ঈদরে আগে ৩২ হাজার ৯০৪টি গৃহহীন পরবিার পাচ্ছনে প্রধানমন্ত্রীর উপহাররে ঘর। ২৬ এপ্রলি এগুলো গৃহহীন ও ভূমহিীনদরে মাঝে হস্তান্তর করবনে প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা। গণভবন থকেে ভডিওি কনফারন্সেে যুক্ত হয়ে জমরি দললিসহ ঘররে চাবি হস্তান্তর করবনে তনি।িঈদরে আগে সমেপিাকা এসব ঘর- ভূমহিীন-গৃহহীনদরে ঈদ আনন্দে বাড়তি মাত্রা যুক্ত করব।ে তারই ধারাবাহকিতায় নীলফামারীর জলঢাকা উপজলোয়ও গৃহহীন ও ভূমহিীনদরে মাঝে হস্তান্তর করা হবে এসব পাকা ঘড়।জলঢাকা প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতার দওেয়া তথ্যানুযায়ী জানা গছে,েজলঢাকার বভিন্নি স্থানে র্দীঘদনি থকেে স্থানীয় প্রভাবশালীদরে দখলে থাকা সরকারি খাসজমি উদ্ধার করে সখোনে প্রধানমন্ত্রীর উপহাররে ঘর নর্মিাণ হচ্ছ।ে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পরে আওতায় তৃতীয় ধাপে ভূমহিীন-গৃহহীনরে জন্য জমরি মালকিানাসহ এই ঘর নর্মিাণ করা হয়ছে।ে এ ধাপে গোটা দশেে ৬৫ হাজাররে বশেি পরবিার পাবে প্রধানমন্ত্রীর উপহাররে ঘর এবং জলঢাকায় পাবে ২৮০ টি ঘর।জানা গছে,ে প্রথম ও দ্বতিীয় ধাপরে তুলনায় তৃতীয় ধাপে কাঠামোতে এসছেে বশে পরর্বিতন। বাড়ানো হয়ছেে ব্যয়। যে কারণে ঘরগুলো মজবুত ও র্দীঘস্থায়ী হব।েএকটি একান্ত সাক্ষাৎকারে জলঢাকা উপজলো নর্বিাহী র্কমর্কতা মাহাবুব হাসান বলনে, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পরে আওতায় ভূমহিীন ও গৃহহীনদরে এরই মধ্যে প্রথম ও দ্বতিীয় ধাপে এ উপজলোয় ৪ শত ২০ টি ঘর দওেয়া হয়ছেে এবং তৃতীয় ধাপে ২৮০ট।ি দুই শতাংশ জমরি মালকিানাসহ সমেপিাকা ঘররে সঙ্গে রান্নাঘর ও টয়লটে করে দওেয়া হয়ছেে তাদরে। আঙনিায় হাঁস-মুরগি পালন ও শাক-সবজি চাষরেও জায়গা দওেয়া হয়ছে।ে উপজলো পরষিদ চয়োরম্যান উপজলো প্রকৌশলী, জনপ্রতনিধিি ও প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতার সমন্বয়ে ঘড়গুলো নবিড়িভাবে র্পযবক্ষে করা হচ্ছে ঘরগুলো হস্তান্তর করার জন্য আমরা উপজলো প্রশাসন প্রস্তুত।