আলোকে আটকিয়ে রাখা সম্ভব নয় ঠিক তেমনি সমাজের আলোকিত ও জনবান্ধন এবং ভালো নেতাদের দমিয়ে রাখাও সম্ভব নয়। সাধারণ মানুষ কিন্তু উপলব্ধি করার মোক্ষম সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন সব সময়। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে সাধারণ মানুষের মোক্ষম সময় এসেছে এবারের উপজেলা নির্বাচনে। আর সেই কারণে উপজেলা নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ মিশনে থেকে সাধারণ মানুষের গণদাবী জনবান্ধন নেতা ও মানবতার ফেরিওয়ালা আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাচ্ছেন। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে টুকটাক আলোচনায় ছিলো জন দরদী নেতা আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবির। বর্তমান সময়ে সুটিয়াকাঠীর সাধারণ মানুষ ঐক্য বদ্ধ ভাবে চিন্তা ভাবনা করে জন নন্দিত সুটিয়াকাঠীর কৃত্তি সন্তান আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে নিয়ে মাঠে রয়েছে। এব্যাপারে জেলার ও স্থানীয়। বেশ কয়েকজন গণমাধ্যম কর্মীরা মাঠ পর্যায়ে জনমত জরিপ পরিচালনা করেন। সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন সুকৌশলে। সুটিয়াকাঠীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সাবেক জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। সুটিয়াকাঠীর মধ্যে বেশির ভাগ লোকজন গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আগামী উপজেলা নির্বাচনে পরিবর্তন চায় চেয়ারম্যান পদে। নাম না প্রকাশের শর্তে গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আঃ হককে শতকরা ৭২% ভোটাররা চায়না। তবে ভিন্ন কথা বললেন সুটিয়াকাঠীর শ্রমজীবি ভোটাররা। নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে সাহস নিয়ে বলেন, দরকার হলে ভোট দিতে যাবো না কিন্তু হক হাজীকে আর কোনদিন ভোট দিবো না। ডুবি এলাকায় বর্তমান চেয়ারম্যানের নামও শুনতে চায় না বরং অকপটে নুতন প্রজন্মের ভোটাররা আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে চাচ্ছেন। এদিকে আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে পরিচিত করার জন্য মিডিয়ার প্রতি আহবান জানান মিয়ারহাট বাজারের বেশীরভাগ ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি সোহাগদল ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভোটাররা বলেন, মানুষকে চেনার ও জানার শ্রেষ্ঠ মাধ্যম মিডিয়া। শুধু মানবকূলের প্রচার প্রচারণা নয় বরং সমগ্র বিশ্বে পণ্য সামগ্রীর প্রচােের বিজ্ঞাপন কিংবা মিডিয়ার বিকল্প নেই। আর সেই সূত্র ধরেই স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে সাধারণ মানুষের জন্য আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে ফুটিয়ে তুলতে অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে হবে। যদিও ইতিমধ্যে বহু প্রার্থীর নামডাক শোনা গেলেও ইতিমধ্যে একজন গণ মানুষের নেতা দারুণ ভাবে আলোচনায় এসেছেন। সমগ্র উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতেও সক্ষম হয়েছে। গত এক বছর ধরে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সহ হত দরিদ্র পরিবারের জন্য নিজস্ব অর্থায়নে সার্বিক সহযোগিতা করে দারুণ আলোচনায়। পারিবারিক ঐতিহ্যও রয়েছে বেশ।ইসলামের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে চলনে বলনে রয়েছে দারুণ মুন্সিয়ানার ছাপ। অবশ্য সমগ্র বাংলাদেশের বেশির ভাগ জেলা সহ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে সর্বস্তরের জনগণ বেশ ভালো করেই চিনো। আর সেই চিরচেনা সুপ্রিয় মানুষটি আর কেউ নয় বরং আমাদের সকলের সুনজরে থাকা একজন মাহমুদ ভাই। আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবির ভাইয়ের কথাই বলছিলাম।