সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

নতুন ৩ বিশ্ববিদ্যালয়: স্নাতক শেষেও স্থায়ী ক্যাম্পাস পাবেন না শিক্ষার্থীরা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

২০২২ সালে যাত্রা শুরু করে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করবে বিশ্ববিদ্যালয়টি। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) প্রতিষ্ঠানটিকে দুটি বিভাগ চালুর অনুমতি দিয়েছে। এবার কৃষি গুচ্ছ ভর্তির মাধ্যমে কৃষি ও মৎস্যবিজ্ঞান নামে দুই বিভাগে ৪০ জন করে ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। অথচ নেই কোনো শিক্ষক। গঠন হয়নি শিক্ষক নিয়োগ বোর্ডও। এখনো বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। নেই কোনো ভাড়া ভবনও। সবেমাত্র ভবন ভাড়া নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
সব ঠিক থাকলে বন্ধ হয়ে যাওয়া কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলের পুরোনো ভবনে পড়তে হবে স্নাতকের শিক্ষার্থীদের। ভূমি অধিগ্রহণ করে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে সময় লাগবে তিন বছরের বেশি। অর্থাৎ বদ্ধ পরিবেশ ও শিক্ষার অনুপযোগী শ্রেণিকক্ষে বসেই স্নাতক শেষ করতে হবে প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দেবদাস দত্ত মজুমদার জাগো নিউজকে বলেন, ‘‌কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে আমরা ইউজিসির সঙ্গে কথা বলেছি। তারা চূড়ান্ত অনুমতি দিলেই ভবন ভাড়া নেবো। স্থায়ী ক্যাম্পাস না হলেও শিক্ষার্থীদের খুব একটা ভোগান্তি হবে না।’ শুধু কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় নয়, নতুন প্রতিষ্ঠিত আরও দুটি বিশ্ববিদ্যালয়েরও একই দশা। সেগুলো হলো সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এ দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ও কোনোমতে ভাড়া ভবন নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে মরিয়া। পিরোজপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষক নেই। নিয়োগ হয়নি বোর্ড গঠনও। অথচ খোদ শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছেÍ শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত না করে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
শিক্ষাবিদরা বলছেন, বর্তমানে দেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও গড়ে উঠছে। এখন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় চালু করলে সেগুলোতে মানসম্মত শিক্ষা, পরিবেশ, ভালো শিক্ষক নিয়োগ দিয়েই কার্যক্রম শুরু করা উচিত। তড়িঘড়ি চালু করা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা শেষে গ্র্যাজুয়েট যেন বেকারে পরিণত না হয়। যেন জনসম্পদে পরিণত হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
তবে নতুন তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের দাবি, শিক্ষার্থী না থাকলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে বাজেট দিতে সরকার এবং মন্ত্রণালয় তেমন গুরুত্ব দেয় না। ভূমি অধিগ্রহণ, শিক্ষক নিয়োগ, নতুন নতুন বিভাগ চালুর অনুমতিও মেলে না। এজন্য শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চিতে নজর দিয়েছেন তারা।
প্রবাসীর বাসায় পড়বেন ১৬০ শিক্ষার্থী: চলতি শিক্ষাবর্ষে চারটি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করবে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। বিভাগগুলো হলোÍগণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। প্রতি বিভাগে ৪০ জন করে ১৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। তাদের ক্লাস ও গবেষণা কার্যক্রম চালাতে জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার উজানগাঁওয়ে এক প্রবাসীর দোতলা বাসা ভাড়া নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সেখানেই ক্লাস ও ল্যাবের কাজ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থায়ী ক্যাম্পাস হবে শান্তিগঞ্জ উপজেলার দেখার হাওরে। সেখানে স্থায়ী ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে আরও দুই থেকে আড়াই বছর সময় লাগবে। অর্থাৎ, প্রথম ব্যাচে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা যখন তৃতীয় বর্ষে বা ষষ্ঠ সেমিস্টার শেষ করবেন, তখন তারা স্থায়ী ক্যাম্পাসে ক্লাস করার সুযোগ পাবেন। নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার জি এম শহীদুল ইসলাম। শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর আগে অবকাঠামো ও পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনিও। শহীদুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, ‘কিছু স্থায়ী অবকাঠামো থাকলে তো ভালোই হতো। শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিও কম হতো। আপাতত আমরা ভাড়া ভবনে কার্যক্রম শুরু করেছি। স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য জায়গা ঠিক করা হয়েছে। শিগগির নির্মাণকাজ শুরু হবে।’
স্থায়ী ক্যাম্পাসে পড়তে পারবেন না প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা: পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলতি শিক্ষাবর্ষে গণিত, মনোবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে। বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম চলছে জেলার সদর উপজেলার একজন ব্যবসায়ীর আবাসিক ভবন ভাড়া নিয়ে। এখনো স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে ভূমি অধিগ্রহণও সম্পন্ন হয়নি।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থায়ী ক্যাম্পাসে অবকাঠামো নির্মাণ করতে আরও তিন থেকে চার বছর সময় লাগবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষাকার্যক্রম চালাতে আরও এক বা একাধিক ভবন ভাড়া নেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। অর্থাৎ এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ব্যাচে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি মাথায় নিয়ে ক্লাস করতে ছোটাছুটি করতে হবে। ভাড়া ভবনের বদ্ধ পরিবেশে ক্লাস করে তাদের স্নাতক শেষ হয়ে যাবে।
পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভাড়া ভবন: বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দীন জাগো নিউজকে বলেন, ‘ভূমি অধিগ্রহণসহ প্রকল্প অনুমোদন এবং তা বাস্তবায়ন বেশ সময়সাপেক্ষ। এ প্রক্রিয়াগুলো সহজ ও কম সময়ে করা গেলে দ্রুত অবকাঠামো নির্মাণ সম্ভব হতো।’
শিক্ষক নিয়োগ কবে? সাধারণ গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা এপ্রিল-মে মাসে। কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষাও কাছাকাছি সময়ে হতে পারে। অর্থাৎ, জুলাইয়ে নতুন শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। নতুন তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি সাধারণ গুচ্ছে এবং একটি কৃষি গুচ্ছভুক্ত হয়ে ভর্তি নেবে। জুলাইয়ে ক্লাস শুরুর পরিকল্পনা থাকলেও এখনো তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ হয়নি। শুধু উপাচার্য, রেজিস্ট্রারসহ ঊর্ধ্বতন কিছু পদে নিয়োগ হয়েছে। সুনামগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্য দুটিতে শিক্ষক নিয়োগ বোর্ড গঠন নিয়েও কোনো নড়াচড়া নেই। বিশ্ববিদ্যালয় তিনটির ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, বিভাগগুলোতে কোনো শিক্ষকের প্রোফাইল নেই। আবাসিক ভবন বা হল, পরিবহন, খেলাধুলা, গবেষণার সুযোগ-সুবিধা রয়েছে উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে কিছুই নেই।
পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দীন বলেন, শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলমান। নিয়োগ বোর্ডের ফাইল মন্ত্রণালয়ে আটকে রয়েছে। এটি পাস হলেই নিয়োগ শুরু হবে।’ তবে অন্য দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তারা বলছেন, ক্লাস শুরুর আগে সব হয়ে যাবে। শিক্ষার্থীদের সাধ্য অনুযায়ী সুবিধা দিতে তারা তৎপর।
