শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন

বিসিসি নির্বাচন বরিশালে প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে চলছে গণসংযোগ

শামীম আহমেদ বরিশাল প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩

প্রচন্ড গরমকে উপেক্ষা করে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধী মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা। ভোট পেতে দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। ভোটের দিন ঘনিয়ে আসায় নগরীর অলি গলি থেকে শুরু করে সড়ক ছেয়ে গেছে বিভিন্ন প্রার্থীর পোস্টারে। প্রার্থীদের লিফলেট বিতরণে দ্বারে দ্বারে যাচ্ছে কর্মীরা। ফলে আগামী ১২ জুন বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে জমে উঠেছে প্রচার-প্রচারণা। এবারের নির্বাচনে সাতজন মেয়র প্রার্থী, ৩০টি ওয়ার্ডে ১১৯ জন সাধারণ কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৪২ জন নারী প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। নগরীর কোথাও বিগত পাঁচ বছরে কোনোধরনের উন্নয়ন হয়নি দাবি করে প্রচারণা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত। তিনি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, তার আপন ভাতিজা সিটি মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ নগরবাসীর সাথে যা যা আচরণ করেছেন তারক্ষেত্রে সবটাই উল্টো হবে। তাকে মেয়র নির্বাচিত করা হলে সাধারণ মানুষের জন্য উম্মুক্ত সিটি করপোরেশন করবেন। পাশাপাশি নগরবাসীর মতামতের ভিত্তিতে তিনি উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে একটি তিলোত্তমা নতুন বরিশাল নগরী হিসেবে গড়ে তুলবেন। নৌকার প্রার্থীর সাথে বেশ কয়েকদিন থেকে প্রচারনায় অংশগ্রহণ করেছেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি তিলোত্তমা শিকদার। অপরদিকে জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙল মার্কার মেয়র প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস ভোটারদের উদ্দেশ্যে ছুড়ে দিচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। সমানতালে মাঠ চষে বেড়ানো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত হাতপাখা মার্কার মেয়র প্রার্থী মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, সুষ্ঠু ভোট হলে তিনি বিজয়ী হবেন। বিএনপি ঘরোয়ানা টেবিল ঘড়ি মার্কার তরুণ স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী কামরুল আহসান রূপন তার বাবা প্রয়াত সিটি মেয়র ও বিএনপি নেতা আহসান হাবিব কামালের অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। মেয়র প্রার্থীদের পাশাপাশি নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরাও চালাচ্ছেন জমজমাট প্রচার-প্রচারণা।
নগরবাসী আর প্রতারণার শিকার হবেন না (খোকন)॥
নৌকা মার্কার মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত বলেছেন, বরিশালের প্রায় সকল ওয়ার্ডেই সিটি করপোরেশনের অব্যবস্থাপনাসহ নাগরিকদের সাথে প্রতারণা করায় আজ এই দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে অনেকে নাগরিকদের সাথে প্রতারণা করছে। এসব আমাদের শান্তির ধর্ম ইসলাম কখনোই শিক্ষা দেয়নি। তিনি আরও বলেন, জীবনে কোনদিন রাজনীতিতে যুক্ত হতে চাইনি। কিন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন জেনেছেন সকল প্রকার উন্নয়ন থেকে বরিশাল নগরবাসী বঞ্চিত হচ্ছেন, ঠিক তখনই আমার হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিয়ে বরিশালে পাঠিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা আমার মাধ্যমে নগরবাসীর ভাগোন্নয়ন করা। নৌকার প্রার্থী আরও বলেন, আমার জীবনে চাওয়া পাওয়ার কিছুই নেই। আমি আমার মামা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আমার পিতা শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের আদর্শ ধারন করে জীবনের শেষমুহুর্ত পর্যন্ত বরিশালবাসীর সেবা করে যেতে চাই। তাই আগামী ১২ জুনের নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা আমাকে সেই সুযোগ করে দিবেন বলে আমি শতভাগ বিশ্বাস করছি। নগরীর ১ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম কাউনিয়ার মরক খোলার পুল এলাকায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠক নৌকার প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত উল্লেখিত কথাগুলো বলেছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, নির্বাচনী প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট কেবিএস আহমেদ কবির, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি তিলোত্তমা শিকদারসহ অন্যান্যরা। শেবাচিমের দুরাবস্থারোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে ॥ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত হাতপাখা মার্কার মেয়র প্রার্থী মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, আমি মেয়র নির্বাচিত হতে পারলে দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহত চিকিৎসা কেন্দ্র বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সেবার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি পরিবেশগত দুরাবস্থারোধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। তিনি আরও বলেন, হাসপাতালের পরিবেশগত দুরাবস্থার কারণে অসুস্থ রোগী আরো বেশী অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি মেয়র নির্বাচিত হলে হাসপাতালের পরিশেগত দুরাবস্থারোধ করে চিকিৎসার মানোন্নয়নের মাধ্যমে একটি আধুনিক ও উন্নত হাসপাতালে রূপান্তরের লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। নগরীর ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডে গণসংযোগকালে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে হাতপাখা মার্কার প্রার্থী এসব কথা বলেছেন।
নির্বাচন নিয়ে জনসাধারণের প্রশ্ন ও হতাশা এখনও কেটেনি- তাপস
নির্বাচন নিয়ে জনসাধারণের প্রশ্ন ও হতাশা এখনও কেটেনি বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইকবার হোসেন তাপস। মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরের দিকে নগরীর বাকলার মোড়-বাজার রোডে গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, আসন্ন বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কয়েকটি সংস্থা আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে দেনদরবার করছে। আমরা শঙ্কিত, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না। অবশ্য আরও একটি কারণ আছে, তা হলো স্থানীয় প্রশাসন এখনও পুরোপুরি নিরপেক্ষ নয়। তাদের একচোখা আচরণ আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। কয়েকটি সংস্থা আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে দেনদরবার ও ক্যাম্পেইন করছে। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তাপস বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমি অভিযোগ জানাইনি। এটা আমাদের ও জনগণের ভালো লাগেনি। নির্বাচন কমিশন কেন আছে ? তথ্য প্রমাণসহ অভিযোগ করতে গেলে ততদিনে নির্বাচন শেষ হয়ে যাবে। তাপস ভোটারদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা তাদের ভোট দেবেন না, যারা ক্ষমতায় ছিল। কারণ তারা ৫ বছর ক্ষমতায় থেকেও উন্নয়ন করেনি। এখন তাদের পরিবারেরই একজন মনোনয়ন নিয়ে এসেছে। অথচ আগামী ৫ বছর সরকার ক্ষমতায় থাকবে কি না তারই ঠিক নেই। এ সময় বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মহসিন-উল ইসলাম হাবুলসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
গাজীপুরের দেড় হাজার ইভিএম বরিশালে
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে বরিশাল এসে পৌঁছেছে এক হাজার ৫০০ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)। এছাড়া আগামী ২/১ দিনের মধ্যে ১২৬টি ভোট কেন্দ্রের জন্য প্রায় ১১শ’ ৪৬টি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা এসে পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ২৯ মে সন্ধ্যায় বরিশালে আসা ইভিএম মেশিনগুলো গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ব্যবহৃত হয়েছে। তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম জানান, গাজীপুরে যে ইভিএম দিয়ে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে সেই মেশিনেই ভোট দেবে বরিশালের ভোটাররা। তিনি আরও জানান, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য ইতোমধ্যে প্রায় দেড়শতাধিক ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ইভিএমের ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বলেন, ইভিএম মেশিনগুলো বরিশাল শিল্পকলা