রাজনীতির মাঠে বর্তমান সময়ে পিরোজপুর সদর আসনে পিরোজপুর সদর সহ নাজিরপুর ও নেছারাবাদে একটা চমৎকার নজির স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকের তীক্ষ্ণ যুক্তিতে বর্তমান সময়ে মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী সততা ও আন্তরিকতার মাধ্যমে একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। যদিও সদর আসনে পিরোজপুর জেলা শহরের আওয়ামী লীগের রাজনৈতির মাঠে একচোটিয়া প্রভাব তৈরী করতে সক্ষম হয়নি।তবে জেলার গণ মানুষের মধ্যে একজন সুন্দর মনের মানুষ হিসেবে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে আপন মহিমায়। নাজিরপুর ও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে শান্তি প্রিয় মানুষের কাছে একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। যদিও সদরের আওয়ামী লীগের রাজনীতির মাঠে অনেক কিছু করা সম্ভব ছিল। কিন্তু দলের প্রয়োজনে সুকৌশলে এড়িয়ে চলছে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি খাটিয়ে মাননীয় মন্ত্রী। আর হ্যা আমরাও সুপ্রিয় পাঠকদের জন্য বলছিলাম সময়ের আলোচিত ও শান্তি প্রিয় সাদা মনের মানুষ এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের কথা। ব্যাক্তি জীবনে হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছে নিজ যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে।সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে একজন চমৎকার বক্তা হিসেবে ঝুড়ি মেলা ভার।
এরপর একজন আইন জীবি হিসেবেও প্রচুর সুনাম অর্জন করে সাধারণ মানুষের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে নিজেকে। এরপর বাদ বাকি ইতিহাস হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাসে একটা চমৎকার নজির স্থাপন করেন সময়ের পরিক্রমায়। পিরোজপুর সদর সহ নাজিরপুর ও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একজন মন্ত্রী পাওয়া চরম ভাগ্যের ব্যাপার। বিগত সময়ের ইতিহাস কিন্তু সঠিক তথ্য মেলে ধরতে চেষ্টা করে। আর সেই আলোকে মাননীয় মন্ত্রী হওয়ার পিছনে মহান আল্লাহর অসীম রহমাতের পাশাপাশি উন্নয়নের সরকার দলীয় প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সু-দৃষ্টির ফসল। যোগ্য দাবীদার এবং সময়ের দাবি পূরণ করতে সক্ষম হয়ছে জনগণের মানষ কন্যা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা। আজ স্বরূপকাঠি উপজেলার শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ সাধারণ মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে মাননীয় মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। পাশাপাশি উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে নাজিরপুর উপজেলা। তবে জেলা শহর কোঠা ভিত্তিক কাঠামোতে ধারাবাহিক ভাবে উন্নয়ন মূলক কাজ হচ্ছে। তবে কিছুটা বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছে ছারছিনার পূর্ণ ভূমি নেছারাবাদ উপজেলার দশটি ইউনিয়নের রাস্তা ঘাট। অবশ্য রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আসলেই দারুন বৈষম্যের স্বীকার হওয়া স্বরূপকাঠি উপজেলার অলিগলি। দীর্ঘ ১৫ বছরের মধ্যে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি দৈহারী টু স্বরূপকাঠি সদরের রাস্তা। পাশাপাশি গত দশ বছরের মধ্যে এক সিকি উন্নয়ন মূলক কাজ হয়নি জিলবাড়ী টু ইন্দেরহাট সড়কের। বাদ যায়নি বৈঠাকাঠা হতে সুটিয়াকাঠীর প্রধান সড়কের রাস্তা। অথচ সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত সৈয়দ শহিদুল হক জামালের আমলে উপজেলার মধ্যে প্রতিটি এলাকায় উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধারাবাহিক ভাবে ছিল। অবশ্য বর্তমান সময়ে স্বরূপকাঠি হতে আটঘর কুডিয়ানা সড়কে উন্নয়ন হচ্ছে। যদিও বিশেষ কারণে থমকে আছে উন্নয়ন। তবে ভিন্ন কথা বলেন উপজেলার শীর্ষ বহু আওয়ামী লীগ সহ বি এন পির নেতৃবৃন্দরা। তারা অকপটে স্বীকারও করেন, আসলেই আমাদের উপজেলা দারুণ বৈষম্যের শিকার। একটি অবহেলিত উপজেলার নাম নেছারাবাদ। তবে এটাও সত্য নিঃসন্দেহে বর্তমান সময়ে মাননীয় মন্ত্রী সততা ও আন্তরিকতা নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। এ ব্যাপারে স্বরূপকাঠি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আঃ হামিদ স্যারের সাথে কথা হয়। তিনি অকপটে বলেন, মাননীয় মন্ত্রী সমগ্র বাংলাদেশের মন্ত্রী। তবে আমাদের চাহিদা অতি মাত্রায় হওয়ার কারনে আমাদের চাহিদা পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছে। তবে ভিন্ন কথা বলেন বেশ কিছু শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা। তবে নাম না প্রকাশের শর্তে। সঠিক তথ্য মতে সৈয়দ শহিদুল হক জামালের আমলে উন্নয়ন হয়েছে। সাবেক পাট প্রতি মন্ত্রীর সময়ে যত সামান্য কাজ হয়েছে। আবার সাবেক সংসদ সদস্য শাহ আলমের সময়ে আহামরি কাজ হয়নি কিন্তু। অবশ্য সাবেক সংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ কে এম আউয়ালের সময়ে কাজ যা হয়েছে তার চেয়ে নেতা কর্মীরা প্রচার বেশী করেছে। তবে এটাও সত্য বর্তমান সময়ে মাননীয় মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম একজন চমৎকার মানুষ বলা যায় নিঃসন্দেহে। সততা ও আন্তরিকতা নিয়ে এগিয়ে চলছে আপন মহিমায়। এ ব্যাপারে গণমাধ্যম কর্মীরা কথা বলার চেষ্টা করেন সময়ের আলোচিত ও চমৎকার মানুষটার সাথে। শত ব্যাস্ততার মধ্যেও সময় দেন আন্তরিকতা সাথে। এক কথায় বলেন, আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি সমগ্র জেলাবাসীর জন্য। তবে এটাও সত্য আমি সমগ্র বাংলাদেশের মন্ত্রী। তাই সকলের সুনজরে থাকা কঠিন থেকে কঠিনতর। সর্বশেষ প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমি মহান আল্লাহর নাম নিয়ে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ। আমার আলোচনা ও সমালোচনা হবে তারপরও প্রতিটি এলাকায় কাজ কর্ম করে যাবো সততার মাধ্যমে।