বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজে মনমাতানো ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমরা চাই না ছাত্র ভাইদের কঠোর হয়ে দমন করতে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ

বরিশাল বিভাগে মোখা মোকাবেলায় প্রস্তুত ৩ হাজার ৯৭৪ আশ্রয়ণ কেন্দ্র

বরিশাল প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় বরিশাল বিভাগের ৬ জেলায় ৩ হাজার ৯৭৪ আশ্রয়ণ কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিপিপি বরিশাল অঞ্চলের উপ-পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন মিয়া। উপ-পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন মিয়া বলেন, বরিশাল বিভাগে ৩ হাজার ৯৭৪ টি আশ্রয়ণ কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে বরিশালে ৫৪১, ভোলা ৭৪৬, পটুয়াখালী ৭০৩, ঝালকাঠি ৬২, বরগুনা ৬৪২ আর বাকিগুলো পিরোজপুরে। এসব আশ্রয়ণ কেন্দ্রে কয়েক লাখ মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এছাড়া তাদের জন্য শুকনো খাবারসহ সব নগর অর্থের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এছাড়াও ছয় জেলার প্রশাসনসহ বিভাগীয় কমিশনাররা ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি। বরিশাল জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠিত সভায় জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় বরিশাল জেলায় ৫৪১টি আশ্রয়ণ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের ত্রাণ তহবিলে ৮৯৯ মেট্রিক টন চাল ও ৯ লাখ টাকা মজুদ রয়েছে। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য বিষয়ে সংশ্বিলষ্ট কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে। এসব সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখার পাশাপাশি পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখা হবে। পর্যাপ্ত শুকনো খাবারের পাশাপাশি পানি বিশুদ্ধকরণ ওষুধ, মোমবাতি, দিয়াশলাই, খাবার স্যালাইন ও প্রাথমিক চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ওষুধের ব্যবস্থা রাখা হবে। আশ্রয় কেন্দ্র ছাড়াও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তিগত বহুতল ভবন, অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশ্রয়ন কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। জেলার সকল স্থানে মাইকিং ও আবহাওয়ার সবশেষ তথ্য প্রচার শুরু হয়েছে। পানিসম্পদ রক্ষায় পর্যাপ্ত গো-খাদ্যের ব্যবস্থা করা হবে। সিপিপি, রেড ক্রিসেন্টসহ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে দুর্যোগ মোকাবিলায় কন্ট্রোল রুম খোলা হবে। বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। যাতে সেগুলো স্বল্প সময়ের নোটিশে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ করতে ইতি মধ্যে নিষেধ করা হয়েছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com