একাডেমিতে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এখান থেকে ভোটের আগে কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে প্রতিটি ভোট কক্ষে একটি এবং কেন্দ্রের বাহিরে দুটি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। সে হিসেবে নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডের ১২৬টি ভোটকেন্দ্রে ২৫২টি এবং ৮৯৪টি কক্ষে একটি করে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। সেই হিসেবে ১১শ’ ৪৬টি সিসি ক্যামেরা প্রয়োজন হবে। তবে ক্যামেরাগুলো এখনও এসে পৌঁছায়নি। উল্লেখ্য, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে সাতজন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১১৯ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৪২ জন পদপ্রার্থী প্রতিদ্বদ্ধীতা করছেন। আগামী ১২ জুনের নির্বাচনে ১২৬টি ভোট কেন্দ্রে দুই লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন ভোটার ইভিএমের মাধ্যমে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
মেয়র প্রার্থীসহ বিএনপির ২১ নেতাকর্মীকে বহিস্কারের সুপারিশ
শীর্ষ কোনো নেতা নির্বাচন না করলেও মেয়র ও কাউন্সিলর পদে ২১ জনকে পাওয়া গেছে যারা বিএনপির নেতাকর্মী। এরমধ্যে অন্যতম স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী, সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মরহুম আহসান হাবিব কামালের ছেলে কামরুল আহসান রূপন। তিনি একসময় ছাত্রদল করতেন। রূপনের দাবি তিনি এখন আর বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। বাকি ২০ জন কাউন্সিলর প্রার্থী। এদের মধ্যে তিনজন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক রয়েছেন। এই ২১ জনকেই বহিস্কারের জন্য কেন্দ্রে সুপারিশ পাঠিয়েছেন বরিশাল মহানগর বিএনপির দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দরা।
প্রার্থীতা ফিরে পেলেন তিন প্রার্থী
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মনোনয়ন বাতিল হওয়া আরও তিনজন কাউন্সিলর প্রার্থী উচ্চ আদালতের নির্দেশে প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির। উচ্চ আদালতের আদেশ প্রার্থীরা কমিশনে পৌঁছে দিয়েছেন। তারা হলেন নগরীর ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী রাশেদ খান মেনন, ২ নম্বর ওয়ার্ডের রইজ আহম্মেদ মান্না ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ফিরোজ মল্লিক। রিটার্নিং কর্মকর্তাদের প্রার্থীতা ফিরে পাওয়া তিনজনের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেছেন। সূত্রমত্রে, উচ্চ আদালতের নির্দেশে প্রার্থীতা ফিরে পাওয়া রইজ আহম্মেদ মান্না দীর্ঘদিন ধরে কারাগারে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে নৌকা মার্কার কর্মীদের পিস্তল ঠেঁকিয়ে মারধরের অভিযোগে মামলা হয়। মান্না মহানগর ছাত্রলীগের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহবায়ক।
চা বিক্রেতা কাউন্সিলর প্রার্থী
জীবিকার একমাত্র অবলম্বন চায়ের দোকানটি বন্ধ থাকলে টানাটানি লেগে যায় সংসার চালাতে। তাই প্রতিদিন ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ওবায়েদ চৌধুরী অপুকে (৪০) চায়ের দোকান চালাতে হয়। সেখান থেকে যে আয় হয়, তা দিয়েই তার সংসার খরচ মেটাতে হয়। এর মাঝেই বিপদে-আপদে আশপাশের মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াতে কুণ্ঠাবোধ করেন না ওবায়েদ। এই চায়ের দোকানী এবার বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সাধারণ কাউন্সিলর পদে রেডিও প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধীতায় মাঠে নেমেছেন। হাসি মুখেই তিনি লড়ছেন অপর চার প্রার্থীর বিপক্ষে। নগরীর আগরপুর রোডস্থ শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাবের সামনে প্রায় ১০ বছর ধরে চায়ের দোকান পরিচালনা করেছে ওবায়েদ। বর্তমানে ওবায়েদ প্রতিদিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত একবেলা দোকান পরিচালনা করে বাকি সময়টা ওয়ার্ডের ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটে চলছেন। এছাড়া নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার জন্য নিজের চায়ের দোকানটিকেই সে নির্বাচনী ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করছেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com