স্বাধীনতার পর পরই স্বরূপকাঠি উপজেলা নিয়ে বহুত চড়াই উৎরাই পেরিয়ে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। অর্থ নৈতিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে স্থানীয় জনগণ। বেশীরভাগ লোকজন আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। পাশাপাশি শিক্ষা দিক্ষায়ও দারুণ এগিয়ে রয়েছে স্বরূপকাঠি উপজেলার জনগণ। অবশ্য বিগত সময় থেকে স্বরূপকাঠীর উপর লোলুপ দৃষ্টি পড়ে কারণে অকারণে বহু শীর্ষ নেতাদের। স্বরূপকাঠির আসন নিয়ে শুরু হয় রাজনৈতিক মেরুকরণের গুটির চাল। বিগত সময়ে সাধারণ মানুষের দাবী উপেক্ষা করে স্বরূপকাঠি উপজেলার নাম পরিবর্তন করে নেছারাবাদ উপজেলা করা হয়।আবার স্বরূপকাঠি উপজেলার রাজনীতি নিয়ে চলছে বহু দেনদরবার। সংসদীয় আসনে স্বরূপকাঠি যেন একটা সোনার খনি। এদিকে বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, বিগত সময়ে স্বরূপকাঠি-বানারীপাড়া উপজেলার সাথে সংসদীয় আসন ছিল। যদিও স্বরূপকাঠি উপজেলা ছিল পিরোজপুর জেলার মধ্যে। আবার বানারীপাড়া ছিল বরিশাল জেলার মধ্যে। এরপর আবারও শুরু হয় সেই স্বরূপকাঠি উপজেলা নয়া রাজনীতির হিসাব নিকাশ। রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে স্বরূপকাঠি উপজেলা নিয়েও শুরু হয় নুতন করে হিসাব নিকাশ। আর সেই সূত্র ধরেই স্বরূপকাঠি উপজেলার সাথে সম্পৃক্ত হয় কাউখালি ও ভান্ডারিয়া আসন। ভোটের হিসেবে স্বরূপকাঠি উপজেলার ভোট বেশি। বর্তমান সময়ে ভান্ডারিয়া ও কাউখালি উপজেলার চেয়ে কয়েক হাজার বেশি ভোট রয়েছে। অথচ স্বাধীনতার পর পরই স্বরূপকাঠি উপজেলা নিয়ে নাম করন নিয়ে রাজনীতি করে যাচ্ছে। আসন বন্টনের রাজনীতি নিয়ে মাঝে মাঝে হৈচৈ পড়ে যায়। তবে এতকিছুর পরেও স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষ শান্তির রাজনীতিতে বিশ্বাসী। বিগত সময়ে পিরোজপুর-১ সংসদীয় আসনে স্বরূপকাঠি অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ নাজিরপুর-পিরোজপুর-নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে পিরোজপুর এক সংসদীয় আসন। আবার কিছুদিন আগে নুতন করে স্বরূপকাঠি উপজেলা নিয়ে নুতন রাজনীতি শুরু হয়। অর্থাৎ বিগত সময়ের মত পিরোজপুর-২ আসনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অর্থাৎ ভান্ডারিয়া-কাউখালি ও স্বরূপকাঠি উপজেলা নিয়ে সংসদীয় পিরোজপুর-২ আসন। অর্থাৎ ভান্ডারিয়া-কাউখালী ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে পিরোজপুর-২ আসনই চূড়ান্ত। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বি এন পির লোকজন বহুদিন কাঠখড় পোহাতে হয়েছে একজন চমৎকার ও জনপ্রিয় নেতা পাওয়ার জন্য। বিগত সময়ে প্রয়াত সংসদ সদস্য হিসেবে সৈয়দ শহিদুল হক জামালের ঝুড়ি মেলা ভার।দলমত নির্বিশেষে একজন জামাল ভাইয়ের কথা স্বরন করে আজও। কিন্তু দিন যায়, মাস যায় কিন্তু একজন চমৎকার মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না। কর্মী বান্ধব একজন নেতার অভাবে স্বরূপকাঠি উপজেলার উন্নয়ন বঞ্চিত হচ্ছে বারংবার। অথচ বহু সাধনার পর সাধারণ মানুষ একজন নেতার সন্ধান পেয়েছে। আর সেই নেতা সাধারণ মানুষের খোঁজ খবর নেওয়ার পাশাপাশি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক বটে। আর হ্যা আমরাও বলছিলাম সুপ্রিয় পাঠকের জন্য সেই স্বপ্নের নায়কের কথা। যদিও বর্তমান ডিজিটাল যুগে সেই নায়কের একটা চমৎকার পরিচয় আছে কিন্তু। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান বটে। ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি ছিলেন। সুপ্রিয় পাঠকরা হয়তো ইতিমধ্যে আচ করতে সক্ষম হয়েছেন। কে সেই সংসদীয় আসনের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশী স্বপ্নের নায়ক। ভান্ডারিয়া উপজেলার মধ্যে শিক্ষানুরাগী পরিবারের সন্তান ও জনপ্রিয় নেতা ও চমৎকার মানুষ মাহমুদ হোসাইন। ভান্ডারিয়া উপজেলার মধ্যে সকলের সুপ্রিয় নেতার কথাই বলছি। ঠিক আমরাও সেই কারণে জন দরদী নেতা মাহমুদ হোসাইনের নেতৃত্ব পাওয়ার জন্য ব্যাকুলতা হচ্ছে। সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ তৈরি হলে আমাদের জন্য একজন মাহমুদ হোসাইনের দরকার। সত্যি সত্যিই স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষ একজন চমৎকার নেতার সন্ধান পেয়েছে। বিগত সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষ ছিল দারুণ অবহেলিত। আজ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনের হাওয়া বইতে শুরু করে দিয়েছে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আদর্শের সৈনিক হিসেবে বি এন পির মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে চমক দেখাতে সদা প্রস্তুত। আর সেই জন দরদী নেতা হলো আমাদের সকলের আস্থার প্রতিক মাহমুদ হোসাইন। এ ব্যাপারে কথা হয় জনদরদী নেতা মাহমুদ হোসাইনের সাথে। তিনি অকপটে গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে নিজেকে বিলিয়ে দিতে সদা প্রস্তুত। আমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক। আমি ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি ছিলাম। আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান তাই রাজনীতির মাঠে টিকে থাকার সকল রশদ আমার জানা আছে। আমি আপনাদের সকলের সুনজরে থাকতে চাই।