বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
১৫তম জাতীয় সিনিয়র ক্লাব ভারোত্তোলন প্রতিযোগিতায় শাম্মী সুলতানার তিনটি অনন্য রেকর্ড জনপ্রশাসন সংস্কারে নাগরিকরা মতামত দিতে পারবেন যেভাবে প্রফেসর তরুণ কান্তি বড়–য়ার রেক্টর পদে যোগদান উপলক্ষে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভা হাসিনার মতো ’৭১ সালে শেখ মুজিবও পালিয়ে ছিলেন: মির্জা ফখরুল মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী আগামী ২৬ নভেম্বর শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী বহুমুখী পাটপণ্য মেলা বজ্রপাতে মাঠেই মারা গেলেন ফুটবলার মার্কিন নির্বাচন : কার জয়ে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কে কী প্রভাব পড়বে? ৮ গোপন আটককেন্দ্রের সন্ধান আরও ২৯ সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল

পাঁচবিবিতে নির্মাণাধীন মাউরিতলা বিজ্রের বিকল্প কাঠের সাঁকো ঝুঁকিপূর্ণ

পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

গত কয়দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পানির তীব্র স্রোতে ভেসে আসা কচুরিপানা ও অন্যান্য আর্বজনা সাঁকোর খুঁটিতে আটকিয়ে জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে ছোট যমুনা নদীর উপর নির্মানাধীন মাউরিতলা ব্রিজের বিকল্প কাঠের সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তীব্র স্রোতে খুঁটির নিচের মাটি সরে যাওয়ার কারনে কাঠের ব্রিজটির মাঝখানে দেবে গেছে। এছাড়া স্রোতে ভেসে আসা কচুরিপানা ও আবর্জনা খুঁটিতে আটকিয়ে আরো ঝুঁকিপুর্ন হয়ে পড়েছে বিকল্প সাঁকোটি। এতে করে ঝুঁকি নিয়েই ঐ সাঁকো দিয়েই চলাচল করছে দুই পাড়ের হাজার হাজার মানুষ। সাঁকোটি দ্রুত মেরামত করা না হলে যে কোন সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে বলে মনে করছেন পথচারীরা। জানা যায়, ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি অতিক্রম করে এসে পাঁচবিবি শহরের সীমানা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া ছোট যমুনা নদীর বড়মানিক নামক স্থানে ৬০ এর দশকে ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। যা মাউরিতলা ব্রিজ নামে পরিচিত। ব্রিজটি চলাচলের জন্য অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হওয়াই স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ঝুঁকিপূর্ন ব্রীজটি ভেঙ্গে ফেলে এবং চলতি বছরের শুরুতে প্রায় সাড়ে ৮ কোটি টাকার অধিক ব্যয়ে ৯০.০৬ মিটার দৈর্ঘ্য নতুন ব্রীজ নির্মাণ শুরু করেন। ব্রিজ নির্মাণ সম্পূর্ণ হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণ মানুষ, ভ্যান-রিক্সা ও মটরসাইকেল ও পারাপারের সুবিধার্থে ব্রিজ নির্মাণ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বাঁশ-কাঠ দিয়ে একটি সাঁকো তৈরী করেন। কিন্তুু গত তিন দিনের একটানা বৃষ্টির কারণে এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলের তীব্র স্রোতে সাঁকোর বাঁশের খুটির গোড়ার মাটি সরে গিয়ে মাঝখানে দেবে গেছে। একারণে জন সাধারণের চলাচলে ঝুঁকি হয়ে পড়েছে সাঁকোটি। তবে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কয়েকজন শ্রমিক সাঁকোয় আটকে থাকা কচুরিপানা ও আর্বজনা অপসারণ করে ঝুঁকিমুক্ত করার চেষ্টা করছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফা সুলতানা বলেন সাঁকোটি যেন ক্ষতির মুখে না পরে সেজন্য প্রকৌশল বিভাগকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর জয়পুরহাট জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আলা উদ্দিন বলেন, সাকোঁটি জনসাধারণের চলাচলে সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছুই করা হচ্ছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com