হাঁটি হাঁটি পা পা করে বর্তমান সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। রাজনীতির মাঠে টিকে থাকার জন্য আজ একটা চমৎকার প্লাটফর্ম গঠন করে সকলের সুনজরে। দলমত নির্বিশেষে সকলের সুনজরে রয়েছে দারুণ যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে। একাধিক গুনের কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার পৌর সভাসহ ১০ টি ইউনিয়নের মধ্যে রয়েছে দারুণ গ্রহণ যোগ্যতা। বিগত কয়েক বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে সকলের মনের মনিকোঠায় অবস্থান করতে সক্ষম হয়। সদাহাস্য উজ্জ্বল ও চমৎকার মন মানষিকতা দিয়ে ইতিমধ্যে একজন সফল রাজনৈতিক নেতাদের পাশাপাশি একজন সফল ব্যাবসায়ীও বলা যায় নিঃসন্দেহে। আর হ্যা আমরাও বলছিলাম সুপ্রিয় পাঠকের জন্য আমাদের স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব এ কে আজাদের কথা। তৃণমূল পর্যায় থেকে বর্তমান সময়ে একজন আজাদ হয়ে উঠতে বহুত কাঠখড় পোহাতে হয়েছে। জীবন যুদ্ধে শত সংগ্রাম করে আজ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই কারণে নিজেকে মানবতার সেবায় বিলিয়ে দেওয়ার মহা চিন্তা ভাবনা নিয়ে আগামী পথে হাঁটতে শুরু করে দিয়েছেন। পাঠকদের জন্য আগেই বলা হয়েছিল এ কে আজাদ বহু গুনের অধিকারী একজন মানুষ। তাই বহুগুণের মধ্য দিয়ে রাজনীতির মাঠে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সরাসরি জনগণের দুয়ারে দুয়ারে অবস্থান করতে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার বহু সুশীল সমাজের লোকজনের সাথে।অন লাইন স্বরূপ টিভি ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, “ এ কে আজাদ আগামী উপজেলার নির্বাচনে একজন পাওয়ার ফুল কেনেডিডেট। আর সেই কারণে সকল জল্পনা কল্পনাকে হার মানিয়ে অবশেষে উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন।উপজেলার নির্বাচনী মাঠে সরকার দলীয় রাজনীতির মাঠে বহু প্রার্থীর ছড়াছড়ি থাকবে। বর্তমান সময়ে ভাইস চেয়ারম্যান রণী দত্ত মাঠে থাকবে বলে বিশ্বস্ত সূত্র জানা যায়। পাশাপাশি সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ লাভলু আহমেদও রয়েছে। তবে নাম না প্রকাশের শর্তে ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ বহু নেতৃবৃন্দ গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনের উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে স্থানীয় রাজনীতির মাঠে। তবে বর্তমান সময়ে এ কে আজাদ সুযোগ সন্ধানী না হয়ে বরং গত কয়েক বছর ধরে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে প্রচার প্রচারণা করে যাচ্ছে।পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডের মধ্যে ইতিমধ্যে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। পাশাপাশি দশটি ইউনিয়নের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডের মাঠে ঘাটে অবাদ বিচরণ করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। সেই সূত্র ধরেই উপজেলার বেশ কয়েকজন সাবেক চেয়ারম্যান দৈনিক খবরপত্রকে বলেন, আগামী উপজেলার নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে এ কে আজাদের গ্রহণ যোগ্যতা একটু বেশী হবে। স্থানীয় মাঠ পর্যায়ের রাজনীতির বদৌলতে একটা সুপরিচিত রয়েছে। পাশাপাশি বহু গুনের মধ্যে আর কিছু গুণাবলী দিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে বেশী পরিচিত। সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা দারুণ গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে। সাংবাদিক আজাদ নামেও একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। পাশাপাশি ব্যাবসায়ী হিসেবে দিনদিন সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে। স্বরূপকাঠি পৌরসভার বহু কাউন্সিলররা গন মাধ্যম কর্মীদের জ্ঞাতার্থে বলেন, “ এ কে আজাদ একটি ব্রান্ড নেইম “। এ ব্যাপারে কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব সাংবাদিক এ কে আজাদের সাথে। তিনি অকপটে বলেন আমি একজন সাধারণ মানুষ। ছোট কাল থেকেই একটা স্বপ্ন ছিল মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকবো সব সময় । সাংবাদিকতা সফলতা স্বরূপ অন লাইন পোর্টাল স্বাধীন বাংলা ২৪ ডড কমের সম্পাদক ও প্রকাশক। এছাড়াও বরিশাল বিভাগীয় সাংবাদিক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক। স্বরূপকাঠি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক। জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ভোরের কাগজের উপজেলা প্রতিনিধি। তবে একটা জিনিস উপলব্ধি করলাম, “সাধারণ মানুষ আমাকে দারুণ ভাবে পছন্দ করে।এনজিও প্রতিষ্ঠান ভিডিএসের সন্মানিত চেয়ারম্যান। সাধারণ মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকবো ইনশাআল্লাহ। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমি মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে চাই। জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার উন্নয়নের সরকার। তাই আমিও দলের একনিষ্ঠ নেতা হিসেবে স্বরূপকাঠি উপজেলারকে একটা রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলবো সকলের আর্শীবাদ নিয়ে।