দীর্ঘ ছয় বছর পর হলেও জমকালো আয়োজনে উপজেলা আলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও আলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন এমপি। ১৬ নভেম্বর বুধবারর কক্সবাজারে মহেশখালী উপজেলা ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল ২২ বঙ্গবন্ধু সরকারী মহিলা কলেজে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপজেলা আলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার পাশা চৌধুরী সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও আলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। বক্তব্যে বলেন-কর্মেই ফল। গাছের উপর ছবি টাঙ্গানো জনপ্রিয়তা নয়। ছবি আঁকুক জনগণের হৃদয়ে। এটাই হবে জনপ্রিয়তা। তাঁর সাথে কেউ ষড়যন্ত্র করলেও আশেকের মতোর হাসিমূখে মেনে নেওয়াটাই রাজনৈতিক গুণাবলি। এমনকি তিনি দ্বীপ মহেশখালীকে অর্থনৈতিক নাভি বলে অখ্যায়িত করেন। দ্বীপ উপজেলায় যা হয়েছে সবকিছুর আশেকের নেতৃত্বে হয়েছে। তিনি বক্তব্যে দলীয় নেতৃবৃন্দকে বলেন, বিরোধি দলীয়য় ওই নেতৃর সাথে খেলতে যেয়েন না। উকিল মানুষ আবার মামলা দিয়ে আটকে দেবে। কিন্তু তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী বক্তব্যে সোস্যাল মিডিয়ায় ঝড় বইছে। সম্মানিত বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, বাংলাদেশ আলীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক বাবু সুজিত রায় নন্দী, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া)র সংসদ জাফর আলম এমপি, উদ্বোধব কক্সবাজার জেলা আলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল আলম, প্রধান বক্তা হিসেবে কক্সবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আলীগের সহ-সভাপতি এম আজিজুর রহমান বিএ, জেলা আলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মহেশখালী সাংগঠনিক টিমের উপ প্রধান মাহবুবুল হক মুকুল, জেলা আলামীগের সদস্য, মহেশখালী সাংগঠিক টিমের সদস্য ও মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া। এছাড়াও উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন জেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল বাহাদুর, জেলা আলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, পৌর আলীগের সভাপতি নজিবুল ইসলাম, মাতারবাড়ী ইউনিয়ন আলীগের সভাপতি জিএম ছমি উদ্দীন। প্রথম অধিবেশন শেষে বিকালে দ্বিতীয় অধিবেশন ৩৬০ জন কাউন্সিলবৃন্দের প্ররোক্ষভোটে প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।