শিক্ষামন্ত্রী ও ইউজিসি যা বলছেন: উপমন্ত্রী থেকে মন্ত্রী হয়ে গত ১৫ জানুয়ারি ইউজিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তিনি বলেন, ‘নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর আগে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ, ল্যাব সুবিধা চালু ও দক্ষ জনবল নিয়োগের দিকে নজর দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা ভর্তির পর যেন শিক্ষা-সহায়ক পরিবেশ থেকে বি ত না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনার বিষয়ে দৃষ্টিগোচর করা হলে ইউজিসি সচিব ফেরদৌস জামান জাগো নিউজকে বলেন, ‘যেগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিয়ে আর কথা বলে লাভ নেই। ওগুলো তো বেশ আগেই দেওয়া হয়ে গেছে। আমরা তাগাদা দেবো, যাতে তারা দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ ও অবকাঠামো নিশ্চিত করেন। এটুকু বলতে পারি আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেই ন্যূনতম অবকাঠামো ছাড়া শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমতি দেওয়া হবে না।’
জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, ‘তারা তো অনুমোদন নিয়েই ভর্তি নিচ্ছে। আশা করা যায়, ভালোভাবে শিক্ষার্থীদের পড়াবেন তারা। তবে আপাতত তাদের আর নতুন বিভাগের অনুমোদন দেওয়া হবে না। শিক্ষক নিয়োগ, অবকাঠামো, ল্যাবসহ সব প্রস্তুতি সন্তোষজনক হলে পরবর্তীসময়ে তাদের নতুন নতুন বিভাগ চালুর অনুমোদন দেওয়া হবে।’
যা আছে ইউজিসির খসড়া নীতিমালায়: নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিতে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর জন্য কিছু শর্ত নির্ধারণ করে নীতমালা করেছিল ইউজিসি। নীতিমালায় বলা হয়েছে, ন্যূনতম কিছু অবকাঠামো নির্মাণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দিতে হবে। সেগুলো হলোÍশিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় শ্রেণিকক্ষ, গবেষণাগার, কমপক্ষে দুটি লেকচার থিয়েটার, লাইব্রেরি, প্রতি চারজন শিক্ষার্থীর জন্য একটি কম্পিউটার, কমপক্ষে একটি মাল্টিপারপাস হল, শিক্ষকদের বসার ব্যবস্থা, দুটি সভাকক্ষ, অফিস কক্ষ, একটি মিলনায়তন ও খেলাধুলার ব্যবস্থা।
নীতিমালা প্রণয়নকারী কমিটির সদস্য সচিব ইউজিসির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের উপ-পরিচালক মৌলি আজাদ বলেন, ‘গত বছর নীতিমালা তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়। সম্প্রতি মন্ত্রণালয় থেকে নীতিমালার কিছু জায়গায় সংশোধনের জন্য ইউজিসিতে পাঠানো হয়। এটা নিয়ে আমরা দ্রুত কাজ শুরু করবো।’
জ্ঞান অন্বেষণের পরিবেশ নেই, এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের দরকার কী? জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘অবকাঠামো নিয়ে আমার তেমন আগ্রহ নেই। তবে হ্যাঁ, পরিবেশটা দরকার। বদ্ধ ঘরের মধ্যে বসিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ক্লাস নিলেই শিক্ষার্থীরা ভালো করবে, তা নয়। জ্ঞান অন্বেষণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় যদি মানসম্মত পরিবেশ দিতে না পারে, তাহলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের দরকার কী? এত তাড়াহুড়ো কেন?’ তিনি বলেন, ‘ভালো শিক্ষক দরকার। আবার তেমনি শিক্ষার্থীদের জানার, শেখার আগ্রহও থাকা জরুরি। এখন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিগ্রি অর্জনের তাড়া রয়েছে। শেখার আগ্রহটা কমে গেছে। তাদের শেখানোর পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। ভালো শিক্ষক দিতে হবে।’
ইউজিসিরি সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিভিন্ন মাধ্যমে বিভাগ চালু এবং শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন করিয়ে নিতে তৎপরতা চালায়। এটা নিয়ে আমার বেশ অভিজ্ঞতা রয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির উচিতÍউপযুক্ত পরিবেশ ছাড়া নতুন হোক আর পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয় হোক কোনো তদবিরে বিভাগ চালু না করা। শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়ার রেওয়াজ বন্ধ করতে হবে।’-জাগোনিউজ২৪.কম




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com