সারাদেশের মত শীতে কাপছে গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানীর মানুষ। সারাদিনে দেখা মেলেনি সূর্ষের। পরপর কয়েকদিনের শীতের তীব্রতায় সবচেয়ে বেশী বিপাকে পড়ছে স্বল্প আয়ের মানুষ। অনেকেই সামান্য শীতের পোষাক ও হালকা শীতের কাপড়, হালাকা (সরকারি বা দানের কম্বল) সামান্য কাঁথা ও কম্বল দিয়ে শীত নিবারণ করা চেষ্ঠা করছে। শীতের তীব্রতা এতবেশী যে অল্পস্বল্প শীতের কাথা কাপড় দিয়ে শীত নিবারণ করা অত্যান্ত কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ছে। অনেই সরকরারী ভাবে পাওয়া কম্বল দিয়ে হাড় কাপানো শীত নিবারণ করছে। এই উপজেলায় সবচেয়ে বেশী কষ্ট পাচ্ছে শ্রমজীবি, দরিদ্র ও হতদরিদ্র শ্রেণীর মানুষ। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে দিনের বেলায় শ্রমজীবি ও স্বল্প আয়ের মানুষ আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। উপজেলার সাজাইল, ভাটিয়াপাড়া,পোনাসহ বিভিন্ন স্থানে আনেকই দেখা গেছে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে। অতিমাত্রার শীত ও কুয়াশায় অনেক চাষী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে ক্ষেতের ফসল। উপজেলা কৃষি অফিসার সন্জয় কুমার কন্ডু জানান,কুয়াশা ও শীতে অনেক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ক্ষেতের রবি ফসল, ও অনেক ধরনের সবজী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আশানুরুপ ফলন থেকে বঞ্চিত হবেন উপজেলা রবি ও সবজী চাষীরা।