য সচিব আবু হাসান খান, যুগ্ম সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ফরাজী, উপজেলা যুবদরের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান রিপন, উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রফেসর রেজাউল করিম, উপজেলা ছাত্রদরের আহ্বায়ক শামীম হাসান প্রমুখ। বক্তারা পৃথক পৃথক বক্তৃতায় সাবেক অবৈধ প্রধানমস্ত্রী খুনি হাসিনা সহ ছাত্র জনতার উপরে গণহত্যার সাথে জড়িত সকল সন্ত্রাসী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অবিলম্বে বিচারের আওতায় এনে ফাঁসি কার্যকর করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করার দাবি করেন। বক্তারা আরো বলেন, বিগত বিগত ১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে আওয়ামী দু:শাসনের সময় শেখ মুজিবকে ব্যবসার পুঁজি বানিয়ে দখলদারী সহ অবৈধ অর্থের পাহাড় গড়েছে তাহাদেরও চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় এনে উপযুক্ত বিচার নিশ্চিত করার দাবি করেন। এছাড়াও ১৫ই আগস্টকে সামনে রেখে দেশের হিন্দু ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে উস্কানি দিয়ে দেশে আবারও ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার পায়তারা করছে খুনি হাসিনার দোসররা বলে উল্লেখ করেন। গোপালগঞ্জে বাংলার গর্বিত সেনাবাহীনির গাড়ী পুড়িয়ে এবং সেনাবাহীনির উপরে ঘৃন্য হামলা করে দেশকে কলঙ্কিত করেছে এই আওয়ামীলীগ, তাই এই আওয়ামীলীগের মত সন্ত্রাসী সংগঠন বাংলার আর দেখতে চায়না বলে বক্তব্যে বলেন।