রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৬ অপরাহ্ন

বিশ্বে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির হার অযৌক্তিক: গবেষণা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০২২

ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বজুড়ে খাদ্যের যে মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে তা বাস্তবতার চেয়ে বেশি এবং অযৌক্তিক বলে মনে করছেন গবেষকরা। সুইডিশ ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেসের (এসএলইউ) এগ্রিফুড ইকোনমিক্স সেন্টারের জাতীয় অর্থনীতিবিদ টোরবিওর্ন জনসন ও তাঁর সহকর্মীদের গবেষণায় ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে উৎপাদনের ক্ষতি কীভাবে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দামকে প্রভাবিত করেছে তা উঠে এসেছে।
টোরবিওর্ন জনসন বলেন, ‘ইউক্রেন প্রচুর শস্য উৎপাদন করে। বিশেষ করে সূর্যমুখী বীজ। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ইউক্রেনের উৎপাদন বিশ্বের মোট উৎপাদনের তুলনায় খুব বেশি নয়’।
গবেষণায় জনসন বলেন, সারাবিশ্বে গম, ভুট্টা এবং বার্লির মোট যে উৎপাদন, ইউক্রেনে হয় তার মাত্র দুই থেকে তিন শতাংশ। সূর্যমুখী তেলের ক্ষেত্রে তা ২৬ শতাংশ। তবে ইউক্রেন তার উৎপাদনের একটি বড় অংশ রপ্তানি করে। কিন্তু তা সত্ত্বেও, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পরে বিশ্ববাজারে দাম লাগামহীন বৃদ্ধি যৌক্তিক নয়। গত ফেব্রুয়ারির শেষদিকে ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরু হওয়ার সঙ্গেই সঙ্গেই শস্যের দাম অনেক বেড়ে যায়। জনসন বলেন, ‘প্যারিসের শস্যবাজারে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিলের মধ্যে শস্যের দাম ৩৫ শতাংশ বেড়ে যায়। একই সময়ে সুইডেনে গমের দাম বৃদ্ধি পায় ৩০ শতাংশ’।
গবেষক দলটি প্রশ্ন তুলে ধরে বলেছে, ‘যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি জিনিসের দাম ব্যাপকহারে বেড়ে যাওয়ায় আমরা খুব অবাক হয়েছিলাম। যুদ্ধের কারণে বিশ্বের মোট উৎপাদনের দুই থেকে তিন শতাংশের মাত্র একটি অংশ থেকে বিশ্ব বঞ্চিত হয়েছে। তাই বলে সব জিনিসের দাম এত বেশি মাত্রায় কীভাবে বাড়ে?’ এ প্রশ্নকে সামনে রেখে জনসন এবং সহকর্মীরা যুদ্ধের সময় শস্য উৎপাদন ও তার বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়া কীভাবে কাজ করেছিল তা খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাদের গবেষণার উপসংহারে বলা হয়, যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী ভীতি সৃষ্টি হয়। এছাড়া যুদ্ধে বিশ্বে খাদ্যের ঘাটতি হয়- এই ধারণা অযৌক্তিক মাত্রায় প্রচার পায়, যা বাস্তবতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। গবেষকরা বলেন, যুদ্ধের কারণে খুব বেশি হলে ১০ শতাংশ মূল্য বৃদ্ধি ঘটতে পারে।
জনসন ও সহকর্মীরা বলেন, ‘প্রশ্ন উঠতে পারে যে, তাহলে কেন দাম এত বেড়েছে। এর উত্তর হল: আমরা আসলে জানি না। তবে, মূল্যবৃদ্ধির পেছনে উৎপাদন কমে যাওয়ার ব্যাখ্যাটা এক্ষেত্রে যথেষ্ট বা যৌক্তিক নয়’।
