শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
জব্দ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর রিট আরেক হত্যা মামলায় সাবেক বিচারপতি মানিককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান উৎপাদনে ফিরলো কর্ণফুলী পেপার মিল ২০৫০ সালের মধ্যে ৪ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণে দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, দলবল নিয়ে ঘুরছেন পার্কে পিআইবির নতুন ডিজি ফারুক ওয়াসিফ, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এম আবদুল্লাহ ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পোশাক শিল্প আইন আপনার হাতে তুলে নেয়ার কারো কোনো অধিকার নেই :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বললেন মির্জা ফখরুল

হাঁটার ধরনেও প্রকাশ পায় শরীর ও মনের অবস্থা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী, এ কথা কমবেশি সবারই জানা। তাই তো স্বাস্থ্য সচেতনরা ফিট থাকতে নিয়মিত হাঁটেন। এমনকি সুস্বাস্থ্য রক্ষায় দৈনিক ৩০-৪০ মিনিট হাঁটার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরাও। তাই শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় হাঁটার বিকল্প নেই। তবে জানলে অবাক হবেন, আপনার হাঁটার ধরন কিন্তু জানান দেয় যে, আপনি শারীরিক ও মানসিক কোনো সমস্যায় ভুগছেন কি না। ‘অ্যাসোসিয়েশন অব নিউরোকগনিটিভ অ্যান্ড ফিজিক্যাল ফাংশন উইথ গাইট স্পিড ইন মিডলাইফ’ শিরোনামের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা ধীর গতিতে হাঁটেন তাদের মধ্যে প্রাথমিক বার্ধক্যের ঝুঁকি বেশি।
ধীরে ধীরে হাঁটা গবেষকরা জ্ঞানীয় সমস্যা, পেশী শক্তি কমে যাওয়া ও শারীরিক অবনতির কারণ হতে পারে। অন্যদিকে যারা দ্রুত হাঁটেন তাদের কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। দ্রুত হাঁটলে ফুসফুসের কার্যকারিতাও বাড়ে। শুধু শারীরিক অবস্থা নয়, আপনার মানসিক অবস্থা সম্পর্কেও জানান দেয় হাঁটার ধরন। যারা উদ্বেগ বা বিষণ্নতায় ভোগেন, তাদের বেশিরভাগই হাঁটেন মাথা নিচু করে ও কাঁধ সামনের দিকে ঝুঁকানো ভঙ্গিতে। ২০১৪ সালের এক সমীক্ষা জানাচ্ছে, যারা সঠিক ভঙ্গিতে হাঁটেন তারা মানসিকভাবে সুখী হন।
যদিও হাঁটার অভ্যাস মানসিক ক্লান্তি ও চাপ দ্বারা মাঝে মধ্যে প্রভাবিত হতে পারে। মানসিক চাপের কারণে পা টেনে হাঁটা, অসম প্যাটার্ন বা অস্বাভাবিক পদক্ষেপে হাঁটাচলা করেন অনেকেই। এসব লক্ষণই জানান দেবে আপনি মানসিক চাপে ভুগছেন কি না।
হাঁটা কি বার্ধক্য ধীর করতে পারে?
ফ্রন্টিয়ার্স ইন পাবলিক হেলথে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, জোরে হাঁটা একজনের জীবনকে দীর্ঘায়িত করতে পারে। এর ফলে হার্ট সুস্থ থাকে, পেশীশক্তি বাড়ে, ও মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
অন্যদিকে ধীর গতির পথচারীরা এসবের বিপরীতে ভোগেন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও ধীরে ধীরে হাঁটা আপনার স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়, যেমন জ্ঞানীয় পতন ঘটে।
তাই ভাল স্বাস্থ্যের জন্য হাঁটার গতি বাড়ানো জরুরি। আপনি যদি লক্ষ্য করেন যে, আপনি স্বাভাবিকের চেয়ে ধীর গতিতে হাঁটছেন, তবে এটি শারীরিক বা মানসিক যে কোনো সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। তা প্রতিরোধে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। প্রতিদিনের হাঁটার দূরত্ব বা গতি বাড়ান ধীরে ধীরে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com