মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ১২:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বরিশালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সর্বজনীন পেনশন মেলার উদ্বোধন শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিহত ও অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে ইউএনও মোজাম্মেল হক চৌধুরী কিশোরগঞ্জে শহীদ পরিবারের জায়গাজমি জবরদখল বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ নিরাপদ সড়ক চাই দাউদকান্দি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা টমেটো চাষে কৃষক ফিরোজের বাজিমাত, ঝুঁকছেন অন্য কৃষকরাও দাউদকান্দিতে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার তৃতীয় দিনের মতো চলছে সুন্দরবনের আগুন নেভানোর কাজ বাড়ির ভিতর স্বল্প পরিসরে মাছচাষে তিনগুণ লাভে খুশি মাছচাষী শরীয়তপুর সদর উপজেলাকে একটি আধুনিক উন্নত মডেল রূপে গড়ে তুলবো-উজ্জ্বল আকন্দ

রৌমারীতে আমনের ভালো ফলন, চলছে ঘরে তুলার উৎসব

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

রৌমারীতে রোপা আমনের ভালো ফলন হয়েছে। চলছে ফসল ঘরে তোলার উৎসব। ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের কৃষকরা। কার্তিক মাসের শুরু থেকেই আমন ধান কাটা শুরু হয়। ইতিমধ্যে উপজেলার প্রায় ৭০ ভাগ জমির ধান কাটা শেষ। চলছে ধান জমিতে শুকানো ও মাড়াইয়ের কাজ। গ্রাম গঞ্জে শুরু হয়েছে নতুন ধান ঘরে তুলে জামাই, আত্মীয় ও ছেলে সন্তান নিয়ে শীতের পিঠে পাঠি খাওয়ার ধুম। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, মাঠজুড়ে পেকে আছে সোনালী ফসল ধান। এবছর পর্যাপ্ত পরিমানে বৃষ্টিপাত এবং তুলনামূলক ধানের রোগবালাই কম থাকায় আমন ধানের ভালো ফলন হয়েছে। এদিকে বাজারে নতুন ধান বিক্রি হচ্ছে ১০৫০ থেকে ১১০০ টাকা পর্যন্ত। সরকারি ভাবে এলএসডি গোডাউন থেকে ১২০০ টাকা দরে ধান ক্রয় করার জন্য মাইকিংও করা হয়েছে। এদিকে সার, বীজ ও কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় আশানুরূপ লাভ করতে পারবে না কৃষক। এদিকে খেওয়ারচর গ্রামের আকতার হোসেন নামের এক কৃষক জানায়, এ বছর সার, বীজ, কীটনাশক ও ডিজেলের দাম অনেক বেশি। প্রতি কাঠা ধান কাটতে শ্রমীককে দিতে হয় ১২০০ টাকা। এছাড়া মাড়াই ও অন্যান্য খরচ আছে। বাজারে বর্তমানে যে দাম আছে, তাতে খুব একটা ভালো লাভোবান করা যাবে না। চরলাঠিয়াল ডাঙ্গা গ্রামের কৃষক মাজহারুল ইসলাম জানায়, আমি বিঘা ২ জমি ধান চাষ করি। আমার ৩ জন খাওয়ার মানুষ। আমার আশা, খাওয়ার ধান রেখে বাকিটা বিক্রি করে অন্য কিছু করার। কেননা ধানের বীজ বোপন থেকে শুরু করে বাড়িতে নিয়ে আসা পর্যন্ত, যে পরিমানে খরচ হয়। তাতে প্রতি বিঘা ধান বিক্রি করলে ৩/৪ হাজার টাকা লাভ হয়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল কাইউম চৌধুরী জানান, এবার উপজেলায় মোট চলতি মৌসুমে আমন ধানের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ১০ হাজার হেক্টর, অজির্ত হয়েছে ৮ হাজার হেক্টর জমি। গত বছরের তুলনায় এবার রোপা আমনের চাষ কমেছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ধানের ভালো ফলন হয়েছে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com