এলাকায় সুপরিচিত হয়েছে একজন ধার্মিক লোক হিসেবে। আরও পরিচিতি রয়েছে একজন সফল ব্যাবসায়ী হিসেবেও। সমগ্র বাংলাদেশ সহ বহু জেলার বিভিন্ন উপজেলার সাধারণ মানুষ একনামে চিনেন। আর সেই চিরচেনা মানুষটিকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিয়েছে সুটিয়াকাঠীর বেশীরভাগ সাধারণ মানুষেরা।বাদ যাচ্ছে না বলদিয়া ইউনিয়ন, সোহাগদল ইউনিয়নের সাধারণ ভোটাররাও। জনমত জরিপে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে সাধারণ ভোটাররা একটা পরিবর্তন চায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে। দলমত নির্বিশেষে সকলে আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে চিনেন। সদালাপী এবং সদা হাস্যোজ্জ্বল চিরচেনা মানুষটি চলতি সময়ে দারুণ এগিয়ে গেছে সাধারণ মানুষের ভালবাসার মধ্যে। যদিও বর্তমান সময়ে আরও বেশকিছু চেয়ারম্যান প্রার্থীর নামডাক শোনা যাচ্ছে। অবশ্য সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত সাধারণ মানুষের প্রাণের দাবী একজন মাহমুদ কবিরকে নিয়ে। শীর্ষে অবস্থান তৈরী করার গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রয়েছে এলাকার বেশীরভাগ ভোটাররা। নিঃসন্দেহে সমগ উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের মধ্যে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করার জন্য সাধারণ ভোটাররা আটঘাট বেধে নেমেছেন। সকলের প্রাণের দাবী সকলের সুনজরে থাকা একজন আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে চাচ্ছেন। কনকনে শীত এবং কঠিন ঠান্ডা আবহাওয়া উপেক্ষা করে সাধারণ ভোটাররা নিঃস্বার্থভাবে একজন মাহমুদ কবিরের জন্য প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। চলতি সপ্তাহে নিজ ইউনিয়নের মধ্যে বিভিন্ন ওয়ার্ডে স্ব স্ব উদ্যোগ নিয়ে দোকানে দোকানে গঠন মূলক কুশল বিনিময় করে যাচ্ছে সাধারণ মানুষেরা একজন মাহমুদ কবিরের জন্য। সকলের মধ্য একটাই আলোচনা আমাদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবির নিঃসন্দেহে চমৎকার মানুষ। আর সেই কারণে আটঘাট বেধে নেমেছেন সুটিয়াকাঠী ইউনিয়নের সর্বস্তরের ভোটাররা। ঐক্যবদ্ধ ভাবে একনিষ্ঠ হয়ে কাজ করার মিশনে সাধারণ মানুষ। সাংবাদিকদের জনমত জরিপেও সেই চিত্র ফুটে উঠেছে একজন চমৎকার মানুষ জননেতা আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরকে নিয়ে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মাঠ পর্যায়ে জরিপ পরিচালনা করার পর কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবিরের সাথে। শত ব্যাস্ততার মধ্যে শনিবার সকালে নান্দুহার ইউনাইটেড বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬০ তম বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানে। আজকের ক্রীড়া অনুষ্ঠানে সভাপতির দায়িত্ব পালন করার সময় শিক্ষানুরাগী ও সমাজ সেবক আলহাজ্ব মোঃ মাহমুদ কবির আমাদের দৈনিক খবর পত্রকে বলেন, আমি নেতা হওয়ার জন্য রাজনীতি করি না বরং রাজনীতির নীতি নিয়ে রাজনীতি করার পক্ষে। নিজ এলাকায় হতদরিদ্র পরিবারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সেবা করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি আমার সমর্থন অনুযায়ী।
রাজনীতির মাঠে নেতা না হয়েও সমাজের মধ্যে চমৎকার চমৎকার কাজ করা যায় কিন্তু। অবশ্য সবার আগে দরকার চমৎকার মনমানসিকতা। এলাকার বেশীরভাগ ভোটাররা আমাকে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাচ্ছেন। সকলের অনুরোধে আমি হয়তো উপেক্ষা নাও করতে পারি। আগামী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় সাধারণ মানুষেরা। তিনি আরও বলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নয় বরং বিগত বছরগুলোতে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। বাদবাকি সৃষ্টি কর্তার রহমাত। তিনি আরও বলেন, আমি মানুষের কল্যানে সব সময় এগিয়ে আসবো। দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ। দলের পরিচয় বড় কথা নয় আমরা সকলেই স্বরূপকাঠি উপজেলার মানুষ। আমরা সকলেই একটি পরিবারের লোকজন।