গবেষকরা বলেছেন, যুদ্ধের বেশ আগে থেকেই বিশ্বে পণ্যের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছিল। তখনও তার পেছনের ব্যাখ্যাটি ছিল অপ্রতুল। তখন জ্বালানি ও সার ব্যয়বহুল হওয়ার কথা বলা হয়েছিল। অর্থনীতিবিদ টোরবিওর্ন জনসন জোর দিয়ে বলেন, ‘যুদ্ধের আগে বিশ্বে যতটা খাদ্য ছিল, এখনও প্রায় ততটাই রয়েছে। নেই শুধু পর্যাপ্ত অর্থ, যা দিয়ে উচ্চমূল্যের সে খাদ্য কেনা যায়। গবেষকরা যুদ্ধের পরে দাম বেড়ে যাওয়া শস্যের উৎপাদন বিষয়ে বিভিন্ন মডেল তৈরি করে এ বিশ্লেষণ চালিয়েছেন।বশ্বিে খাদ্যরে মূল্যবৃদ্ধরি হার অযৌক্তকি: গবষেণা
ঁ খবরপত্র ডস্কে
ইউক্রনে যুদ্ধরে কারণে বশ্বিজুড়ে খাদ্যরে যে মূল্যবৃদ্ধি ঘটছেে তা বাস্তবতার চয়েে বশেি এবং অযৌক্তকি বলে মনে করছনে গবষেকরা। সুইডশি ইউনভর্িাসটিি অব এগ্রকিালচারাল সায়ন্সেসেরে (এসএলইউ) এগ্রফিুড ইকোনমক্সি সন্টোররে জাতীয় র্অথনীতবিদি টোরবর্ওিন জনসন ও তাঁর সহর্কমীদরে গবষেণায় ইউক্রনেরে যুদ্ধরে কারণে উৎপাদনরে ক্ষতি কীভাবে বশ্বিব্যাপী খাদ্যরে দামকে প্রভাবতি করছেে তা উঠে এসছে।ে
টোরবর্ওিন জনসন বলনে, ‘ইউক্রনে প্রচুর শস্য উৎপাদন কর।ে বশিষে করে র্সূযমুখী বীজ। কন্তিু এ ক্ষত্রেে ইউক্রনেরে উৎপাদন বশ্বিরে মোট উৎপাদনরে তুলনায় খুব বশেি নয়’।
গবষেণায় জনসন বলনে, সারাবশ্বিে গম, ভুট্টা এবং র্বালরি মোট যে উৎপাদন, ইউক্রনেে হয় তার মাত্র দুই থকেে তনি শতাংশ। র্সূযমুখী তলেরে ক্ষত্রেে তা ২৬ শতাংশ। তবে ইউক্রনে তার উৎপাদনরে একটি বড় অংশ রপ্তানি কর।ে কন্তিু তা সত্ত্বওে, ইউক্রনেে রাশয়িার আগ্রাসনরে পরে বশ্বিবাজারে দাম লাগামহীন বৃদ্ধি যৌক্তকি নয়। গত ফব্রেুয়াররি শষেদকিে ইউক্রনেে রুশ হামলা শুরু হওয়ার সঙ্গইে সঙ্গইে শস্যরে দাম অনকে বড়েে যায়। জনসন বলনে, ‘প্যারসিরে শস্যবাজারে ১ ফব্রেুয়ারি থকেে ৫ এপ্রলিরে মধ্যে শস্যরে দাম ৩৫ শতাংশ বড়েে যায়। একই সময়ে সুইডনেে গমরে দাম বৃদ্ধি পায় ৩০ শতাংশ’।
গবষেক দলটি প্রশ্ন তুলে ধরে বলছে,ে ‘যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে প্রতটিি জনিসিরে দাম ব্যাপকহারে বড়েে যাওয়ায় আমরা খুব অবাক হয়ছেলিাম। যুদ্ধরে কারণে বশ্বিরে মোট উৎপাদনরে দুই থকেে তনি শতাংশরে মাত্র একটি অংশ থকেে বশ্বি বঞ্চতি হয়ছে।ে তাই বলে সব জনিসিরে দাম এত বশেি মাত্রায় কীভাবে বাড়?ে’ এ প্রশ্নকে সামনে রখেে জনসন এবং সহর্কমীরা যুদ্ধরে সময় শস্য উৎপাদন ও তার বাজারজাতকরণ প্রক্রয়িা কীভাবে কাজ করছেলি তা খতয়িে দখোর সদ্ধিান্ত নয়িছেলিনে। তাদরে গবষেণার উপসংহারে বলা হয়, যুদ্ধরে কারণে বশ্বিব্যাপী ভীতি সৃষ্টি হয়। এছাড়া যুদ্ধে বশ্বিে খাদ্যরে ঘাটতি হয়- এই ধারণা অযৌক্তকি মাত্রায় প্রচার পায়, যা বাস্তবতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যর্পূণ। গবষেকরা বলনে, যুদ্ধরে কারণে খুব বশেি হলে ১০ শতাংশ মূল্য বৃদ্ধি ঘটতে পার।ে
জনসন ও সহর্কমীরা বলনে, ‘প্রশ্ন উঠতে পারে য,ে তাহলে কনে দাম এত বড়েছে।ে এর উত্তর হল: আমরা আসলে জানি না। তব,ে মূল্যবৃদ্ধরি পছেনে উৎপাদন কমে যাওয়ার ব্যাখ্যাটা এক্ষত্রেে যথষ্টে বা যৌক্তকি নয়’।
গবষেকরা বলছেনে, যুদ্ধরে বশে আগে থকেইে বশ্বিে পণ্যরে দাম অনকে বড়েে গয়িছেলি। তখনও তার পছেনরে ব্যাখ্যাটি ছলি অপ্রতুল। তখন জ্বালানি ও সার ব্যয়বহুল হওয়ার কথা বলা হয়ছেলি। র্অথনীতবিদি টোরবর্ওিন জনসন জোর দয়িে বলনে, ‘যুদ্ধরে আগে বশ্বিে যতটা খাদ্য ছলি, এখনও প্রায় ততটাই রয়ছে।ে নইে শুধু র্পযাপ্ত র্অথ, যা দয়িে উচ্চমূল্যরে সে খাদ্য কনো যায়। গবষেকরা যুদ্ধরে পরে দাম বড়েে যাওয়া শস্যরে উৎপাদন বষিয়ে বভিন্নি মডলে তরৈি করে এ বশ্লিষেণ চালয়িছেনে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com