বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন হয় জনপ্রিয়তার।পাশাপাশি অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা থাকাটাও জরুরী বলে বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। অবশ্য জনপ্রিয়তা পাওয়ার জন্য বহু গুণাবলিও থাকতে হবে রন্দে রন্দে। অথচ মন চাইলেই মাঠ পর্যায়ে নেতা হওয়া যায় না। মনগড়া ও আবেগ দিয়ে স্বল্প সময়ের জন্য অর্থ কড়ি ব্যায়করে মুখে মুখে নেতা হওয়া যায়। আসলে জনপ্রিয় নেতা হতে হলে দরকার গন মানুষের মনের কথা বোঝার উপলব্ধি বোধ। পাশাপাশি কর্মীদের সাথে আত্মার সম্পর্ক তৈরী করাও আলোচ্য বিষয়। আর হ্যা আমরাও সুপ্রিয় পাঠকের জন্য বলছিলাম একজন চমৎকার মানুষ ও গন মানুষের নেতার কথা। আর সেই নেতার নাম হল আমাদের সকলের সুনজরে থাকা স্বরূপকাঠি উপজেলার ভাগ্নী জামাই মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ। স্বরূপকাঠি উপজেলার প্রয়াত হাজী দলিল উদ্দিনের নাত জামাই মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ। পিরোজপুর জেলার রাজনীতির মধ্যে পিরোজপুর সদর সহ নাজিরপুর ও নেছারাবাদ নিয়ে (১) এক আসন।আবার নুতন করে নেছারাবাদকে নিয়ে ভান্ডারিয়া ও কাউখালি নিয়ে সংসদীয়-(২) আসন হয় আবেদনের ভিত্তিতে।কিন্তু পক্ষে কিংবা বিপক্ষে আইনের লড়াইয়ে কোর্ট পর্যন্ত গড়ায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য। ০৯ আগষ্টের শুনানির পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পাবেন আসন বন্টনের রায়।তারপরও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণমাধ্যম কর্মীদের জ্ঞাতার্থে বলেন, সংসদীয় আসনে (২ আসন কিংবা ১) আসনে চলতি সময়ে দারুণ লাইম লাইটে রয়েছে একজন মহারাজ। যদিও নব রূপে আসন বন্টনের বদৌলতে একজন মহিউদ্দিন মহারাজ দারুণ হিট পজিশনে রয়েছে। যদিও আইনের ধারায় আপাতত কোর্টের আদেশের অপেক্ষায়। অথচ এতকিছুর পরেও স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষের স্বপ্নের নায়ক আপাতত একজন গণ মানুষের নেতা মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ। আসন বন্টনের বদৌলতে যাইহোক না কেন আসল বিষয় রাজনৈতিক সৌন্দর্যে হাজার হাজার মানুষের মনের মনি কোঠায় স্থান পাওয়া নেতার নাম মহিউদ্দিন মহারাজ। অবশ্য গত সংসদ নির্বাচনে কখনো লাইম লাইটে ছিলেন না সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। বিগত সময়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেন দারুণ ভাবে। বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে সমগ্র জেলার মধ্যে সুনাম সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দারুণ ভাবে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা দারুণ সখ্যতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে সর্বস্তরের জনগণের সাথে। জেলা পরিষদের সদস্যদের বদৌলতে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে জনপ্রিয়তা দিয়ে একক প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে। নেছারাবাদ উপজেলার সকল সন্মানিত ইউপি সদস্য সহ চেয়ারম্যান মহোদয়দের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে জনপ্রিয়তা পায় দারুণ ভাবে। পাশাপাশি পৌর সভার মেয়র সহ কাউন্সিলরদের মধ্যেও জনপ্রিয়তা পায়। আর সেই হাঁটি হাঁটি পা করে আজ একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে সংসদীয় আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে। ইতিমধ্যে দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে আস্থার পাত্র মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ । আর সেই সূত্র ধরেই স্বরূপকাঠি-কাউখালি ও ভান্ডারিয়া-২ আসন কিংবা পিরোজপুর-১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে দারুণ ভাবে লাইম লাইটে রয়েছে। অবশ্য পিরোজপুর-২ ভান্ডারিয়া-নেছারাবাদ ও কাউখালি উপজেলার মধ্যে শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। নিঃসন্দেহে একজন অপ্রতিরোধ্য নেতা হিসেবে দারুণ খোশমেজাজে। এ ব্যাপারে স্বরূপকাঠি উপজেলার বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, “ নিঃসন্দেহে মহিউদ্দিন মহারাজ যোগ্য প্রার্থী”। বিগত সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা শক্তিশালী অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। তাছাড়া সংসদীয় আসনে নির্বাচন করার মিশনে থাকার সকল যোগ্যতা রয়েছে। অবশ্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী চূড়ান্ত হবে প্রার্থী। অবশ্য তার আগে মাঠ চষে বেডানোর জন্য অর্থ নৈতিক স্বচ্ছলতা থাকাটা জরুরী বলে বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন। মন চাইলেই মনোনয়ন প্রত্যাশী হতে পারে কিন্তু। অবশ্য আওয়ামী লীগের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী জেলা এবং উপজেলার আওয়ামী লীগের প্রাথমিক তালিকায় নাম থাকাটাও জরুরী। অবশ্য সেই চিন্তা ভাবনা নেই সময়ের আলোচিত এবং জনপ্রিয় নেতা মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজের। জেলার শীর্ষ নেতাদের সুনজরে রয়েছে ইতিমধ্যে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথা হয় সময়ের আলোচিত এবং জন দরদী নেতা সময়ের সাহসী কর্মী বান্ধব মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজের সাথে। তিনি অকপটে জেলার ও স্থানীয় প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক। জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের বদৌলতে আমার মত মহিউদ্দিন মহারাজকে সাধারণ মানুষ চিনে। আওয়ামী লীগের রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে হলে উন্নয়নের সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার মহান কারিগর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আর্শীবাদ থাকা দরকার। আমি দলের হয়ে মনোনয়ন প্রত্যাশী তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মনোনয়ন পাওয়ার জন্য। তিনি আরও বলেন, আমি দলের খাদেম হয়ে সাধারণ মানুষের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মনের মধ্যে স্থান করে নেওয়াই আমার রাজনীতি। তবে নেছারাবাদ উপজেলার সাধারণ মানুষ আমাকে মনের মত করে নিয়েছে। আমি শতভাগ আশাবাদী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আর্শীবাদ নিয়ে আমি আগামীর সংসদ নির্বাচনে নৌকার কান্ডারী হবো ইনশাআল্লাহ। আমার নিজ দল আওয়ামী লীগ ছাড়াও সাধারণ ভোটাররা আমাকে মনে প্রাণে গভীর ভাবে ভালবাসেন। সকলের সুনজরে থেকে মহান আল্লাহর নাম নিয়ে আমি চমক দেখাতে প্রস্তুত।