মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

সিলেবাস থেকে বাদ যাচ্ছে ‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা’র কবির জীবনী

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৯ মে, ২০২৩

‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা’র লেখক উর্দু কবি মুহাম্মদ ইকবাল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ্যক্রম থেকে তার জীবনী বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। গত শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মডার্ন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল থট’ অধ্যায়টি বিএ ষষ্ঠ সিমেস্টারে পড়ানো হতো। এর মধ্যেই ছিল কবি মুহাম্মদ ইকবালের জীবনী ও সাহিত্য রচনা সম্পর্কিত ‘ইকবাল : কমিউনিটি’ শীর্ষক অধ্যায়টি। এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)।
জানা গেছে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল ‘ইকবাল : কমিউনিটি’ অধ্যায়টি বাদ দেয়ার সুপারিশ করে পরিচালন পর্ষদের কাছে আবেদন পাঠিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালন পর্ষদই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে। আগামী ৯ জুন বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালন পর্ষদের সভা হওয়ার কথা। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি যোগেশ সিং বলেছেন, ‘যারা ভারত ভাঙার ভিত্তি তৈরি করেছেন, সিলেবাসে তাদের থাকার কোনো যুক্তি নেই। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ এ বিষয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মেনে নিলে সিলেবাস থেকে বাদ দেয়া হবে তার জীবনী ও ইকবাল : কমিউনিটি শীর্ষক অধ্যায়টি। ১৮৭৭ সালে অবিভক্ত ভারতের শিয়ালকোটে (বর্তমানে পাকিস্তানে) জন্ম মুহাম্মদ ইকবালের। তার মৃত্যু ১৯৩৮ সালে। পাকিস্তানের জাতীয় কবি তিনি। তাকে পাকিস্তানের ‘ফিলোজফিক্যাল ফাদার’ বলা হয়। ১৯০৪ সালে ‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা’ গানটি লেখেন কবি ইকবাল। গানটি ভারতেও ভীষণভাবে সমাদৃত। সূত্র : জি২৪ঘণ্টা




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com