সিরাজগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ তানভীর ইমাম বলেছেন, ৭৫ পরবর্তী দেশের সংবিধান, গণপ্রতিনিধিত্ব আইন ও বিধি এবং নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছিল। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর দীর্ঘ সংগ্রাম করে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়েও নিশ্চিত পরাজয় জেনে বিএনপি লোকদেখানো নিবাচন করে এদেশের নিবাচন ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ব ও বিতর্ক করার ষড়যন্ত্র করেছিল। এ ছাড়া তারা বতমানে বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়ানো বাংলাদেশের ইমেজ ক্ষুন্ন করতে তাদের বিদেশী প্রভুদের নিকট নানা রকম মিথ্যা অভিযোগ এনে এবং নালিশ জানিয়ে আসছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর ছিলো এ দেশের কিছু স্বাধীনতা বিরোধী পথ ভ্রষ্ট মানুষ। তাছাড়া ১৯৫৭ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সংঙ্গে আঁতাত করে বাংঙ্গালীর পরাজয়ের খলনায়ক ছিলো মীর জাফর। বাংলাদেশে নতুন মীর জাফরদের আবির্ভাব হয়েছে এরা থাকবে এদেশে, ফয়দা লুটবে, নেতা হয়ে দেশ চালানোর স্বপ্ন দেখবে আর এদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে আর নালিশ জানাবে বিদেশী প্রভুদের কাছে। এদের থেকে সাবধান। রবিবার বিকেলে উল্লাপাড়া পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আয়োজনে উল্লাপাড়া আর এস বাস স্ট্যান্ড চত্ত্বরে তৃনমূলের নেতা কর্মি ও সর্বস্তরের জংগনের সাথে চা চক্র ও উঠান বৈঠকে এ কথা বলেন। এ সময় কয়েক হাজার লোকের উপস্থিতিতে উঠান বৈঠকটি জনসভায় পরিনত হয়। বাংলদেশে নতুন মীর জাফরদের আবির্ভাব হয়েছে।