মানিকগঞ্জ-১ ( শিবালয়,ঘিওর,ও দৌলতপুর ) আসনে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে শীর্ষে জায়গায় করে নেয়ার কারণে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এস.এম জাহিদ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষনা দিয়েছেন। তারপর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঈগল প্রতীক বরাদ্দ পেলেন জনগণের স্বতন্ত্র প্রার্থী মানিকগঞ্জ-১ আসনের জনপ্রিয় ব্যাক্তি কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ। আমি বিশ্বাস করি, এই ঈগল মার্কা সবার পরিচিত মার্কা। শুধু তাই নয়, এবার মানিকগঞ্জ-১ আসনে ঈগল হলো উন্নয়নের মার্কা। তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। আমার বিশ্বাস, আমার নির্বাচনী এলাকার জনগণ ঈগল মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে সংসদে কথা বলার সুযোগ করে দিবেন। আমার নির্বাচনী এলাকার ভোটাররা ঈগলে ভোট দিয়ে আমাকে এমপি বানিয়ে সংসদে পাঠাবেন। এ ছাড়াও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও দেশের প্রধানমন্ত্রী বানাবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ আমাকেই বেছে নিবেন। নির্বাচনে জয়ী হয়ে, এই জয় জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উৎসর্গ করবো, জয় বাংলা, এই জয় বাংলার মানুষের। এস. এম জাহিদ শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর ও মানিকগঞ্জ ১ আসনের এলাকায় উন্নয়নের নানারকম প্রতিশ্রুতি দেন জনগণের ব্যাপক সাড়া পান।
বানিয়াজুরি থেকে আরিচা, পাটুরিয়া পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশ দিয়ে কলকারখানা গড়ে উঠবে, সেখানে আমার এলাকার সন্তানদের কর্মসংস্থান হবে এবং চরাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটবে
নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারলে
তিনি সকল মানুষের জন্য সকল উন্নয়নমূলক কাজ করবেন বলে জানান । তিনি শিবালয় উপজেলাকে পৌরসভা করে দিবে বলে তিনি শিবালয় বাসী কে আসক্ত করেন।তিনি আরও বলেন ঘিওর উপজেলাকে মডেল উপজেলা হিসাবে তৈরি করবেন।তিনি চরের মানুষ তাই তিনি এমপি নির্বাচিত হলে প্রথমে চর শাসন করবে বাল্লা মালুচি থেকে কল্যানপুর নদি শাসন করে বেড়িবাদ করে দিবে।কোন রাস্তাঘাট কাচা থাকবে না,চরকে পর্যটন কেন্দ্র করে দিব।মানিকগঞ্জে ১ আসনে বেশীরভাগ সাধারণ জনগণ সহ দলীয় অনুসারীরা বেশিরভাগ এস .এম জাহিদকেই চাচ্ছে এবারের নির্বাচনে ভোট দিতে জয়ী করতে।